বিশ্বকাপেও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা
সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় বিশ্বকাপের আয়োজক দেশের তালিকা থেকে বাদ পড়েছে পাকিস্তানের নাম। কিন্তু তার পরও উপমহাদেশে আয়োজিত ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এ আসরটিতে নাশকতার আশঙ্কা পুরোপুরি নাকচ করে দেওয়া যাচ্ছে না। ভারতে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপের খেলাগুলোতে আল-কায়েদা বা লস্কর-ই-তাইয়েবা ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
সম্প্রতি এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা করে ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা। সেখানে বলা হয়েছে, ‘আল-কায়েদা ও লস্কর-ই-তাইয়েবা খুব দ্রুতই হামলার পরিকল্পনা করছে। লস্কর-ই-তাইয়েবার উর্দুভাষী ক্যাডাররা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ভারতে ঢোকার চেষ্টা চালাবে। পুনায় জার্মান বেকারিতে যে হামলা হয়েছিল, তার মূল হোতা জাবিউদ্দিন আনসারি ও তাঁর অনুসারীরা এ বিশ্বকাপে হামলার চেষ্টা চালাতে পারেন। হামলার ধরনটা ২০০৮ সালের বিভীষিকাময় মুম্বাই হামলার মতো হতে পারে। ওই হামলার সঙ্গে যুক্ত কেউ কেউ এখনো এখানেই আছে আর কেউ কেউ ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে। এখন যেকোনো মূল্যে এ ধরনের নাশকতা ঠেকানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার এ চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের গণমাধ্যমবিষয়ক সভাপতি রাজীব শুক্লা বলেছেন, ‘আমরা সব সময়ই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। যেকোনো বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা ও দর্শকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আঞ্চলিক প্রশাসন ও সরকার সব সময়ই তত্পর আছে।’
সম্প্রতি এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা করে ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা। সেখানে বলা হয়েছে, ‘আল-কায়েদা ও লস্কর-ই-তাইয়েবা খুব দ্রুতই হামলার পরিকল্পনা করছে। লস্কর-ই-তাইয়েবার উর্দুভাষী ক্যাডাররা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ভারতে ঢোকার চেষ্টা চালাবে। পুনায় জার্মান বেকারিতে যে হামলা হয়েছিল, তার মূল হোতা জাবিউদ্দিন আনসারি ও তাঁর অনুসারীরা এ বিশ্বকাপে হামলার চেষ্টা চালাতে পারেন। হামলার ধরনটা ২০০৮ সালের বিভীষিকাময় মুম্বাই হামলার মতো হতে পারে। ওই হামলার সঙ্গে যুক্ত কেউ কেউ এখনো এখানেই আছে আর কেউ কেউ ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে। এখন যেকোনো মূল্যে এ ধরনের নাশকতা ঠেকানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার এ চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের গণমাধ্যমবিষয়ক সভাপতি রাজীব শুক্লা বলেছেন, ‘আমরা সব সময়ই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। যেকোনো বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা ও দর্শকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আঞ্চলিক প্রশাসন ও সরকার সব সময়ই তত্পর আছে।’
No comments