নয় বছর পর বাবার স্মৃতিসৌধে মৃত্যুবার্ষিকী পালন করলেন সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি তাঁর বাবা ও দেশটির স্বাধীনতার বীর জেনারেল অং সানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার তিনি ইয়াঙ্গুনে সমর্থকদের নিয়ে অং সানের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। অং সানসহ কয়েকজন নেতাকে ১৯৪৭ সালের ১৯ জুলাই হত্যা করা হয়।
২০০২ সালের পর প্রথমবারের মতো সানের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানালেন সু চি। গত নভেম্বর গৃহবন্দিত্ব থেকে মুক্তি পান তিনি।
অং সানের মৃত্যুবার্ষিকীতে ইয়াঙ্গুনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সদর দপ্তরের বাইরে হাজার হাজার নেতা-কর্মী জড়ো হয়। সু চি তাঁর বাবা সানের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর সময় তাঁর ভাই অং সান ওও এবং দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ওই এলাকায় সাদা পোশাকের পুলিশ অবস্থান নিলেও তারা সু চির সমর্থকদের স্মৃতিসৌধে গিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর অনুমতি দেয়।
শ্রদ্ধা জানানোর পর ইয়াঙ্গুনে এনএলডির সদর দপ্তরে পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন সু চি। অং সানের মৃত্যুবার্ষিকীতে এনএলডির পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল সানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মিয়ানমারকে একটি নতুন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার কাজ ব্যাহত হয়। সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করে আবার রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, অস্ত্র দিয়ে কোনো বিষয় মীমাংসার চেষ্টা দেশের ভবিষ্যতের জন্য সুখকর কিছু হবে না।
২০০২ সালের পর প্রথমবারের মতো সানের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানালেন সু চি। গত নভেম্বর গৃহবন্দিত্ব থেকে মুক্তি পান তিনি।
অং সানের মৃত্যুবার্ষিকীতে ইয়াঙ্গুনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সদর দপ্তরের বাইরে হাজার হাজার নেতা-কর্মী জড়ো হয়। সু চি তাঁর বাবা সানের স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর সময় তাঁর ভাই অং সান ওও এবং দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ওই এলাকায় সাদা পোশাকের পুলিশ অবস্থান নিলেও তারা সু চির সমর্থকদের স্মৃতিসৌধে গিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর অনুমতি দেয়।
শ্রদ্ধা জানানোর পর ইয়াঙ্গুনে এনএলডির সদর দপ্তরে পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন সু চি। অং সানের মৃত্যুবার্ষিকীতে এনএলডির পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল সানের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মিয়ানমারকে একটি নতুন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার কাজ ব্যাহত হয়। সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করে আবার রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, অস্ত্র দিয়ে কোনো বিষয় মীমাংসার চেষ্টা দেশের ভবিষ্যতের জন্য সুখকর কিছু হবে না।
No comments