পশ্চিমবঙ্গের শীর্ষ মাওবাদী নেতা শশধর নিহত
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জঙ্গলমহলের শীর্ষ মাওবাদী নেতা শশধর মাহাত গত বৃহস্পতিবার যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঝাড়গ্রাম মহকুমার জামবনী থানার চনসরো গ্রামের জঙ্গলে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তিনি নিহত হন। শশধরের কাছ থেকে একটি একে-৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অপর এক মাওবাদী নেতা আহত হন। তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শশধরের স্ত্রী ও মাওবাদী মহিলা স্কোয়াডের শীর্ষস্থানীয় নেত্রী সূচিত্রা মাহাত সহযোগীদের নিয়ে পালিয়ে যান।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে যৌথ বাহিনীর একটি দল চনসরো গ্রামের জঙ্গল ঘিরে ফেলে। সহযোগীদের নিয়ে শশধর তখন ওই জঙ্গলে অবস্থান করছিলেন। মাওবাদীরা যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে তারা পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই পক্ষের এই বন্দুকযুদ্ধ চলে। একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে শশধর নিহত হন।
শশধর মাহাতকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার ভারতীয় মুদ্রায় দুই লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। শালবনীতে মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের গাড়িবহরে মাইন বিস্ফোরণ, পুলিশ ক্যাম্পে হামলা ও জ্ঞানেশ্বরী ট্রেনে বিস্ফোরণ ঘটানোর পেছনে শশধরের হাত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
এ ঘটনায় অপর এক মাওবাদী নেতা আহত হন। তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শশধরের স্ত্রী ও মাওবাদী মহিলা স্কোয়াডের শীর্ষস্থানীয় নেত্রী সূচিত্রা মাহাত সহযোগীদের নিয়ে পালিয়ে যান।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে যৌথ বাহিনীর একটি দল চনসরো গ্রামের জঙ্গল ঘিরে ফেলে। সহযোগীদের নিয়ে শশধর তখন ওই জঙ্গলে অবস্থান করছিলেন। মাওবাদীরা যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে তারা পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই পক্ষের এই বন্দুকযুদ্ধ চলে। একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে শশধর নিহত হন।
শশধর মাহাতকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার ভারতীয় মুদ্রায় দুই লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। শালবনীতে মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের গাড়িবহরে মাইন বিস্ফোরণ, পুলিশ ক্যাম্পে হামলা ও জ্ঞানেশ্বরী ট্রেনে বিস্ফোরণ ঘটানোর পেছনে শশধরের হাত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
No comments