ক্লিচকোকে বিশ্বসেরা মেনে নিলেন হায়ে
লড়াইয়ের আগে কত কী বলেছিলেন আর কত কি-ই না করেছেন ডেভিড হায়ে। কিন্তু বিশ্ব হেভিওয়েট বক্সিংয়ের চ্যাম্পিয়নশিপ নির্ধারণী ম্যাচে হারার পর সব পাল্টে গেছে। ব্রিটিশ বক্সার হায়ে ইউক্রেনিয়ান ভ্লাদিমির ক্লিচকোর শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নিয়েছেন।
২০০৮ সালে হেভিওয়েটে পা রেখেছেন হায়ে। সেই দিন থেকেই রিংয়ে ক্লিচকো ভাইদের রক্ত দেখার জন্য মুখিয়ে ছিলেন। ২০০৯ সালেই প্রথমবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন। তখন তাঁর পরনের টি-শার্টটি আলোচনায় আসে। তাঁর টি-শার্টে আঁকা ছিল বক্সিং রিংয়ে উন্মত্ত বিজয়োল্লাসে মেতে ওঠা হায়ের দুই হাতে ধরা দুই ক্লিচকো ভাইয়ে দুটি কাটা মুণ্ড, রক্তাক্ত দেহ পড়ে আছে ক্যানভাসে।
এবার ক্লিচকো ভাইদের ছোটজনের কাছ থেকে বক্সিংয়ের সেরা দুটি বেল্ট কেড়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। হুংকার ছেড়েছিলেন, তিনিই হবেন বিশ্বসেরা। হামবুর্গে পরশুর ম্যাচের আগের এক সংবাদ সম্মেলনে ক্লিচকোর সঙ্গে হাত মেলাননি। বলেছিলেন, ম্যাচ শেষে হাসপাতালে গিয়ে তাঁর সঙ্গে হাত মেলাবেন। কিন্তু ক্লিচকোর কাছে হেরে যাওয়ার পর বলছেন—ক্লিচকোই বিশ্বসেরা।
তবে এখনই হাল ছেড়ে দিচ্ছে না হায়ে। আবার লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন, ‘আমি আবার তার সঙ্গে লড়তে চাই। তবে এটা তার ওপর নির্ভর করে। আগে শিরোপা আমার কাছে ছিল। এখন ওটা তার কাছে এবং সেই ভালো অবস্থায় আছে। ভালো একটি লড়াই চাইলে আমার সঙ্গে লড়তে পারে। আর যদি সহজ লড়াই চায় তাহলে যারা টাকার জন্য লড়ে তাদের কারও সঙ্গে লড়তে পারে।’
এরপর ডান পায়ের আঙুলে চোটের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমি আমার ডান পা নাড়াতেই পারছিলাম না। তবে এটাই হেরে যাওয়ার কারণ নয়—সে আমার চেয়ে ভালো খেলেছে। এমনকি আমি শতভাগ ফিট থাকলেও মনে হয় জিততে পারতাম না। এই সময়ে বিশ্বের সেরা যোদ্ধা সে।
২০০৮ সালে হেভিওয়েটে পা রেখেছেন হায়ে। সেই দিন থেকেই রিংয়ে ক্লিচকো ভাইদের রক্ত দেখার জন্য মুখিয়ে ছিলেন। ২০০৯ সালেই প্রথমবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন। তখন তাঁর পরনের টি-শার্টটি আলোচনায় আসে। তাঁর টি-শার্টে আঁকা ছিল বক্সিং রিংয়ে উন্মত্ত বিজয়োল্লাসে মেতে ওঠা হায়ের দুই হাতে ধরা দুই ক্লিচকো ভাইয়ে দুটি কাটা মুণ্ড, রক্তাক্ত দেহ পড়ে আছে ক্যানভাসে।
এবার ক্লিচকো ভাইদের ছোটজনের কাছ থেকে বক্সিংয়ের সেরা দুটি বেল্ট কেড়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। হুংকার ছেড়েছিলেন, তিনিই হবেন বিশ্বসেরা। হামবুর্গে পরশুর ম্যাচের আগের এক সংবাদ সম্মেলনে ক্লিচকোর সঙ্গে হাত মেলাননি। বলেছিলেন, ম্যাচ শেষে হাসপাতালে গিয়ে তাঁর সঙ্গে হাত মেলাবেন। কিন্তু ক্লিচকোর কাছে হেরে যাওয়ার পর বলছেন—ক্লিচকোই বিশ্বসেরা।
তবে এখনই হাল ছেড়ে দিচ্ছে না হায়ে। আবার লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন, ‘আমি আবার তার সঙ্গে লড়তে চাই। তবে এটা তার ওপর নির্ভর করে। আগে শিরোপা আমার কাছে ছিল। এখন ওটা তার কাছে এবং সেই ভালো অবস্থায় আছে। ভালো একটি লড়াই চাইলে আমার সঙ্গে লড়তে পারে। আর যদি সহজ লড়াই চায় তাহলে যারা টাকার জন্য লড়ে তাদের কারও সঙ্গে লড়তে পারে।’
এরপর ডান পায়ের আঙুলে চোটের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমি আমার ডান পা নাড়াতেই পারছিলাম না। তবে এটাই হেরে যাওয়ার কারণ নয়—সে আমার চেয়ে ভালো খেলেছে। এমনকি আমি শতভাগ ফিট থাকলেও মনে হয় জিততে পারতাম না। এই সময়ে বিশ্বের সেরা যোদ্ধা সে।
No comments