শনিবার কমিটির রিপোর্ট
অভিযুক্ত শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ পাতানো ম্যাচ নিয়ে সভা করেই চলেছে বাংলাদেশ লিগ কমিটি। দুই দিন আগে কমিটির চেয়ারম্যান সালাম মুর্শেদী জানিয়েছিলেন, সোমবার (গতকাল) নিজেদের মধ্যে সভা শেষে বাফুফে সভাপতিকে রিপোর্ট দেওয়া হবে। কিন্তু কাল রাতে লিগ কমিটি রিপোর্ট দেওয়া দূরে থাক, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তই নাকি নিতে পারেনি।
রাত সাড়ে আটটার সালাম মুর্শেদী তাঁর কক্ষে ভিড়ে ঠাসা সাংবাদিক সমাবেশে বলেন, ‘আমাদের এই সভা আজ আরও চলবে। আগামী কয়েকটা দিনও আমরা বসতে পারি। তবে এটা নিশ্চিত, আজ রিপোর্ট দিচ্ছি না। আগামী শনিবার বেলা তিনটায় আমরা রিপোর্ট দেব। এর কোনো নড়চড় হবে না।’
তদন্ত কমিটিকে কোনো সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি। কমিটি অভিযুক্ত দুই দলকে ডেকে জেরা করেছে। পরে মুক্তিযোদ্ধা কোচ মারুফুল হক বোমা ফাটান। তিনি জানান, ‘১১ জুন শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচের সময় ভুল করে রহমতঞ্জের ফুটবল সম্পাদক সালাউদ্দিন কালা ফোন করে আমাকে বলেন, যে ডিফেন্ডার ডিস্টার্ব করছে ওকে উঠাইয়া নিলাম। যত পারেন এবার গোল দেন...।’
মারুফ-কালা দুজনকেই ডেকে জেরা করেছে লিগ কমিটি। তার পরই সালাম মুর্শেদীর ব্যবসায়িক অফিসে কঠোর গোপনীয়তায় শুরু রিপোর্ট তৈরির কাজ। কমিটি সূত্রের খবর, ভিডিও দেখে কমিটির কাছে ম্যাচটা পাতানো মনে হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই দুই দলকে নাকি আর্থিক জরিমানা এবং কালা ও রহমতগঞ্জ গোলরক্ষককে কয়েক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে। যেহেতু পাতানো খেলার সর্বোচ্চ শাস্তি লিগ থেকে বহিষ্কার, কাজেই জরিমানার বিধান কতটা গ্রহণযোগ্য, আগেই এসব কথাবার্তা হচ্ছে।
কালা দাবি করেছেন, ‘ম্যাচে রহমতগঞ্জের ২-০ গোলের অগ্রগামিতা ধরে রাখার জন্য’ মারুফুল হক তাঁকে সাড়ে তিন লাখ টাকা সেধেছেন। এ জন্য লিগ কমিটি মারুফুল হককেও নাকি বহিষ্কারের সুপারিশ করবে।
কালকের সভার আগে বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছে কমিটি। সালাউদ্দিন কমিটিকে বলেছেন, ‘কোনো অনুমাননির্ভর রিপোর্ট দেওয়া যাবে না। যা বলার সুনির্দিষ্টভাবে দায়িত্ব নিয়ে বলতে হবে।’ এরপর নাকি কিছু বিষয় উল্টে যায়। কমিটি আরও সময় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
সালাম বলছেন, ‘এটা একটা স্পর্শকাতর বিষয়। কমিটির কো-চেয়ারম্যান নাবিল সাহেব (কাজী নাবিল আহমেদ) ছিলেন না দেশে, তিনি আজ কমিটির মিটিংয়ে প্রথম এসেছেন। কাজেই আরও আলাপ-আলোচনা দরকার আমাদের। যা-ই করা হোক, দেশের ফুটবলের জন্য ভালো সিদ্ধান্তই আমরা নেব।’
রাত সাড়ে আটটার সালাম মুর্শেদী তাঁর কক্ষে ভিড়ে ঠাসা সাংবাদিক সমাবেশে বলেন, ‘আমাদের এই সভা আজ আরও চলবে। আগামী কয়েকটা দিনও আমরা বসতে পারি। তবে এটা নিশ্চিত, আজ রিপোর্ট দিচ্ছি না। আগামী শনিবার বেলা তিনটায় আমরা রিপোর্ট দেব। এর কোনো নড়চড় হবে না।’
তদন্ত কমিটিকে কোনো সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি। কমিটি অভিযুক্ত দুই দলকে ডেকে জেরা করেছে। পরে মুক্তিযোদ্ধা কোচ মারুফুল হক বোমা ফাটান। তিনি জানান, ‘১১ জুন শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচের সময় ভুল করে রহমতঞ্জের ফুটবল সম্পাদক সালাউদ্দিন কালা ফোন করে আমাকে বলেন, যে ডিফেন্ডার ডিস্টার্ব করছে ওকে উঠাইয়া নিলাম। যত পারেন এবার গোল দেন...।’
মারুফ-কালা দুজনকেই ডেকে জেরা করেছে লিগ কমিটি। তার পরই সালাম মুর্শেদীর ব্যবসায়িক অফিসে কঠোর গোপনীয়তায় শুরু রিপোর্ট তৈরির কাজ। কমিটি সূত্রের খবর, ভিডিও দেখে কমিটির কাছে ম্যাচটা পাতানো মনে হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই দুই দলকে নাকি আর্থিক জরিমানা এবং কালা ও রহমতগঞ্জ গোলরক্ষককে কয়েক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে। যেহেতু পাতানো খেলার সর্বোচ্চ শাস্তি লিগ থেকে বহিষ্কার, কাজেই জরিমানার বিধান কতটা গ্রহণযোগ্য, আগেই এসব কথাবার্তা হচ্ছে।
কালা দাবি করেছেন, ‘ম্যাচে রহমতগঞ্জের ২-০ গোলের অগ্রগামিতা ধরে রাখার জন্য’ মারুফুল হক তাঁকে সাড়ে তিন লাখ টাকা সেধেছেন। এ জন্য লিগ কমিটি মারুফুল হককেও নাকি বহিষ্কারের সুপারিশ করবে।
কালকের সভার আগে বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছে কমিটি। সালাউদ্দিন কমিটিকে বলেছেন, ‘কোনো অনুমাননির্ভর রিপোর্ট দেওয়া যাবে না। যা বলার সুনির্দিষ্টভাবে দায়িত্ব নিয়ে বলতে হবে।’ এরপর নাকি কিছু বিষয় উল্টে যায়। কমিটি আরও সময় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
সালাম বলছেন, ‘এটা একটা স্পর্শকাতর বিষয়। কমিটির কো-চেয়ারম্যান নাবিল সাহেব (কাজী নাবিল আহমেদ) ছিলেন না দেশে, তিনি আজ কমিটির মিটিংয়ে প্রথম এসেছেন। কাজেই আরও আলাপ-আলোচনা দরকার আমাদের। যা-ই করা হোক, দেশের ফুটবলের জন্য ভালো সিদ্ধান্তই আমরা নেব।’
No comments