সিঙ্গুরের জমি দ্রুত ফেরত পাওয়া নিয়ে সংশয়ে কৃষকেরা
পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরের জমি দ্রুত ফেরত পাওয়া নিয়ে কৃষকদের মধ্যে সংশয় সৃষ্টি হছে।
সিঙ্গুরে টাটাকে ইজারা দেওয়া ৯৯৭ একর জমি থেকে কৃষকদের মধ্যে প্রায় ৪০০ একর জমি ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এ লক্ষ্যে সরকার নতুন আইন করে। কিন্তু টাটা কর্তৃপক্ষ কলকাতা হাইকোর্ট ও ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মামলা করায় কৃষকদের মধ্যে এই সংশয়ের সৃষ্টি হয়।
জমি দিতে অনিচ্ছুক কৃষকদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র চেয়েছিল রাজ্য সরকার। প্রশাসনের হিসাবে দুই হাজার ৬৬৩ জন কৃষক আবেদন করেন। তবে সিঙ্গুরের কৃষি জমি রক্ষা কমিটির হিসাবে বলা হয়েছে, জমি ফেরত চেয়ে অন্তত দুই হাজার ৯০০ জন আবেদন করেছেন।
জানা গেছে, কৃষকেরা জমি ফিরিয়ে নেবেন না জমির অর্থমূল্য নেবেন, তা নিয়েও সংশয়ে আছেন। অনেকে মনে করছেন, নির্দিষ্ট জমি ফেরত নাও পেতে পারেন। কেউ মনে করছেন, জমি ফেরত পেলেও সেই জমিতে চাষাবাদ করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আবার কেউ সংশয় প্রকাশ করছেন, তাঁদের তিন ফসলি জমির জায়গায় ফিরে পেতে পারেন এক ফসলি জমি।
সিঙ্গুরে টাটাকে ইজারা দেওয়া ৯৯৭ একর জমি থেকে কৃষকদের মধ্যে প্রায় ৪০০ একর জমি ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এ লক্ষ্যে সরকার নতুন আইন করে। কিন্তু টাটা কর্তৃপক্ষ কলকাতা হাইকোর্ট ও ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মামলা করায় কৃষকদের মধ্যে এই সংশয়ের সৃষ্টি হয়।
জমি দিতে অনিচ্ছুক কৃষকদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র চেয়েছিল রাজ্য সরকার। প্রশাসনের হিসাবে দুই হাজার ৬৬৩ জন কৃষক আবেদন করেন। তবে সিঙ্গুরের কৃষি জমি রক্ষা কমিটির হিসাবে বলা হয়েছে, জমি ফেরত চেয়ে অন্তত দুই হাজার ৯০০ জন আবেদন করেছেন।
জানা গেছে, কৃষকেরা জমি ফিরিয়ে নেবেন না জমির অর্থমূল্য নেবেন, তা নিয়েও সংশয়ে আছেন। অনেকে মনে করছেন, নির্দিষ্ট জমি ফেরত নাও পেতে পারেন। কেউ মনে করছেন, জমি ফেরত পেলেও সেই জমিতে চাষাবাদ করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আবার কেউ সংশয় প্রকাশ করছেন, তাঁদের তিন ফসলি জমির জায়গায় ফিরে পেতে পারেন এক ফসলি জমি।
No comments