ইউএই উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ
সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের তাঁদের দেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছেন।
অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্যোক্তাদের জাহাজ নির্মাণ, অবকাঠামো, খাদ্য ও পানীয়, কৃষি, বন্দর ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল শনিবার ঢাকা চেম্বারে আয়োজিত বাংলাদেশ এবং রাস আল খাইমা ইনভেস্টমেন্ট অথরিটির (রাকিয়া) সঙ্গে ‘বিনিয়োগ এবং বাণিজ্য প্রসার বৃদ্ধি’-বিষয়ক বাণিজ্য আলোচনায় এসব প্রস্তাব করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম। এ সময় আরএকে অফসোরের জেনারেল ম্যানেজার পিটার সুসটার ও বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এক্সিকিউটিভ আসমা ফয়সাল উপস্থিত ছিলেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর।
ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেন, বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দীর্ঘদিনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করার জন্য কর অবকাশসহ অন্যান্য সুবিধা এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। তিনি প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশের মংলা সমুদ্রবন্দরে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। এতে উভয় দিকে বাণিজ্য বৃদ্ধি পেতে পারে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরএকে অফসোরের জেনারেল ম্যানেজার পিটার সুসটার বলেন, ম্যানুফ্যাকচারিং, রিয়েল এস্টেট, পর্যটন, কৃষি, যোগাযোগ, হাসপাতাল, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের জন্য আরএকে উপযুক্ত স্থান। তিনি জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিনিয়োগকারীদের আয়কর ও ব্যক্তিগত খাতসহ করপোরেট খাতে শূন্য হারে কর দেওয়া ছাড়াও অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে। তিনি এ সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সে দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের কক্সবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আরএকে অফসোর সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান, যেটি সারা বিশ্বে বিনিয়োগের জন্য কাজ করে থাকে। আরএকে তাদের সাম্প্রতিক বিনিয়োগবিষয়ক বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগের গন্তব্যস্থল হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে সেবা খাতের পাশাপাশি অন্যান্য খাতে যৌথ বিনিয়োগের খাত নির্ধারণে প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।
মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, খাইরুল মজিদ মাহমুদ, সাবেক সভাপতি আর মাকসুদ খান, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আবদুস সালাম, আশরাফ ইবনে নূর, এম এস সেকিল চৌধুরী, সাবেক পরিচালক সবুর খান, নেসার মাকসুদ খান, সালেম সোলায়মান প্রমুখ অংশ নেন।
অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্যোক্তাদের জাহাজ নির্মাণ, অবকাঠামো, খাদ্য ও পানীয়, কৃষি, বন্দর ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল শনিবার ঢাকা চেম্বারে আয়োজিত বাংলাদেশ এবং রাস আল খাইমা ইনভেস্টমেন্ট অথরিটির (রাকিয়া) সঙ্গে ‘বিনিয়োগ এবং বাণিজ্য প্রসার বৃদ্ধি’-বিষয়ক বাণিজ্য আলোচনায় এসব প্রস্তাব করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম। এ সময় আরএকে অফসোরের জেনারেল ম্যানেজার পিটার সুসটার ও বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এক্সিকিউটিভ আসমা ফয়সাল উপস্থিত ছিলেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর।
ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেন, বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দীর্ঘদিনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করার জন্য কর অবকাশসহ অন্যান্য সুবিধা এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। তিনি প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশের মংলা সমুদ্রবন্দরে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। এতে উভয় দিকে বাণিজ্য বৃদ্ধি পেতে পারে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরএকে অফসোরের জেনারেল ম্যানেজার পিটার সুসটার বলেন, ম্যানুফ্যাকচারিং, রিয়েল এস্টেট, পর্যটন, কৃষি, যোগাযোগ, হাসপাতাল, শিক্ষা ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের জন্য আরএকে উপযুক্ত স্থান। তিনি জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিনিয়োগকারীদের আয়কর ও ব্যক্তিগত খাতসহ করপোরেট খাতে শূন্য হারে কর দেওয়া ছাড়াও অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে। তিনি এ সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সে দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের কক্সবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আরএকে অফসোর সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান, যেটি সারা বিশ্বে বিনিয়োগের জন্য কাজ করে থাকে। আরএকে তাদের সাম্প্রতিক বিনিয়োগবিষয়ক বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগের গন্তব্যস্থল হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে সেবা খাতের পাশাপাশি অন্যান্য খাতে যৌথ বিনিয়োগের খাত নির্ধারণে প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।
মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, খাইরুল মজিদ মাহমুদ, সাবেক সভাপতি আর মাকসুদ খান, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আবদুস সালাম, আশরাফ ইবনে নূর, এম এস সেকিল চৌধুরী, সাবেক পরিচালক সবুর খান, নেসার মাকসুদ খান, সালেম সোলায়মান প্রমুখ অংশ নেন।
No comments