শেষ আটের প্রথম দল শ্রীলঙ্কা
দিনের সবচেয়ে বড় চিৎকারটা শোনা গেল জিম্বাবুয়ে ইনিংসের ১৬তম ওভারে। বল উঠল যে মুত্তিয়া মুরালিধরনের হাতে! গ্যালারি উপচানো দর্শক বলতে যা বোঝায়, শ্রীলঙ্কায় কালই প্রথম দেখা গেল তা। নতুন স্টেডিয়ামটিতে এটাই বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার একমাত্র ম্যাচ, এটা একটা কারণ অবশ্যই। এর চেয়েও বড় কারণ ঘরের ছেলেকে শেষবার বল হাতে সামনাসামনি দেখা। ক্যান্ডির সবচেয়ে বিখ্যাত সন্তান কালই যে শেষ ম্যাচ খেললেন ঘরের মাটিতে!
ক্যারিয়ারজুড়ে যেমন করেছেন, শেষ দিনেও তেমন দর্শকদের উৎসবের উপলক্ষ এনে দিলেন স্পিন-জাদুকর। শতরানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে কুমার সাঙ্গাকারার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। নিখুঁত এক দুসরায় এই ভাঁজ দূর করে দিলেন মুরালিধরন। ম্যাচটা শেষও হলো তাঁর হাতে, ক্রিকেট-বিধাতা যেন সব ঠিকই করে রেখেছিলেন!
মুরালি উইকেট পেয়েছেন আরও একটি। এর মাঝে টপাটপ উইকেট নিলেন দিলশান ও ম্যাথুুস। বিনা উইকেটে ১১৬ থেকে জিম্বাবুয়ে তাই অলআউট ১৮৮ রানে! জয়াবর্ধনে ক্যাচ না ছাড়লে তো একই ম্যাচে সেঞ্চুরি আর হ্যাটট্রিকের অবিস্মরণীয় কীর্তিই গড়ে ফেলতেন দিলশান। যেটা করেছেন সেটাও কম নয়, ওয়ানডে ইতিহাসে সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৪ উইকেট আছে আর মাত্র ১০ জনের, বিশ্বকাপে মাত্র একজনের!
১৩৯ রানের জয়ে প্রথম দল হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলেছে শ্রীলঙ্কা। ভারতের কথাও বলা যায়, তবে ক্রিকইনফোর পরিসংখ্যানবিদ জানাচ্ছেন, এখনো শতকরা ০.৫৬৭৩ ভাগ সম্ভাবনা আছে ভারতের না যাওয়ার!
বোলিংয়ের আগে উপুল থারাঙ্গাকে নিয়ে ব্যাট হাতেও মুরালির বিদায়টা রাঙানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন দিলশান। একগাদা স্পিনারের দল, শিশিরকে এড়ানোর জন্য টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন এলটন চিগুম্বুরা। শ্রীলঙ্কার প্রথম উইকেট পড়েছে জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের হাতে ধরা পড়েই। কিন্তু ততক্ষণে পেরিয়ে গেছে ৪৪.৩ ওভার! জুটির একগাদা রেকর্ড গড়েছেন দুজন, মাত্র চার রানের জন্য ছুঁতে পারেননি ওয়ানডের বিশ্ব রেকর্ড।
থারাঙ্গার আউটে যখন ভাঙল এই জুটি, জিম্বাবুয়ে আসলে উইকেট পেল ৭৭.৫ ওভার আর ৪৪৮ রান পর! আগের ম্যাচে ৩৩.৩ ওভারেও একটা উইকেট নিতে পারেনি তারা, ১৬৬ রান করে নিউজিল্যান্ড জিতে গিয়েছিল ১০ উইকেটে। আগের তিন ম্যাচের ধারা বদলে কাল দুই পাশেই পেস দিয়ে শুরু করে জিম্বাবুয়ে। লাভ তাতে কিছু হয়নি। দিলশান ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৯৪ বলে। থারাঙ্গার দশম সেঞ্চুরিটা ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংসও।
ক্যারিয়ারজুড়ে যেমন করেছেন, শেষ দিনেও তেমন দর্শকদের উৎসবের উপলক্ষ এনে দিলেন স্পিন-জাদুকর। শতরানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে কুমার সাঙ্গাকারার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। নিখুঁত এক দুসরায় এই ভাঁজ দূর করে দিলেন মুরালিধরন। ম্যাচটা শেষও হলো তাঁর হাতে, ক্রিকেট-বিধাতা যেন সব ঠিকই করে রেখেছিলেন!
মুরালি উইকেট পেয়েছেন আরও একটি। এর মাঝে টপাটপ উইকেট নিলেন দিলশান ও ম্যাথুুস। বিনা উইকেটে ১১৬ থেকে জিম্বাবুয়ে তাই অলআউট ১৮৮ রানে! জয়াবর্ধনে ক্যাচ না ছাড়লে তো একই ম্যাচে সেঞ্চুরি আর হ্যাটট্রিকের অবিস্মরণীয় কীর্তিই গড়ে ফেলতেন দিলশান। যেটা করেছেন সেটাও কম নয়, ওয়ানডে ইতিহাসে সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৪ উইকেট আছে আর মাত্র ১০ জনের, বিশ্বকাপে মাত্র একজনের!
১৩৯ রানের জয়ে প্রথম দল হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলেছে শ্রীলঙ্কা। ভারতের কথাও বলা যায়, তবে ক্রিকইনফোর পরিসংখ্যানবিদ জানাচ্ছেন, এখনো শতকরা ০.৫৬৭৩ ভাগ সম্ভাবনা আছে ভারতের না যাওয়ার!
বোলিংয়ের আগে উপুল থারাঙ্গাকে নিয়ে ব্যাট হাতেও মুরালির বিদায়টা রাঙানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন দিলশান। একগাদা স্পিনারের দল, শিশিরকে এড়ানোর জন্য টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন এলটন চিগুম্বুরা। শ্রীলঙ্কার প্রথম উইকেট পড়েছে জিম্বাবুয়ে অধিনায়কের হাতে ধরা পড়েই। কিন্তু ততক্ষণে পেরিয়ে গেছে ৪৪.৩ ওভার! জুটির একগাদা রেকর্ড গড়েছেন দুজন, মাত্র চার রানের জন্য ছুঁতে পারেননি ওয়ানডের বিশ্ব রেকর্ড।
থারাঙ্গার আউটে যখন ভাঙল এই জুটি, জিম্বাবুয়ে আসলে উইকেট পেল ৭৭.৫ ওভার আর ৪৪৮ রান পর! আগের ম্যাচে ৩৩.৩ ওভারেও একটা উইকেট নিতে পারেনি তারা, ১৬৬ রান করে নিউজিল্যান্ড জিতে গিয়েছিল ১০ উইকেটে। আগের তিন ম্যাচের ধারা বদলে কাল দুই পাশেই পেস দিয়ে শুরু করে জিম্বাবুয়ে। লাভ তাতে কিছু হয়নি। দিলশান ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৯৪ বলে। থারাঙ্গার দশম সেঞ্চুরিটা ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংসও।
No comments