চার মাসে লেনদেনের ভারসাম্যে ঘাটতি
সামগ্রিকভাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) লেনদেনের ভারসাম্যে ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
অথচ গত অর্থবছরের একই সময় সামগ্রিক ভারসাম্যে উদ্বৃত্তের পরিমাণ ছিল ১১৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে, দেশের লেনদেনের ভারসাম্যে চাপ ক্রমেই বাড়ছে। রপ্তানি-আয় বাড়ার পাশাপাশি আমদানি-ব্যয়ও বাড়তে শুরু করেছে। আবার প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধির হার শ্লথ হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্য প্রত্যাশা করছে, আগামী দিনগুলোয় লেনদেনের সার্বিক ভারসাম্য পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি ঘটবে। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি বিবৃতিতে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের যে প্রক্ষেপণ দেওয়া হয়েছে, তাতে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের শেষে এসে সামগ্রিক ভারসাম্যে প্রায় ৩৬ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত দেখানো হয়েছে।
তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একই সঙ্গে চলতি হিসাবের উদ্বৃত্ত বছর শেষে ১০৬ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমে আসবে বলে উল্লেখ করেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের লেনদেনের সামগ্রিক ভারসাম্যে ২৮৬ কোটি ৫০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্ত দেখা দিয়েছিল।
এই সময়কালে আগে গৃহীত মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণের আসল পরিশোধ বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে প্রায় ২২ কোটি ডলার। আবার নতুনভাবে এই সময়কালে ২৫ কোটি ৬০ লাখ ডলারের মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণ নেওয়া হয়েছে।
তবে এই সময়কালে বাণিজ্যিক ঋণের (ট্রেড ক্রেডিট যা কিনা সরবরাহকারী ঋণের আরেক নাম) আসল ফেরত বাবদ সরকারকে ৭৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার ব্যয় করতে হয়েছে।
অথচ গত অর্থবছরের একই সময় সামগ্রিক ভারসাম্যে উদ্বৃত্তের পরিমাণ ছিল ১১৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে, দেশের লেনদেনের ভারসাম্যে চাপ ক্রমেই বাড়ছে। রপ্তানি-আয় বাড়ার পাশাপাশি আমদানি-ব্যয়ও বাড়তে শুরু করেছে। আবার প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধির হার শ্লথ হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্য প্রত্যাশা করছে, আগামী দিনগুলোয় লেনদেনের সার্বিক ভারসাম্য পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি ঘটবে। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি বিবৃতিতে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের যে প্রক্ষেপণ দেওয়া হয়েছে, তাতে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের শেষে এসে সামগ্রিক ভারসাম্যে প্রায় ৩৬ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত দেখানো হয়েছে।
তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একই সঙ্গে চলতি হিসাবের উদ্বৃত্ত বছর শেষে ১০৬ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমে আসবে বলে উল্লেখ করেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের লেনদেনের সামগ্রিক ভারসাম্যে ২৮৬ কোটি ৫০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্ত দেখা দিয়েছিল।
এই সময়কালে আগে গৃহীত মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণের আসল পরিশোধ বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে প্রায় ২২ কোটি ডলার। আবার নতুনভাবে এই সময়কালে ২৫ কোটি ৬০ লাখ ডলারের মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণ নেওয়া হয়েছে।
তবে এই সময়কালে বাণিজ্যিক ঋণের (ট্রেড ক্রেডিট যা কিনা সরবরাহকারী ঋণের আরেক নাম) আসল ফেরত বাবদ সরকারকে ৭৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার ব্যয় করতে হয়েছে।
No comments