মিসর থেকে আনা বীজে জার্মানি ও ফ্রান্সে ই. কোলাই ছড়িয়েছে!
জার্মানি ও ফ্রান্সে ছড়িয়ে পড়া ঘাতক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাই মিসর থেকে আনা বীজ থেকে ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে। ইউরোপীয় রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (ইসিডিসি) এই তথ্য জানিয়েছে।
ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে শুধু জার্মানিতেই চার হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়। এতে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ইসিডিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জার্মানি ২০১০ সালে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য ২০০৯ সালে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে পরে তা ফ্রান্সে বিক্রি করে। এই বীজ থেকে ফ্রান্সে ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে।
যুক্তরাজ্যের থমসন অ্যান্ড মরগান কোম্পানি এসব বীজ মিসর থেকে আমদানি করে ফ্রান্সে রপ্তানি করে। কোম্পানিটি এক বিবৃতিতে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে শুধু ফ্রান্সে তা রপ্তানি করার কথা নিশ্চিত করেছে।
ইসিডিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া আরও মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও এর বাইরের কয়েকটি দেশের বাজারে এখনো এসব বীজ রয়েছে।
ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে শুধু জার্মানিতেই চার হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়। এতে এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ইসিডিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জার্মানি ২০১০ সালে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য ২০০৯ সালে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে পরে তা ফ্রান্সে বিক্রি করে। এই বীজ থেকে ফ্রান্সে ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে।
যুক্তরাজ্যের থমসন অ্যান্ড মরগান কোম্পানি এসব বীজ মিসর থেকে আমদানি করে ফ্রান্সে রপ্তানি করে। কোম্পানিটি এক বিবৃতিতে মিসর থেকে বীজ আমদানি করে শুধু ফ্রান্সে তা রপ্তানি করার কথা নিশ্চিত করেছে।
ইসিডিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া আরও মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও এর বাইরের কয়েকটি দেশের বাজারে এখনো এসব বীজ রয়েছে।
No comments