জিদানের বার্সেলোনা-প্রশংসা
বার্সেলোনার প্রশংসা এখন কে না করে! জিনেদিন জিদানও বর্তমান বার্সেলোনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তবে কাতালান ক্লাবটির ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে ফরাসি কিংবদন্তি বড় করে দেখছেন বার্সেলোনার যুব প্রকল্প ‘লা মেসিয়ার’ অবদানকে। বলেছেন, বার্সেলোনার সৌভাগ্য, যুব খেলোয়াড়দের ‘এক ব্যতিক্রমী প্রজন্ম’ পেয়েছে।
বার্সেলোনার বর্তমান শীর্ষ তারকারাই যুব একাডেমি ‘লা মেসিয়া’ থেকে উঠে এসেছে। লিওনেল মেসি, জাভি, ইনিয়েস্তাসহ এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বার্সেলোনার প্রথম একাদশের ৮ জনই ছিল এই ‘লা মেসিয়া’র ফসল! জিদান বলছেন, এমন একটা দল একটা ক্লাবের জীবনে একবারই আসে। ‘বার্সেলোনার সৌভাগ্য, যুব প্রকল্প থেকে উঠে আসা সাত থেকে আটজন খেলোয়াড়ের একটা ‘ব্যতিক্রমী প্রজন্ম’ আছে। কিন্তু আপনি এ রকম প্রজন্ম বেশি দেখবেন না’—বলেছেন ফ্রান্সের ১৯৯৮ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক।
৩৯ বছর বয়সী এই ফরাসি খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ার শেষ করেছেন বার্সেলোনার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদে। এখন কাজ করছেন রিয়ালের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে। রিয়ালের ঘরের একজন হিসেবে ‘শত্রুপক্ষ’ বার্সেলোনার একতরফা প্রশংসা করাটা জিদানের সাজে না! তিনবারের সাবেক ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার তাই এটাও যোগ করেছেন, রিয়াল মাদ্রিদেরও নিজস্ব একটা যুবনীতি বা যুব প্রকল্প আছে, যেখান থেকে অনেক খেলোয়াড়ই শীর্ষ পর্যায়ে উঠে আসে যারা খুব একটা আলোচনায় আসে না।
বাজারে রিয়াল মাদ্রিদের একটা আলাদা পরিচিতি আছে, নিজেদের ঘর থেকে প্রতিভা অন্বেষণের চেয়ে ‘গ্যালাকটিকোস’ কেনার নীতিটা বেশি পছন্দ। কিন্তু জিদানের একটু দ্বিমত আছে এ ব্যাপারে, ‘অনেকেই যদিও উল্টোটা ভাবে, কিন্তু রিয়াল সব সময়ই যুব ফুটবলারদের প্রশিক্ষণের নীতিকে গুরুত্ব দেয়। আমরা বারবারই আমার ৭ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডের চুক্তি কিংবা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ৯ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ডের চুক্তির কথা বলি। কিন্তু রিয়ালের যুব প্রকল্প থেকে উঠে আসা লিগের খেলোয়াড়দের কথা কমই বলা হয়।’
বার্সেলোনার বর্তমান শীর্ষ তারকারাই যুব একাডেমি ‘লা মেসিয়া’ থেকে উঠে এসেছে। লিওনেল মেসি, জাভি, ইনিয়েস্তাসহ এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বার্সেলোনার প্রথম একাদশের ৮ জনই ছিল এই ‘লা মেসিয়া’র ফসল! জিদান বলছেন, এমন একটা দল একটা ক্লাবের জীবনে একবারই আসে। ‘বার্সেলোনার সৌভাগ্য, যুব প্রকল্প থেকে উঠে আসা সাত থেকে আটজন খেলোয়াড়ের একটা ‘ব্যতিক্রমী প্রজন্ম’ আছে। কিন্তু আপনি এ রকম প্রজন্ম বেশি দেখবেন না’—বলেছেন ফ্রান্সের ১৯৯৮ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক।
৩৯ বছর বয়সী এই ফরাসি খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ার শেষ করেছেন বার্সেলোনার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদে। এখন কাজ করছেন রিয়ালের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে। রিয়ালের ঘরের একজন হিসেবে ‘শত্রুপক্ষ’ বার্সেলোনার একতরফা প্রশংসা করাটা জিদানের সাজে না! তিনবারের সাবেক ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার তাই এটাও যোগ করেছেন, রিয়াল মাদ্রিদেরও নিজস্ব একটা যুবনীতি বা যুব প্রকল্প আছে, যেখান থেকে অনেক খেলোয়াড়ই শীর্ষ পর্যায়ে উঠে আসে যারা খুব একটা আলোচনায় আসে না।
বাজারে রিয়াল মাদ্রিদের একটা আলাদা পরিচিতি আছে, নিজেদের ঘর থেকে প্রতিভা অন্বেষণের চেয়ে ‘গ্যালাকটিকোস’ কেনার নীতিটা বেশি পছন্দ। কিন্তু জিদানের একটু দ্বিমত আছে এ ব্যাপারে, ‘অনেকেই যদিও উল্টোটা ভাবে, কিন্তু রিয়াল সব সময়ই যুব ফুটবলারদের প্রশিক্ষণের নীতিকে গুরুত্ব দেয়। আমরা বারবারই আমার ৭ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডের চুক্তি কিংবা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ৯ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ডের চুক্তির কথা বলি। কিন্তু রিয়ালের যুব প্রকল্প থেকে উঠে আসা লিগের খেলোয়াড়দের কথা কমই বলা হয়।’
No comments