নতুন রাজা জোকোভিচ
সেমিফাইনাল জিতেই কোর্টে চুম্বন এঁকে দিয়েছিলেন। ফাইনালে তো আরও বেশি কিছু করতে হয়। নোভাক ‘জোকার’ জোকোভিচ এবার কোর্টের একটা অংশ এক টুকরো কেকের মতো খাওয়ার ভান করলেন! উইম্বলডনের কোর্টটা তাঁর কাছে কেকের মতোই মিষ্টি মনে হওয়ার কথা। প্রথমবারের মতো টেনিসে পরম আরাধ্য এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেই চ্যাম্পিয়ন। সেটিও ২০১০-এর চ্যাম্পিয়ন রাফায়েল নাদালকে ৬-৪, ৬-১, ১-৬, ৬-৩ গেমে হারিয়ে।
তৃতীয় সেটটি বাদে পুরো ম্যাচে নাদাল যেন ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। শুরুটা অবশ্য জমজমাট লড়াইয়ের পূর্বাভাসই দিয়েছিল। প্রথম সেটটা গড়িয়েছিল ৪-৪-এ। কিন্তু নাদালের সার্ভিস ব্রেক করে সেটটা শেষ পর্যন্ত ৬-৪-এ জিতে নেন জোকোভিচ। দ্বিতীয় সেটে নাদাল দাঁড়াতেই পারেননি। মাত্র ৩৩ মিনিট স্থায়ী সেটে হেরেছেন ৬-১-এ। এ বছর এর আগে ৫৮টি ম্যাচের মাত্র একটিতেই ১-৬ গেমে হেরেছিলেন নাদাল।
তৃতীয় সেটে অবশ্য দারুণভাবে ফিরে এসেছিলেন। ওই আধঘণ্টা সময় নিয়ে জেতেন ৬-১ গেমেই। চতুর্থ সেটে ব্রেক করে ২-০-তে এগিয়েও গিয়েছিলেন। কিন্তু জোকোভিচও আবার ব্রেক করে ফিরে আসেন খেলায়। শেষ পর্যন্ত চতুর্থ সেটটাও জিতে জোকোভিচ দেখা পেয়ে যান তৃতীয় গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার (বাকি দুটো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে)।
এ নিয়ে বছরের পাঁচটি টুর্নামেন্টের ফাইনালে জোকোভিচের মুখোমুখি হয়ে প্রতিটিতেই হারলেন নাদাল। ম্যাচ শেষে বললেন, ‘এ বছর ও দুর্দান্ত খেলছে। এই শিরোপা ওর প্রাপ্য ছিল।’ আর জোকোভিচের কণ্ঠে ছিল আজন্ম স্বপ্নপূরণের আনন্দ, ‘উইম্বলডন যেকোনো খেলোয়াড়ের কাছে স্বপ্নের একটা টুর্নামেন্ট। তাই বলে বোঝাতে পারব না এখানে শিরোপা জিতে কেমন লাগছে।’
তৃতীয় সেটটি বাদে পুরো ম্যাচে নাদাল যেন ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। শুরুটা অবশ্য জমজমাট লড়াইয়ের পূর্বাভাসই দিয়েছিল। প্রথম সেটটা গড়িয়েছিল ৪-৪-এ। কিন্তু নাদালের সার্ভিস ব্রেক করে সেটটা শেষ পর্যন্ত ৬-৪-এ জিতে নেন জোকোভিচ। দ্বিতীয় সেটে নাদাল দাঁড়াতেই পারেননি। মাত্র ৩৩ মিনিট স্থায়ী সেটে হেরেছেন ৬-১-এ। এ বছর এর আগে ৫৮টি ম্যাচের মাত্র একটিতেই ১-৬ গেমে হেরেছিলেন নাদাল।
তৃতীয় সেটে অবশ্য দারুণভাবে ফিরে এসেছিলেন। ওই আধঘণ্টা সময় নিয়ে জেতেন ৬-১ গেমেই। চতুর্থ সেটে ব্রেক করে ২-০-তে এগিয়েও গিয়েছিলেন। কিন্তু জোকোভিচও আবার ব্রেক করে ফিরে আসেন খেলায়। শেষ পর্যন্ত চতুর্থ সেটটাও জিতে জোকোভিচ দেখা পেয়ে যান তৃতীয় গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার (বাকি দুটো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে)।
এ নিয়ে বছরের পাঁচটি টুর্নামেন্টের ফাইনালে জোকোভিচের মুখোমুখি হয়ে প্রতিটিতেই হারলেন নাদাল। ম্যাচ শেষে বললেন, ‘এ বছর ও দুর্দান্ত খেলছে। এই শিরোপা ওর প্রাপ্য ছিল।’ আর জোকোভিচের কণ্ঠে ছিল আজন্ম স্বপ্নপূরণের আনন্দ, ‘উইম্বলডন যেকোনো খেলোয়াড়ের কাছে স্বপ্নের একটা টুর্নামেন্ট। তাই বলে বোঝাতে পারব না এখানে শিরোপা জিতে কেমন লাগছে।’
No comments