২০১২ সালের মধ্যে পৌনে দুই লাখ শরণার্থীর আশ্রয় দরকার
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) গতকাল সোমবার বলেছে, ২০১২ সালের মধ্যে এক লাখ ৭২ হাজার শরণার্থীকে নতুন দেশে বসবাসের ব্যবস্থা করার প্রয়োজন হতে পারে। যাদের নতুন আশ্রয়ের দরকার, তাদের জন্য দরজা খুলে দিতে বিভিন্ন দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
ইউএনএইচসিআরের আন্তর্জাতিক সুরক্ষা বিভাগের উপপরিচালক উই-মেং লিম-কাবা বলেন, ‘বেশির ভাগ শরণার্থীকে হয়তো বা শেষ পর্যন্ত নিজ দেশে ফেরত যেতে হবে, নয়তো তাদের বসবাসের সুযোগ দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, দুদেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষের কারণে অনেকে শরণার্থী হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ওইসব শরণার্থীর তৃতীয় কোনো দেশে বসবাস করতে দেওয়ার সুযোগই একমাত্র সম্ভাব্য সমাধান।
বিভিন্ন দেশ বছরে প্রায় ৮০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দিয়ে থাকে। কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
লিম-কাবা বলেন, যদি দেশগুলো আরও মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য এগিয়ে না আসে, তাহলে আশ্রয়ের প্রয়োজন এমন এক লাখ শরণার্থীর ব্যাপারে চলতি বছরে কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। তিনি আরও বলেন, এটা উপলব্ধি করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে এই মানুষগুলোর কাছে কোনো বিকল্প পথ নেই।
ইউএনএইচসিআরের আন্তর্জাতিক সুরক্ষা বিভাগের উপপরিচালক উই-মেং লিম-কাবা বলেন, ‘বেশির ভাগ শরণার্থীকে হয়তো বা শেষ পর্যন্ত নিজ দেশে ফেরত যেতে হবে, নয়তো তাদের বসবাসের সুযোগ দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, দুদেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষের কারণে অনেকে শরণার্থী হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে ওইসব শরণার্থীর তৃতীয় কোনো দেশে বসবাস করতে দেওয়ার সুযোগই একমাত্র সম্ভাব্য সমাধান।
বিভিন্ন দেশ বছরে প্রায় ৮০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দিয়ে থাকে। কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
লিম-কাবা বলেন, যদি দেশগুলো আরও মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য এগিয়ে না আসে, তাহলে আশ্রয়ের প্রয়োজন এমন এক লাখ শরণার্থীর ব্যাপারে চলতি বছরে কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। তিনি আরও বলেন, এটা উপলব্ধি করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে এই মানুষগুলোর কাছে কোনো বিকল্প পথ নেই।
No comments