‘গেইল উদ্ধত এবং দুর্বিনীত’
আগের দিন মুখ খুলে যেভাবে বোর্ডকে ধুয়ে দিয়েছেন ক্রিস গেইল, তাতে পাল্টা জবাবটা অনুমিতই ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি) দ্রুতই সেটি দিল। ডব্লুআইসিবির চোখে গেইলের আচরণ উদ্ধত, দুর্বিনীত।
দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দলে ফেরার আশায় গেইল উদ্যোগী হয়ে এগিয়ে আসাতেই গত ১৫ জুন সভা ডেকেছিল ডব্লুআইসিবি। কিন্তু উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের মাধ্যমে ওই সভা ভেস্তে গেলেও গেইল মোটামুটি নীরবই ছিলেন। কিন্তু গত পরশু বিশাল এক বিবৃতি দিয়ে তিনি উগরে দিয়েছেন মনের যত ক্ষোভ। প্রায় ৩ হাজার ৬০০ শব্দের আবেগময় বিবৃতিতে এ পর্যন্ত যা হয়েছে, সবকিছুর জন্য বোর্ডকে দায়ী করে গেইল বলেছেন, তাঁর সঙ্গে সঠিক আচরণ করা হয়নি। ঝামেলা মেটাতে বোর্ডের প্রচেষ্টা গেইলের বর্ণনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর সঙ্গে ‘ভান এবং পরিহাস’। বলেছেন, বোর্ড আসলে তাঁকে চায় না।
কিন্তু গেইলের এই অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছে ডব্লুআইসিবি। এক দিন পরই ডব্লুআইসিবির পাল্টা বিবৃতি, ‘ডব্লুআইসিবি নতুন করে জানাচ্ছে, মি. গেইলের সঙ্গে যোগাযোগ এবং সম্পর্ক রাখাটা কঠিন হয়ে পড়েছিল এবং এ বিষয়টি মীমাংসাই করতে চায় বোর্ড। কিন্তু তার সর্বশেষ বিবৃতি এবং সভায় ডব্লুআইসিবির সঙ্গে করা আচরণে নিজেকে নিষ্কলুষরূপে দেখাতে অনড় অবস্থানই প্রকাশ পেয়েছে। ডব্লুআইসিবি আবারও বলছে, গেইল যেমন আশা করছেন তাতে তার আচরণ আড়াল করে রাখার উপায় নেই।’
গেইলের বিবৃতির পরপরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ ওটিস গিবসন বলেন, গেইলের জন্য দলের দরজা এখনো খোলা। গেইলের আচরণকে অমার্জিত দাবি করে ডব্লুআইসিবিও বলেছে, ‘দলের দরজা বন্ধ নয়।’ আসলেই কি?
গেইল যে বলেছেন অন্য কথা, ‘যখন একটা পথ বন্ধ হয়ে যায়, অন্য আরেকটা পথ ঠিকই খুলে যায়।’
ক্রিকেটের সীমানা ডিঙিয়ে বিষয়টি এখন রাষ্ট্রীয়ও। গায়ানার রাষ্ট্রপতি ভরত জাগদেও-ই যেমন বলেছেন, ক্যারিকম সরকারগুলোর উচিত গেইল এবং ডব্লুআইসিবির বিষয়টির প্রতি মনোযোগ দেওয়া। ক্যারিকম হলো ক্যারিবিয়ান রাষ্ট্রগুলোর জোট। ‘এ পরিস্থিতিতে আমি ক্যারিকম সরকারপ্রধানদের কিছু করার জন্য আবেদন করছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটারদের সাহায্য করতে হবে’—গায়ানার রাষ্ট্রপতির আহ্বান।
দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দলে ফেরার আশায় গেইল উদ্যোগী হয়ে এগিয়ে আসাতেই গত ১৫ জুন সভা ডেকেছিল ডব্লুআইসিবি। কিন্তু উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের মাধ্যমে ওই সভা ভেস্তে গেলেও গেইল মোটামুটি নীরবই ছিলেন। কিন্তু গত পরশু বিশাল এক বিবৃতি দিয়ে তিনি উগরে দিয়েছেন মনের যত ক্ষোভ। প্রায় ৩ হাজার ৬০০ শব্দের আবেগময় বিবৃতিতে এ পর্যন্ত যা হয়েছে, সবকিছুর জন্য বোর্ডকে দায়ী করে গেইল বলেছেন, তাঁর সঙ্গে সঠিক আচরণ করা হয়নি। ঝামেলা মেটাতে বোর্ডের প্রচেষ্টা গেইলের বর্ণনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর সঙ্গে ‘ভান এবং পরিহাস’। বলেছেন, বোর্ড আসলে তাঁকে চায় না।
কিন্তু গেইলের এই অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছে ডব্লুআইসিবি। এক দিন পরই ডব্লুআইসিবির পাল্টা বিবৃতি, ‘ডব্লুআইসিবি নতুন করে জানাচ্ছে, মি. গেইলের সঙ্গে যোগাযোগ এবং সম্পর্ক রাখাটা কঠিন হয়ে পড়েছিল এবং এ বিষয়টি মীমাংসাই করতে চায় বোর্ড। কিন্তু তার সর্বশেষ বিবৃতি এবং সভায় ডব্লুআইসিবির সঙ্গে করা আচরণে নিজেকে নিষ্কলুষরূপে দেখাতে অনড় অবস্থানই প্রকাশ পেয়েছে। ডব্লুআইসিবি আবারও বলছে, গেইল যেমন আশা করছেন তাতে তার আচরণ আড়াল করে রাখার উপায় নেই।’
গেইলের বিবৃতির পরপরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ ওটিস গিবসন বলেন, গেইলের জন্য দলের দরজা এখনো খোলা। গেইলের আচরণকে অমার্জিত দাবি করে ডব্লুআইসিবিও বলেছে, ‘দলের দরজা বন্ধ নয়।’ আসলেই কি?
গেইল যে বলেছেন অন্য কথা, ‘যখন একটা পথ বন্ধ হয়ে যায়, অন্য আরেকটা পথ ঠিকই খুলে যায়।’
ক্রিকেটের সীমানা ডিঙিয়ে বিষয়টি এখন রাষ্ট্রীয়ও। গায়ানার রাষ্ট্রপতি ভরত জাগদেও-ই যেমন বলেছেন, ক্যারিকম সরকারগুলোর উচিত গেইল এবং ডব্লুআইসিবির বিষয়টির প্রতি মনোযোগ দেওয়া। ক্যারিকম হলো ক্যারিবিয়ান রাষ্ট্রগুলোর জোট। ‘এ পরিস্থিতিতে আমি ক্যারিকম সরকারপ্রধানদের কিছু করার জন্য আবেদন করছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটারদের সাহায্য করতে হবে’—গায়ানার রাষ্ট্রপতির আহ্বান।
No comments