কুক ম্লান চান্দিমালের ব্যাটে
অধিনায়ক হয়ে ওয়ানডে দলে ফিরে যেন অপরাধই করে ফেলেছিলেন। মাঠে নামার আগে থেকেই চারদিক থেকে ধেয়ে আসছিল সমালোচনা। কাল রানআউট হয়ে ফেরার পথে সেই অ্যালিস্টার কুককেই দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানাল লর্ডসের গ্যালারি। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে কাল দলের ইনিংসকে বলতে গেলে একাই টেনে নিলেন নতুন অধিনায়ক।
তবে কুকের ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসও জেতাতে পারেনি ইংল্যান্ডকে। কারণ, আবারও ঝলসে উঠেছে জয়াবর্ধনের ব্যাট। সেই সঙ্গে দিনেশ চান্দিমালের ব্যাটও আলো ছড়িয়েছে লর্ডসে। হেডিংলিতে ওয়ানডেতে ক্যারিয়ার সেরা ১৪৪ রান করে দল জিতিয়েছিলেন, কাল জয়াবর্ধনে করেছেন ৭৭ বলে ৭৯ রান। চান্দিমাল খেলেছেন হার না মানা ১০৫ রানের ইনিংস। ১০ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে শ্রীলঙ্কা পেরিয়ে গেছে ইংল্যান্ডের ৭ উইকেটে করা ২৪৬ রান।
২১ বছর বয়সী এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ওয়ানডেতেই পেয়ে গেছেন দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। দুবার ফিফটি পেরিয়েছেন, দুটিই পরিণত করেছেন সেঞ্চুরিতে। কাল মাত্র ২১ রানে দিলশান আউট হয়ে যাওয়ার প্রভাবটা দলের ওপর পড়তেই দেননি। ১১টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজানো ১২৬ বলের ইনিংসটি খেলার পথে দ্বিতীয় উইকেটে জয়াবর্ধনের সঙ্গে গড়েছেন ১১২ রানের জুটি।
চান্দিমাল তাঁর প্রথম পঞ্চাশ পেরিয়েছেন ৭৩ বলে। ফিফটি পেয়েই যেন বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন। পরের পঞ্চাশ করেন ৫০ বলে। ছক্কা দুটিও এ সময়েই। তবে ৩৬ রানের মধ্যে সাঙ্গাকারার পর ও কান্দাম্বিও আউট হয়ে গেলে একটু যেন দমে যান চান্দিমাল। ৪৭.২ ওভারে তাঁর দ্বিতীয় ছক্কা মারার আগের ৯ বলে শ্রীলঙ্কা রান পায়নি হয়তো এ কারণেই। ব্রেসনানকে মারা ছয়েই সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন, পরের ওভারে অ্যান্ডারসনকে ৪ মেরে শেষ করেন ম্যাচ। অসাধারণ ইনিংসটিতে কালির দাগ একটিই। ৯২ রানে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছিলেন।
জয়াবর্ধনের সৌজন্যে একবার জীবন পেয়েছেন কুকও। জয়া স্লিপে সহজ ক্যাচ ফেলার সময় কুক ১৫। এর আগেই কুক হারিয়েছেন সঙ্গী কিসওয়েটারকে। মালিঙ্গার চতুর এক স্লোয়ারে কিসওয়েটার ক্যাচ দেন মিড অনে। স্বভাববিরুদ্ধ শট খেলে আউট হয়েছেন ট্রট, লাকমলকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েছেন মিড অফে।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোয় কেভিন পিটারসেনের ব্যাটিংয়ে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। সম্ভাবনাময় ইনিংসটা শেষও হয়েছে অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে। জীবন মেন্ডিসের বলে মিড উইকেট সীমানায় ‘জীবন’ হারান। সিরিজের তিন ম্যাচেই মেন্ডিসের লেগ স্পিনে আউট হলেন পিটারসেন।
তবে কুকের ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসও জেতাতে পারেনি ইংল্যান্ডকে। কারণ, আবারও ঝলসে উঠেছে জয়াবর্ধনের ব্যাট। সেই সঙ্গে দিনেশ চান্দিমালের ব্যাটও আলো ছড়িয়েছে লর্ডসে। হেডিংলিতে ওয়ানডেতে ক্যারিয়ার সেরা ১৪৪ রান করে দল জিতিয়েছিলেন, কাল জয়াবর্ধনে করেছেন ৭৭ বলে ৭৯ রান। চান্দিমাল খেলেছেন হার না মানা ১০৫ রানের ইনিংস। ১০ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখে শ্রীলঙ্কা পেরিয়ে গেছে ইংল্যান্ডের ৭ উইকেটে করা ২৪৬ রান।
২১ বছর বয়সী এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ওয়ানডেতেই পেয়ে গেছেন দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। দুবার ফিফটি পেরিয়েছেন, দুটিই পরিণত করেছেন সেঞ্চুরিতে। কাল মাত্র ২১ রানে দিলশান আউট হয়ে যাওয়ার প্রভাবটা দলের ওপর পড়তেই দেননি। ১১টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজানো ১২৬ বলের ইনিংসটি খেলার পথে দ্বিতীয় উইকেটে জয়াবর্ধনের সঙ্গে গড়েছেন ১১২ রানের জুটি।
চান্দিমাল তাঁর প্রথম পঞ্চাশ পেরিয়েছেন ৭৩ বলে। ফিফটি পেয়েই যেন বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন। পরের পঞ্চাশ করেন ৫০ বলে। ছক্কা দুটিও এ সময়েই। তবে ৩৬ রানের মধ্যে সাঙ্গাকারার পর ও কান্দাম্বিও আউট হয়ে গেলে একটু যেন দমে যান চান্দিমাল। ৪৭.২ ওভারে তাঁর দ্বিতীয় ছক্কা মারার আগের ৯ বলে শ্রীলঙ্কা রান পায়নি হয়তো এ কারণেই। ব্রেসনানকে মারা ছয়েই সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন, পরের ওভারে অ্যান্ডারসনকে ৪ মেরে শেষ করেন ম্যাচ। অসাধারণ ইনিংসটিতে কালির দাগ একটিই। ৯২ রানে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছিলেন।
জয়াবর্ধনের সৌজন্যে একবার জীবন পেয়েছেন কুকও। জয়া স্লিপে সহজ ক্যাচ ফেলার সময় কুক ১৫। এর আগেই কুক হারিয়েছেন সঙ্গী কিসওয়েটারকে। মালিঙ্গার চতুর এক স্লোয়ারে কিসওয়েটার ক্যাচ দেন মিড অনে। স্বভাববিরুদ্ধ শট খেলে আউট হয়েছেন ট্রট, লাকমলকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েছেন মিড অফে।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোয় কেভিন পিটারসেনের ব্যাটিংয়ে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। সম্ভাবনাময় ইনিংসটা শেষও হয়েছে অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে। জীবন মেন্ডিসের বলে মিড উইকেট সীমানায় ‘জীবন’ হারান। সিরিজের তিন ম্যাচেই মেন্ডিসের লেগ স্পিনে আউট হলেন পিটারসেন।
No comments