মিশন ‘ধোনিকে বাঁচাও’
মূল লক্ষ্য অবশ্যই জয়। ড্র করলেও চলবে, সিরিজ জয় হয়ে যাবে তাতেও। কিন্তু ডমিনিকা টেস্টে ভারতের লক্ষ্য থাকবে আরেকটি, ধোনিকে বাঁচাও!
ভালো বিপদেই পড়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ধীরগতির ওভার রেটের জন্য বারবাডোজ টেস্টে ম্যাচ ফির ৬০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে ভারত অধিনায়ককে। এতে খুব একটা ঝামেলা হয়নি। সবচেয়ে বেশি আয় করা ক্রিকেটারের জন্য এই অর্থ নিতান্তই সামান্য। সমস্যা হলো, এ বছরের শুরুতে কেপটাউন টেস্টেও একই কারণে জরিমানা গুনতে হয়েছিল ধোনিকে। আইসিসির আচরণবিধির ধারা ২.৫ বলছে, ধীরগতির ওভার রেটের কারণে ১২ মাসের মধ্যে কেউ তিনবার দোষী সাব্যস্ত হলে পরের টেস্টে সে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
৬ মাসেই দুবার হয়ে গেছে ধোনির। ডমিনিকাতেও হলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্ট বাইরে থাকতে হবে ভারত অধিনায়ককে। ওই টেস্টটি হতে যাচ্ছে ইতিহাসের ২০০০তম টেস্ট। বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের নিরঙ্কুশ শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণেও ওই সিরিজটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনুপ্রেরণাদায়ী অধিনায়ককে প্রথম টেস্টে না পাওয়া দলের জন্যও খুব একটা সুখকর হবে না। ধোনির বিপদে মানে তাই ভারতেরও বিপদ। বিপদ থেকে বাঁচতে ধোনির নিজের করার আছে খুব সামান্যই। অধিনায়ককে উদ্ধার করতে পারেন তাঁর সতীর্থরা, আরও নির্দিষ্ট করে বললে পেসাররা!
বারবাডোজে ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং করা ইশান্ত শর্মাই সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন অধিনায়ককে। ভারতীয় দলে ঘনিষ্ঠ এক সূত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছে, ‘ডেলিভারির পর বোলিং মার্কে ফিরে যেতে প্রচুর সময় নেন ইশান্ত। কখনো কখনো একটি ওভার শেষ করতে ওর সাত মিনিট পর্যন্ত লেগে যায়।’ প্রাভিন কুমারের রানআপ তুলনামূলকভাবে ছোট। তবে এই পেসারের অভ্যাস, ব্যাটসম্যান পরাস্ত হলে দীর্ঘক্ষণ সেদিকে তাকিয়ে থাকা। এই কাজ বারবারই করেন তিনি। বারবাডোজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১৪৫ ওভারের ৮১ ওভারই করেছেন এই দুই পেসার। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ধোনির দণ্ডের পেছনে কারা?
আক্রমণাত্মক মানসিকতার হরভজন সিংও অন্যান্য স্পিনারের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নেন। তবে দলের ওই সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয়রা এবার খুব সতর্ক। দেখা যাক, অধিনায়ককে গুরুদণ্ডের হাত থেকে বাঁচাতে পারেন কিনা ইশান্তরা!
ভালো বিপদেই পড়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ধীরগতির ওভার রেটের জন্য বারবাডোজ টেস্টে ম্যাচ ফির ৬০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে ভারত অধিনায়ককে। এতে খুব একটা ঝামেলা হয়নি। সবচেয়ে বেশি আয় করা ক্রিকেটারের জন্য এই অর্থ নিতান্তই সামান্য। সমস্যা হলো, এ বছরের শুরুতে কেপটাউন টেস্টেও একই কারণে জরিমানা গুনতে হয়েছিল ধোনিকে। আইসিসির আচরণবিধির ধারা ২.৫ বলছে, ধীরগতির ওভার রেটের কারণে ১২ মাসের মধ্যে কেউ তিনবার দোষী সাব্যস্ত হলে পরের টেস্টে সে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
৬ মাসেই দুবার হয়ে গেছে ধোনির। ডমিনিকাতেও হলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্ট বাইরে থাকতে হবে ভারত অধিনায়ককে। ওই টেস্টটি হতে যাচ্ছে ইতিহাসের ২০০০তম টেস্ট। বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের নিরঙ্কুশ শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণেও ওই সিরিজটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনুপ্রেরণাদায়ী অধিনায়ককে প্রথম টেস্টে না পাওয়া দলের জন্যও খুব একটা সুখকর হবে না। ধোনির বিপদে মানে তাই ভারতেরও বিপদ। বিপদ থেকে বাঁচতে ধোনির নিজের করার আছে খুব সামান্যই। অধিনায়ককে উদ্ধার করতে পারেন তাঁর সতীর্থরা, আরও নির্দিষ্ট করে বললে পেসাররা!
বারবাডোজে ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং করা ইশান্ত শর্মাই সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন অধিনায়ককে। ভারতীয় দলে ঘনিষ্ঠ এক সূত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছে, ‘ডেলিভারির পর বোলিং মার্কে ফিরে যেতে প্রচুর সময় নেন ইশান্ত। কখনো কখনো একটি ওভার শেষ করতে ওর সাত মিনিট পর্যন্ত লেগে যায়।’ প্রাভিন কুমারের রানআপ তুলনামূলকভাবে ছোট। তবে এই পেসারের অভ্যাস, ব্যাটসম্যান পরাস্ত হলে দীর্ঘক্ষণ সেদিকে তাকিয়ে থাকা। এই কাজ বারবারই করেন তিনি। বারবাডোজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১৪৫ ওভারের ৮১ ওভারই করেছেন এই দুই পেসার। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ধোনির দণ্ডের পেছনে কারা?
আক্রমণাত্মক মানসিকতার হরভজন সিংও অন্যান্য স্পিনারের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নেন। তবে দলের ওই সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয়রা এবার খুব সতর্ক। দেখা যাক, অধিনায়ককে গুরুদণ্ডের হাত থেকে বাঁচাতে পারেন কিনা ইশান্তরা!
No comments