তাঁদের হাতে চট্টগ্রামের চাবি
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল বিমানবন্দরে পা ফেলতেই পড়ল র্যাব ও পুলিশের কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে। অস্ত্র তাক করে রয়েছেন সেনাসদস্যরাও। তবে নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হতেই অন্য চেহারা। সেখানে ফুল হাতে অপেক্ষমাণ ‘চট্টগ্রাম’। সারিবদ্ধভাবে ফুলের পাপড়ি হাতে দাঁড়ানো সিটি করপোরেশন স্কুলের শিক্ষার্থীদের আনন্দের সীমা নেই। তাদের প্রতীক্ষা—কখন আসবে, কখন দেখবে সাকিব-তামিমদের।
এই সারির অগ্রভাগে চট্টগ্রামের মেয়র এম মন্জুর আলম। একসময় ভিআইপি লাউঞ্জ থেকে বের হয়ে আসে সাকিব আল হাসানের দল। সাকিবের হাতে মেয়র তুলে দিলেন পুরো চট্টগ্রামকে। কাচের বাক্সে বাঁধানো বিশাল আকৃতির চট্টগ্রাম নগরের প্রতীকী চাবি উপহার দেওয়া হলো তাঁকে। মেয়র সাকিবের উদ্দেশে বললেন কয়েকটি মাত্র শব্দ, ‘তোমাকে চট্টগ্রামের চাবি দিয়ে দিলাম। শুভ কামনা।’ মুচকি হেসে সাদরে গ্রহণ করলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। তারপর মখমল গালিচা ধরে একে একে আশরাফুল, তামিমরা বের হয়ে এলেন। ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেওয়া হলো তাঁদের ওপর।
অতিথি বরণে অপেক্ষমাণ ব্যক্তিদের মুখে মুখে শুধু একটাই কথা—সব ভুলে এগিয়ে যাও। ১১ ও ১৪ মার্চ চট্টগ্রামে দুটি ম্যাচ খেলতে আসা স্বাগতিক দলকে এভাবেই বরণ করল চট্টগ্রাম। ঢাকার দুঃস্বপ্ন ভুলে জেগে উঠবে নতুন বাংলাদেশ—এই প্রত্যাশা বিমানবন্দরে জড়ো হওয়া বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও উৎসুক সাধারণ মানুষের।
ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ-দুঃস্বপ্নের পর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়া সাকিবদের বড় প্রেরণা হতে পারে চট্টগ্রামের এই অভ্যর্থনা। টিম বাস নির্বিঘ্নে বিমানবন্দর ত্যাগ করল। সামনে-পেছনে র্যাব, পুলিশ আর সেনাবাহিনী। তবে সবার মুখে এই কথাও ছিল—চট্টগ্রামে ক্রিকেটারদের জন্য এই সূচিভেদ্য নিরাপত্তায় ক্রিকেট দলকে কেমন অচেনা লাগে!
টিম চলে যাওয়ার পর ক্রিকেটারদের সান্নিধ্য পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে দারুণ ভালো লাগার অনুভূতি ছড়িয়ে ছিল। শ্রাবণী, তমা, মেহেরুননেছারা ছিল উচ্ছ্বসিত।
শুধু বিমানবন্দরে নয়, বিমানবন্দর থেকে হোটেল পর্যন্ত পথে পথে বাংলাদেশ দলের জন্য ছিল এ রকম শুভ কামনার মিছিল। আর সাজসজ্জা তো ছিলই। বিমানবন্দরের মুখেই চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী দুটি সাম্পান। কাস্টমস মোড়ে ফোয়ারা ছিটাচ্ছে রং-বেরঙের পানি। আর কিছুদূর যাওয়ার পর নিমতলা মোড়ে ক্রিকেটারদের ১১টি ভাস্কর্য। ভাস্কর্যের পাশে লেখা রয়েছে ‘দৃঢ় প্রত্যয়’। বিমানবন্দর থেকে যেতে যেতে তামিমদের চোখে পড়বে দেশের পতাকা আর ফেস্টুন। আর মোড়ে মোড়ে লাগানো রং-বেরঙের ফটক। তাতে লেখা ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ কিংবা ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’। পুরো চট্টগ্রাম অপেক্ষায়, এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ দল।
এই সারির অগ্রভাগে চট্টগ্রামের মেয়র এম মন্জুর আলম। একসময় ভিআইপি লাউঞ্জ থেকে বের হয়ে আসে সাকিব আল হাসানের দল। সাকিবের হাতে মেয়র তুলে দিলেন পুরো চট্টগ্রামকে। কাচের বাক্সে বাঁধানো বিশাল আকৃতির চট্টগ্রাম নগরের প্রতীকী চাবি উপহার দেওয়া হলো তাঁকে। মেয়র সাকিবের উদ্দেশে বললেন কয়েকটি মাত্র শব্দ, ‘তোমাকে চট্টগ্রামের চাবি দিয়ে দিলাম। শুভ কামনা।’ মুচকি হেসে সাদরে গ্রহণ করলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। তারপর মখমল গালিচা ধরে একে একে আশরাফুল, তামিমরা বের হয়ে এলেন। ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দেওয়া হলো তাঁদের ওপর।
অতিথি বরণে অপেক্ষমাণ ব্যক্তিদের মুখে মুখে শুধু একটাই কথা—সব ভুলে এগিয়ে যাও। ১১ ও ১৪ মার্চ চট্টগ্রামে দুটি ম্যাচ খেলতে আসা স্বাগতিক দলকে এভাবেই বরণ করল চট্টগ্রাম। ঢাকার দুঃস্বপ্ন ভুলে জেগে উঠবে নতুন বাংলাদেশ—এই প্রত্যাশা বিমানবন্দরে জড়ো হওয়া বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও উৎসুক সাধারণ মানুষের।
ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ-দুঃস্বপ্নের পর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়া সাকিবদের বড় প্রেরণা হতে পারে চট্টগ্রামের এই অভ্যর্থনা। টিম বাস নির্বিঘ্নে বিমানবন্দর ত্যাগ করল। সামনে-পেছনে র্যাব, পুলিশ আর সেনাবাহিনী। তবে সবার মুখে এই কথাও ছিল—চট্টগ্রামে ক্রিকেটারদের জন্য এই সূচিভেদ্য নিরাপত্তায় ক্রিকেট দলকে কেমন অচেনা লাগে!
টিম চলে যাওয়ার পর ক্রিকেটারদের সান্নিধ্য পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে দারুণ ভালো লাগার অনুভূতি ছড়িয়ে ছিল। শ্রাবণী, তমা, মেহেরুননেছারা ছিল উচ্ছ্বসিত।
শুধু বিমানবন্দরে নয়, বিমানবন্দর থেকে হোটেল পর্যন্ত পথে পথে বাংলাদেশ দলের জন্য ছিল এ রকম শুভ কামনার মিছিল। আর সাজসজ্জা তো ছিলই। বিমানবন্দরের মুখেই চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী দুটি সাম্পান। কাস্টমস মোড়ে ফোয়ারা ছিটাচ্ছে রং-বেরঙের পানি। আর কিছুদূর যাওয়ার পর নিমতলা মোড়ে ক্রিকেটারদের ১১টি ভাস্কর্য। ভাস্কর্যের পাশে লেখা রয়েছে ‘দৃঢ় প্রত্যয়’। বিমানবন্দর থেকে যেতে যেতে তামিমদের চোখে পড়বে দেশের পতাকা আর ফেস্টুন। আর মোড়ে মোড়ে লাগানো রং-বেরঙের ফটক। তাতে লেখা ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ কিংবা ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’। পুরো চট্টগ্রাম অপেক্ষায়, এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ দল।
No comments