এবার ব্যাটিং-বোলিং
হঠাৎ দেখলে না চমকে উপায় নেই। ব্যাট নয়, নাফীস-ইমরুলদের হাতে বিশাল হাতুড়ি! হাতুড়ির যা কাজ, একটু পর শুরু হলো সেটাই। যত খুশি পেটাও!
শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, নাফীসরা পেটাচ্ছিলেন টায়ার। উদ্দেশ্য, ব্যাটিং-বোলিংয়ের আগে পেশিকে একটু নমনীয় করে নেওয়া। কদিন আগে প্রথম আলোতেই ছাপা হয়েছিল ইংলিশ ক্রিকেটারদের টায়ার পেটানোর ছবি। এবার এটি যোগ হলো বাংলাদেশের অনুশীলনেও। ছিল আরও বেশ কিছু নতুনত্ব, যাতে মজাও হয়েছে, সঙ্গে গা-গরমও।
মাস খানেকের প্রাক-মৌসুম কন্ডিশনিং ক্যাম্পে হয়েছে শুধু ফিটনেস ট্রেনিং। জিম্বাবুয়ে সফরের জন্য কাল শুরু হলো ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলন। প্রথম দিনেই ছোটখাটো একটা বাধা ছিল। হরতালের কারণে শুধু মিরপুর ও আশপাশের ক্রিকেটাররাই ছিলেন অনুশীলনে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও তাঁর ডেপুটি তামিম ইকবাল খেলছেন কাউন্টি। ইংল্যান্ডেই ক্লাব ক্রিকেট খেলছেন সৈয়দ রাসেল। মিরপুর থেকে দূরে থাকায় আসেননি আরও ৫ জন। প্রথম দিন প্রাথমিক দলের ২৩ জনের মধ্যে ছিলেন ১৫ জন।
দীর্ঘদিন পর ব্যাট হাতে পেয়ে যেন পুরোনো ‘বন্ধু’কে খুঁজে পেয়েছেন শাহরিয়ার নাফীস, ‘অনেক দিন পর ব্যাটিং করে খুব ভালো লাগল। ফিটনেস ট্রেনিংটা অনেক লম্বা হলেও প্রয়োজন ছিল। সবাই এখন দারুণ চনমনে, ফিটনেস খুব ভালো অবস্থায়। আশা করি, স্কিল ট্রেনিংটাও ভালো হবে।’ ব্যাট হাতে নিয়ে আবার একটু অন্য রকম লাগছিল ওপেনার ইমরুল কায়েসের, ‘কেমন যেন একটু অস্বস্তি হচ্ছিল। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হচ্ছিল না। প্রথম দিন তো, আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।’
শুধু নেটে ব্যাটিং-বোলিংই নয়, অনুশীলন হবে ম্যাচ পরিস্থিতির মতো করেও। পরিকল্পনায় আছে অনুশীলন ম্যাচও। ‘এ’ দলের বিপক্ষে চারদিনের ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা ৬ জুলাই, হবে দুটি বা তিনটি ওয়ানডেও। জিম্বাবুয়ে যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকাতেও প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে দল। ১৪ মাস পর টেস্ট খেললেও সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রস্তুতিটা ভালোই হবে বলে ধারণা সহকারী কোচ সারোয়ার ইমরানের, ‘আমরা এক বছর পর খেলছি, জিম্বাবুয়ে তো ৬ বছর পর খেলছে। সমস্যা তাই ওদেরই বেশি হওয়ার কথা। প্রস্তুতি ম্যাচগুলো খেললে আমরা জড়তা কাটিয়ে ফেলতে পারব বলে আমার বিশ্বাস।’ আপাতত ইমরানই পরিচালনা করবেন অনুশীলন সেশন। তবে একা কাজটা কঠিন বলে বোর্ডের কাছে দু-একজন সহকারী চেয়েছেন তিনি।
শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, নাফীসরা পেটাচ্ছিলেন টায়ার। উদ্দেশ্য, ব্যাটিং-বোলিংয়ের আগে পেশিকে একটু নমনীয় করে নেওয়া। কদিন আগে প্রথম আলোতেই ছাপা হয়েছিল ইংলিশ ক্রিকেটারদের টায়ার পেটানোর ছবি। এবার এটি যোগ হলো বাংলাদেশের অনুশীলনেও। ছিল আরও বেশ কিছু নতুনত্ব, যাতে মজাও হয়েছে, সঙ্গে গা-গরমও।
মাস খানেকের প্রাক-মৌসুম কন্ডিশনিং ক্যাম্পে হয়েছে শুধু ফিটনেস ট্রেনিং। জিম্বাবুয়ে সফরের জন্য কাল শুরু হলো ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলন। প্রথম দিনেই ছোটখাটো একটা বাধা ছিল। হরতালের কারণে শুধু মিরপুর ও আশপাশের ক্রিকেটাররাই ছিলেন অনুশীলনে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও তাঁর ডেপুটি তামিম ইকবাল খেলছেন কাউন্টি। ইংল্যান্ডেই ক্লাব ক্রিকেট খেলছেন সৈয়দ রাসেল। মিরপুর থেকে দূরে থাকায় আসেননি আরও ৫ জন। প্রথম দিন প্রাথমিক দলের ২৩ জনের মধ্যে ছিলেন ১৫ জন।
দীর্ঘদিন পর ব্যাট হাতে পেয়ে যেন পুরোনো ‘বন্ধু’কে খুঁজে পেয়েছেন শাহরিয়ার নাফীস, ‘অনেক দিন পর ব্যাটিং করে খুব ভালো লাগল। ফিটনেস ট্রেনিংটা অনেক লম্বা হলেও প্রয়োজন ছিল। সবাই এখন দারুণ চনমনে, ফিটনেস খুব ভালো অবস্থায়। আশা করি, স্কিল ট্রেনিংটাও ভালো হবে।’ ব্যাট হাতে নিয়ে আবার একটু অন্য রকম লাগছিল ওপেনার ইমরুল কায়েসের, ‘কেমন যেন একটু অস্বস্তি হচ্ছিল। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হচ্ছিল না। প্রথম দিন তো, আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।’
শুধু নেটে ব্যাটিং-বোলিংই নয়, অনুশীলন হবে ম্যাচ পরিস্থিতির মতো করেও। পরিকল্পনায় আছে অনুশীলন ম্যাচও। ‘এ’ দলের বিপক্ষে চারদিনের ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা ৬ জুলাই, হবে দুটি বা তিনটি ওয়ানডেও। জিম্বাবুয়ে যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকাতেও প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে দল। ১৪ মাস পর টেস্ট খেললেও সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রস্তুতিটা ভালোই হবে বলে ধারণা সহকারী কোচ সারোয়ার ইমরানের, ‘আমরা এক বছর পর খেলছি, জিম্বাবুয়ে তো ৬ বছর পর খেলছে। সমস্যা তাই ওদেরই বেশি হওয়ার কথা। প্রস্তুতি ম্যাচগুলো খেললে আমরা জড়তা কাটিয়ে ফেলতে পারব বলে আমার বিশ্বাস।’ আপাতত ইমরানই পরিচালনা করবেন অনুশীলন সেশন। তবে একা কাজটা কঠিন বলে বোর্ডের কাছে দু-একজন সহকারী চেয়েছেন তিনি।
No comments