বল হাতে ‘অচেনা’ নায়ক
বোলিং নিয়ে ভারতের দুশ্চিন্তার শেষ ছিল না। কালকের ম্যাচে সেই দুশ্চিন্তার মেঘ কেটে গেল। মেঘ তাড়ানি গান গাইলেন কে? না, কোনো বিশেষজ্ঞ বোলার নন; ‘পার্টটাইমার’—যুবরাজ সিং!
দুজন পেসারের সঙ্গে দুজন বিশেষজ্ঞ স্পিনার ছিলেন—হরভজন সিং ও পীযূষ চাওলা। কিন্তু তাঁদের নিজের ছায়ায় আড়াল করে বল হাতে জ্বলে উঠলেন যুবরাজ। বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আগের দুই ম্যাচের চারটি ইনিংসই ছিল ৩০০ পেরোনো। সেই চিন্নাস্বামীতে কাল ভারত আয়ারল্যান্ডকে বেঁধে ফেলল ২০৭ রানে। সবচেয়ে বড় ভূমিকা যুবরাজের। ৩১ রান দিয়ে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
পার্টটাইম বোলার হিসেবে বল হাতে নিলেও কাল বল করলেন পুরো ১০ ওভার। তাও ভীষণ বিপদে পড়েই তাঁকে ২৬তম ওভারে ডেকে পাঠিয়েছিলেন ধোনি। উইকেটে ততক্ষণে গেড়ে বসেছেন উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড ও নিয়াল ও’ব্রায়েন। তৃতীয় উইকেটে ততক্ষণে ১০৯ রানে জুটি গড়েছেন এই দুজন। যুবরাজ আক্রমণে যেন সৌভাগ্যই নিয়ে এসেছিলেন ভারতের জন্য। না, তিনি উইকেট পাননি। তবে ২৭তম ওভারে রান আউটে ভাঙল নিয়াল-পোর্টারফিল্ডের জুটি।
এর পর? শুধুই যুবরাজ! আয়ারল্যান্ডের পরের পাঁচটি উইকেটই তাঁর শিকার। এর মধ্যে মাত্র ৯ রানে ফিরিয়েছেন আগের ম্যাচে ৫০ বলে সেঞ্চুরি করে আলোড়ন তোলা কেভিন ও’ব্রায়েনকেও। সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যেতে থাকা পোর্টারফিল্ডকেও থামিয়েছেন। মাঠ ছাড়ার সময় তাঁর সঙ্গী হলো ক্যারিয়ার-সেরা বোলিংয়ের তৃপ্তি। আগে সেরা বোলিং ছিল ৬ রানে ৪ উইকেট, ২০০৩ বিশ্বকাপে নামিবিয়ার বিপক্ষে।
স্পিনই ভারতের মূল শক্তি। তবে সম্প্রতি ভারতীয় স্পিনারদের স্পিন যেন ফুরিয়ে গেছে। পারফরম্যান্সেই তার প্রমাণ। হরভজন বিশ্বকাপের তিন ম্যাচে নিয়েছেন ২ উইকেট। চাওলা দুই ম্যাচে ২ উইকেট। কাল এই দুই বিশেষজ্ঞ স্পিনারই উইকেটশূন্য! এ অবস্থায় বল হাতে যুবরাজের জ্বলে ওঠাটা প্রয়োজন ছিল। প্রয়োজন ছিল যুবরাজের নিজের জন্যও।
দলে জায়গাটা নড়বড়ে হয়ে গেছে। ব্যাটিং অর্ডারে সুরেশ রায়না, বিরাট কোহলির মতো প্রতিদ্বন্দ্বিরা আছেন। তাই ব্যাটের সঙ্গে বল হাতেও অবদান রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। কাল দলের প্রয়োজনটা ভালোভাবেই মিটিয়েছেন যুবি।
দুজন পেসারের সঙ্গে দুজন বিশেষজ্ঞ স্পিনার ছিলেন—হরভজন সিং ও পীযূষ চাওলা। কিন্তু তাঁদের নিজের ছায়ায় আড়াল করে বল হাতে জ্বলে উঠলেন যুবরাজ। বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আগের দুই ম্যাচের চারটি ইনিংসই ছিল ৩০০ পেরোনো। সেই চিন্নাস্বামীতে কাল ভারত আয়ারল্যান্ডকে বেঁধে ফেলল ২০৭ রানে। সবচেয়ে বড় ভূমিকা যুবরাজের। ৩১ রান দিয়ে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
পার্টটাইম বোলার হিসেবে বল হাতে নিলেও কাল বল করলেন পুরো ১০ ওভার। তাও ভীষণ বিপদে পড়েই তাঁকে ২৬তম ওভারে ডেকে পাঠিয়েছিলেন ধোনি। উইকেটে ততক্ষণে গেড়ে বসেছেন উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড ও নিয়াল ও’ব্রায়েন। তৃতীয় উইকেটে ততক্ষণে ১০৯ রানে জুটি গড়েছেন এই দুজন। যুবরাজ আক্রমণে যেন সৌভাগ্যই নিয়ে এসেছিলেন ভারতের জন্য। না, তিনি উইকেট পাননি। তবে ২৭তম ওভারে রান আউটে ভাঙল নিয়াল-পোর্টারফিল্ডের জুটি।
এর পর? শুধুই যুবরাজ! আয়ারল্যান্ডের পরের পাঁচটি উইকেটই তাঁর শিকার। এর মধ্যে মাত্র ৯ রানে ফিরিয়েছেন আগের ম্যাচে ৫০ বলে সেঞ্চুরি করে আলোড়ন তোলা কেভিন ও’ব্রায়েনকেও। সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যেতে থাকা পোর্টারফিল্ডকেও থামিয়েছেন। মাঠ ছাড়ার সময় তাঁর সঙ্গী হলো ক্যারিয়ার-সেরা বোলিংয়ের তৃপ্তি। আগে সেরা বোলিং ছিল ৬ রানে ৪ উইকেট, ২০০৩ বিশ্বকাপে নামিবিয়ার বিপক্ষে।
স্পিনই ভারতের মূল শক্তি। তবে সম্প্রতি ভারতীয় স্পিনারদের স্পিন যেন ফুরিয়ে গেছে। পারফরম্যান্সেই তার প্রমাণ। হরভজন বিশ্বকাপের তিন ম্যাচে নিয়েছেন ২ উইকেট। চাওলা দুই ম্যাচে ২ উইকেট। কাল এই দুই বিশেষজ্ঞ স্পিনারই উইকেটশূন্য! এ অবস্থায় বল হাতে যুবরাজের জ্বলে ওঠাটা প্রয়োজন ছিল। প্রয়োজন ছিল যুবরাজের নিজের জন্যও।
দলে জায়গাটা নড়বড়ে হয়ে গেছে। ব্যাটিং অর্ডারে সুরেশ রায়না, বিরাট কোহলির মতো প্রতিদ্বন্দ্বিরা আছেন। তাই ব্যাটের সঙ্গে বল হাতেও অবদান রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। কাল দলের প্রয়োজনটা ভালোভাবেই মিটিয়েছেন যুবি।
No comments