ড্রতে শেষ সব রোমাঞ্চ
টেস্ট জয়ের আশায় টেস্টের পঞ্চম দিন সকালে একটা জুয়াই খেলেছিলেন ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। প্রতিপক্ষকে ৮৩ ওভারে মাত্র ২৮১ রানের লক্ষ্য দিয়ে ঘোষণা করেন ইনিংস।
এই দুঃসাহসিক ইনিংস ঘোষণা আগের চার দিনেরই বৃষ্টিতে ম্যাড়মেড়ে টেস্টে রোমাঞ্চ জাগায় শেষবেলায়। বারবাডোজে জেগেছিল ভারতের প্রথম টেস্ট জয়ের সম্ভাবনা। জয়ের স্বপ্ন জেগেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজেরও। কিন্তু সব সম্ভাবনার যবনিকা টেনেছে বৃষ্টি ও আলোকস্বল্পতা। ১১.৩ ওভার বাকি থাকতেই খেলা শেষ করে দেন দুই আম্পায়ার। ম্যাচ ড্র।
খেলা যখন শেষ হলো, জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ৭৯ রান, ভারতের ৩ উইকেট। পরপর দুই ওভারে ২ উইকেট তুলে ভারতই বরং জয়ের বন্দরকে দেখছিল উজ্জ্বল।
ধোনির কণ্ঠে তাই জয় হাতছাড়া হওয়ার আফসোস, ‘তাদের অলআউট করার মতো যথেষ্ট ওভার হাতে ছিল।’ জিতলে সিরিজ জয়ের সঙ্গে ইতিহাসও গড়া হতো। তবে হতাশ নন ভারত অধিনায়ক। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামিও বলেছেন, জয়ের সুযোগ তাদেরও ছিল।
ধোনিকে জুয়ায় প্রায় জিতিয়েই দিচ্ছিলেন ম্যান অব দ্য ম্যাচ ইশান্ত শর্মা। ৭ উইকেটের ৪টিই নিয়েছেন তিনি। প্রথম ইনিংসের ৬ উইকেট মিলিয়ে ম্যাচে ১০৮ রানে ১০ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে প্রথম ভারতীয় হিসেবে টেস্টে ১০ উইকেট নিলেন এই পেসার। আর বারবাডোজ টেস্টে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি হিসেবে ইতিহাসে ঠাঁই পাওয়া তৃতীয় বোলার তিনি। আগের দুজন দক্ষিণ আফ্রিকার আন্দ্রে নেল (১০/৮৮, ২০০৫) ও গ্রেভিল স্টিভেন্স (১০/১৯৫, ১৯৩০)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের রক্ষাকর্তা তিনজন—ব্রাভো, বাফ ও চন্দরপল। ব্রাভোর ৭৩, বাফের অপরাজিত ৪৬-এর পাশে চন্দরপলের ১২ কোনো রানই হয়তো নয়। কিন্তু ১২ রান তিনি করেছেন ৮৭ বলে!
ব্রাভোর চন্দরপলের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৫৪ আর বাফের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে ৬৯ রানের জুটি দুটিই ভারতকে জয় পেতে দেয়নি। কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দিয়েছিল দূরতর এক জয়ের আশা। চা-বিরতির পর ৪ উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় ভারত। কিন্তু শেষ বাধাটা দিল আলোকস্বল্পতা।
এই দুঃসাহসিক ইনিংস ঘোষণা আগের চার দিনেরই বৃষ্টিতে ম্যাড়মেড়ে টেস্টে রোমাঞ্চ জাগায় শেষবেলায়। বারবাডোজে জেগেছিল ভারতের প্রথম টেস্ট জয়ের সম্ভাবনা। জয়ের স্বপ্ন জেগেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজেরও। কিন্তু সব সম্ভাবনার যবনিকা টেনেছে বৃষ্টি ও আলোকস্বল্পতা। ১১.৩ ওভার বাকি থাকতেই খেলা শেষ করে দেন দুই আম্পায়ার। ম্যাচ ড্র।
খেলা যখন শেষ হলো, জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ৭৯ রান, ভারতের ৩ উইকেট। পরপর দুই ওভারে ২ উইকেট তুলে ভারতই বরং জয়ের বন্দরকে দেখছিল উজ্জ্বল।
ধোনির কণ্ঠে তাই জয় হাতছাড়া হওয়ার আফসোস, ‘তাদের অলআউট করার মতো যথেষ্ট ওভার হাতে ছিল।’ জিতলে সিরিজ জয়ের সঙ্গে ইতিহাসও গড়া হতো। তবে হতাশ নন ভারত অধিনায়ক। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামিও বলেছেন, জয়ের সুযোগ তাদেরও ছিল।
ধোনিকে জুয়ায় প্রায় জিতিয়েই দিচ্ছিলেন ম্যান অব দ্য ম্যাচ ইশান্ত শর্মা। ৭ উইকেটের ৪টিই নিয়েছেন তিনি। প্রথম ইনিংসের ৬ উইকেট মিলিয়ে ম্যাচে ১০৮ রানে ১০ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে প্রথম ভারতীয় হিসেবে টেস্টে ১০ উইকেট নিলেন এই পেসার। আর বারবাডোজ টেস্টে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি হিসেবে ইতিহাসে ঠাঁই পাওয়া তৃতীয় বোলার তিনি। আগের দুজন দক্ষিণ আফ্রিকার আন্দ্রে নেল (১০/৮৮, ২০০৫) ও গ্রেভিল স্টিভেন্স (১০/১৯৫, ১৯৩০)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের রক্ষাকর্তা তিনজন—ব্রাভো, বাফ ও চন্দরপল। ব্রাভোর ৭৩, বাফের অপরাজিত ৪৬-এর পাশে চন্দরপলের ১২ কোনো রানই হয়তো নয়। কিন্তু ১২ রান তিনি করেছেন ৮৭ বলে!
ব্রাভোর চন্দরপলের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৫৪ আর বাফের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে ৬৯ রানের জুটি দুটিই ভারতকে জয় পেতে দেয়নি। কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দিয়েছিল দূরতর এক জয়ের আশা। চা-বিরতির পর ৪ উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় ভারত। কিন্তু শেষ বাধাটা দিল আলোকস্বল্পতা।
No comments