বিনিয়োগের স্বার্থে নবায়ন মাশুল যৌক্তিক হতে হবে
বাংলাদেশে দ্বিতীয় প্রজন্মের (২-জি) মোবাইল সেবা লাইসেন্স নবায়নের জন্য প্রণীত খসড়া নীতিমালা পর্যালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন বা জিএসএম অ্যাসোসিয়েশন (জিএসএমএ)।
জিএসএমএ কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, লাইসেন্স নবায়নের মাশুল হিসেবে অতিরিক্ত অর্থ রাখা হলে মোবাইল ফোন অপারেটরদের মুনাফা কম হবে। এ দেশের সম্ভাবনাময় টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই যৌক্তিক নবায়ন মাশুল নির্ধারণ করা উচিত।
গতকাল বুধবার স্থানীয় এক হোটেলে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ অর্জনে মোবাইল ফোনের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান জিএসএমএ কর্তৃপক্ষ। জিএসএমএর পক্ষে বক্তব্য দেন অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক (স্পেকট্রাম) ক্রিস্টিন ডু হগ এবং পরিচালক (পাবলিক পলিসি) সুজি হেনরি। সেমিনারেরও আয়োজন করে জিএসএমএ।
ক্রিস্টিন ডু হগ জানান, দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবা লাইসেন্স নবায়ন মাশুল আরোপের সময় বেশ কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে। প্রথমত, মাশুল বেশি হলে ব্যবসায় মুনাফা তুলনামূলক কম হবে। এতে টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগ হ্রাস পেতে পারে। দ্বিতীয়ত, অর্থনীতি ও বাজারের প্রকৃত মূল্যমান বিবেচনা করে নবায়ন মাশুল নির্ধারণ করা যেতে পারে। তৃতীয়ত, দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবার সুবিধা অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই আপাতদৃষ্টিতে সরকারের রাজস্ব কম হলেও ভবিষ্যতে এই খাতকে কেন্দ্র করে নানামুখী ব্যবসা সম্প্রসারিত হবে, যা রাজস্ব আদায় বাড়বে। তাই সরকারকে স্বল্পমেয়াদে বেশি রাজস্ব আদায়ের চেয়ে দীর্ঘমেয়াদে অধিক রাজস্ব আদায়ের দিকে নজর দিতে হবে।
সুজি হেনরি বলেন, ‘খসড়া নীতিমালাটি পর্যালোচনা করার জন্য আমরা বলেছি। লাইসেন্স নবায়ন মাশুল কম রাখা হলে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পাওয়া যাবে।’
উল্লেখ্য, আগামী নভেম্বর মাসে মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন, রবি, সিটিসেল ও বাংলালিংকের লাইসেন্স বা তরঙ্গ বরাদ্দের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবা লাইসেন্স নবায়ন নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে।
এর আগে সকালে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ অর্জনে মোবাইল ফোনের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। সেমিনারের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু। এতে আরও বক্তব্য দেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ।
জিএসএমএ কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, লাইসেন্স নবায়নের মাশুল হিসেবে অতিরিক্ত অর্থ রাখা হলে মোবাইল ফোন অপারেটরদের মুনাফা কম হবে। এ দেশের সম্ভাবনাময় টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই যৌক্তিক নবায়ন মাশুল নির্ধারণ করা উচিত।
গতকাল বুধবার স্থানীয় এক হোটেলে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ অর্জনে মোবাইল ফোনের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান জিএসএমএ কর্তৃপক্ষ। জিএসএমএর পক্ষে বক্তব্য দেন অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক (স্পেকট্রাম) ক্রিস্টিন ডু হগ এবং পরিচালক (পাবলিক পলিসি) সুজি হেনরি। সেমিনারেরও আয়োজন করে জিএসএমএ।
ক্রিস্টিন ডু হগ জানান, দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবা লাইসেন্স নবায়ন মাশুল আরোপের সময় বেশ কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে। প্রথমত, মাশুল বেশি হলে ব্যবসায় মুনাফা তুলনামূলক কম হবে। এতে টেলিযোগাযোগ খাতে বিনিয়োগ হ্রাস পেতে পারে। দ্বিতীয়ত, অর্থনীতি ও বাজারের প্রকৃত মূল্যমান বিবেচনা করে নবায়ন মাশুল নির্ধারণ করা যেতে পারে। তৃতীয়ত, দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবার সুবিধা অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই আপাতদৃষ্টিতে সরকারের রাজস্ব কম হলেও ভবিষ্যতে এই খাতকে কেন্দ্র করে নানামুখী ব্যবসা সম্প্রসারিত হবে, যা রাজস্ব আদায় বাড়বে। তাই সরকারকে স্বল্পমেয়াদে বেশি রাজস্ব আদায়ের চেয়ে দীর্ঘমেয়াদে অধিক রাজস্ব আদায়ের দিকে নজর দিতে হবে।
সুজি হেনরি বলেন, ‘খসড়া নীতিমালাটি পর্যালোচনা করার জন্য আমরা বলেছি। লাইসেন্স নবায়ন মাশুল কম রাখা হলে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পাওয়া যাবে।’
উল্লেখ্য, আগামী নভেম্বর মাসে মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন, রবি, সিটিসেল ও বাংলালিংকের লাইসেন্স বা তরঙ্গ বরাদ্দের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সেবা লাইসেন্স নবায়ন নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে।
এর আগে সকালে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ অর্জনে মোবাইল ফোনের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। সেমিনারের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু। এতে আরও বক্তব্য দেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ।
No comments