আট মাসে রপ্তানি বেড়েছে ৪০.৩%
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে উচ্চ হারে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় ৪০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রথম আট মাসে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে এক হাজার ৪০৭ কোটি ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল এক হাজার তিন কোটি ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪০ দশমিক ২৮ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রপ্তানির কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ১১৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। তার মানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রকৃত রপ্তানি ১৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি হয়েছে।
আবার চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ১৮৮ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ১৩১ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। অর্থাৎ এ সময়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য আট মাসে তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুসারে, আলোচ্য সময়কালে প্রধান রপ্তানিমুখী পণ্য নিট পোশাক ও ওভেন পোশাকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে প্রায় ৪৪ শতাংশ ও ৩৮ শতাংশ। এই সময়কালে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৫৭৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আর ওভেন পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে প্রায় ৫১২ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।
পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে চলতি অর্থবছরে আট মাসে দেশে এসেছে ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫১ দশমিক শতাংশ বেশি। এ সময়ে ২৪ কোটি ডলারের কাঁচা পাট, ৩৩ কোটি ৪০ লাখ ডলারের পাটের সুতা ও ১২ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের পাটের ব্যাগ ও চট রপ্তানি হয়েছে।
অন্য দিকে হোম টেক্সটাইল রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৫ কোটি ৬১ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় প্রায় ৯৫ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৩ কোটি ১৩ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৮ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। আর চামড়া রপ্তানি থেকে এই আট মাসে আয় হয়েছে প্রায় ১৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩৪ শতাংশ বেশি।
এ ছাড়া পাদুকা রপ্তানি করে আট মাসে বাংলাদেশ আয় করেছে ১৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৮ দশমিক ০৫ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, আলোচ্য সময়ে ২১ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য, ১৯ কোটি ১৭ লাখ ডলারের প্রকৌশল পণ্য, ১৬ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য, আট কোটি ৩৭ লাখ ডলারের টেরিটাওয়েল এবং দুই কোটি ৮১ লাখ ডলারের ওষুধ রপ্তানি হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রথম আট মাসে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে এক হাজার ৪০৭ কোটি ডলার। আর গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল এক হাজার তিন কোটি ডলার। অর্থাৎ এই সময়কালে পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪০ দশমিক ২৮ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রপ্তানির কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ১১৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। তার মানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রকৃত রপ্তানি ১৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি হয়েছে।
আবার চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ১৮৮ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ১৩১ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। অর্থাৎ এ সময়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য আট মাসে তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুসারে, আলোচ্য সময়কালে প্রধান রপ্তানিমুখী পণ্য নিট পোশাক ও ওভেন পোশাকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে প্রায় ৪৪ শতাংশ ও ৩৮ শতাংশ। এই সময়কালে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৫৭৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আর ওভেন পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে প্রায় ৫১২ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।
পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে চলতি অর্থবছরে আট মাসে দেশে এসেছে ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫১ দশমিক শতাংশ বেশি। এ সময়ে ২৪ কোটি ডলারের কাঁচা পাট, ৩৩ কোটি ৪০ লাখ ডলারের পাটের সুতা ও ১২ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের পাটের ব্যাগ ও চট রপ্তানি হয়েছে।
অন্য দিকে হোম টেক্সটাইল রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৫ কোটি ৬১ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় প্রায় ৯৫ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৩ কোটি ১৩ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৮ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। আর চামড়া রপ্তানি থেকে এই আট মাসে আয় হয়েছে প্রায় ১৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩৪ শতাংশ বেশি।
এ ছাড়া পাদুকা রপ্তানি করে আট মাসে বাংলাদেশ আয় করেছে ১৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৮ দশমিক ০৫ শতাংশ বেশি।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, আলোচ্য সময়ে ২১ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের কৃষিপণ্য, ১৯ কোটি ১৭ লাখ ডলারের প্রকৌশল পণ্য, ১৬ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য, আট কোটি ৩৭ লাখ ডলারের টেরিটাওয়েল এবং দুই কোটি ৮১ লাখ ডলারের ওষুধ রপ্তানি হয়েছে।
No comments