উত্তর কোরিয়াকে খাদ্যসহায়তা দেবে ইউরোপীয় কমিশন
দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় উত্তর কোরিয়াকে খাদ্যসহায়তার জন্য এক কোটি ইউরো দেবে ইউরোপীয় কমিশন। গতকাল সোমবার কমিশনের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ত্রাণসহায়তা কমিশনার ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেন, অন্তত ছয় লাখ ৫০ হাজার মানুষের জীবন বাঁচানোর লক্ষ্যে এ সহায়তা দেওয়া হবে। অন্যথায় খাদ্যাভাবে এই মানুষগুলোর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পুষ্টিহীনতার শিকার হয়ে উত্তর কোরিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি শিশুরা পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না। আবাসিক সেবাকেন্দ্রেও পর্যাপ্ত সেবার ব্যবস্থা নেই। এ ছাড়া অন্তঃসত্ত্বা নারীরাও পুষ্টিহীনতার শিকার।’
মারাত্মক পুষ্টিহীনতার শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুদের জীবন রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হবে।
গত মার্চে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ায় ৬০ লাখের বেশি মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে বাইরে থেকে ত্রাণসহায়তা দেওয়া দরকার।
আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে উত্তর কোরিয়ায় ত্রাণসহায়তা কমে এসেছে।
তবে ইউরোপীয় কমিশন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘকালীন পুষ্টি প্রকল্পের আওতায় উত্তর কোরিয়ায় সাড়ে তিন কোটি ইউরো ব্যয় করেছে।
বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ত্রাণসহায়তা কমিশনার ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেন, অন্তত ছয় লাখ ৫০ হাজার মানুষের জীবন বাঁচানোর লক্ষ্যে এ সহায়তা দেওয়া হবে। অন্যথায় খাদ্যাভাবে এই মানুষগুলোর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পুষ্টিহীনতার শিকার হয়ে উত্তর কোরিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি শিশুরা পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না। আবাসিক সেবাকেন্দ্রেও পর্যাপ্ত সেবার ব্যবস্থা নেই। এ ছাড়া অন্তঃসত্ত্বা নারীরাও পুষ্টিহীনতার শিকার।’
মারাত্মক পুষ্টিহীনতার শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুদের জীবন রক্ষার ওপর জোর দেওয়া হবে।
গত মার্চে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ায় ৬০ লাখের বেশি মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে বাইরে থেকে ত্রাণসহায়তা দেওয়া দরকার।
আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে উত্তর কোরিয়ায় ত্রাণসহায়তা কমে এসেছে।
তবে ইউরোপীয় কমিশন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘকালীন পুষ্টি প্রকল্পের আওতায় উত্তর কোরিয়ায় সাড়ে তিন কোটি ইউরো ব্যয় করেছে।
No comments