পাকিস্তানের সংবিধান সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি গত শনিবার দেশের সংবিধানের ১৯তম সংশোধনীতে স্বাক্ষর করেছেন। এই সংশোধনীর ফলে বিচার বিভাগের শীর্ষস্থানীয় পদগুলোতে নিয়োগ-প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনের মাধ্যমে দেশটিতে বিচার ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে বিভেদ কমবে।
সংশোধনী অনুযায়ী, জুডিশিয়াল কমিশনের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে চারজন করা হয়েছে। জ্যেষ্ঠ বিচারকদের মধ্য থেকেই তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হবে। তবে জুডিশিয়াল কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য বার কাউন্সিলের সদস্যদের ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই কমিশনের সঙ্গে পরামর্শের ভিত্তিতে উচ্চতর আদালতগুলোতে অস্থায়ীভাবে বিচারক নিয়োগ দিতে পারবেন প্রধান বিচারপতি।
এ ছাড়া প্রধান নির্বাচন কমিশনের নিয়োগের জন্য গঠিত সংসদীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১২ জন করা হয়েছে। আর ওই সময় সংসদ না থাকলে সিনেট থেকে সদস্য নেওয়া হবে।
এ ছাড়া সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত ইসলামাবাদ হাইকোর্টকে প্রশাসনিক ও আর্থিক ব্যয়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এই সংশোধনীতে।
১৯তম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর উপলক্ষে গত শনিবার সন্ধ্যায় করাচিতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রচারণার জন্য প্রেসিডেন্ট করাচিতেই ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিনেটের সভাপতি ফারুক এইচ নায়েক, জাতীয় সংসদের স্পিকার ফাহমিদা মির্জা এবং সাংবিধানিক সংস্কারসংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি রাজা রাব্বানি।
অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট জারদারি ১৯তম সংশোধনীকে দেশের জনগণের জন্য নববর্ষের উপহার হিসেবে অভিহিত করেন। স্বাক্ষরের জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানোর আগে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বিলিতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পাস হয় বিলটি।
সংশোধনী অনুযায়ী, জুডিশিয়াল কমিশনের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে চারজন করা হয়েছে। জ্যেষ্ঠ বিচারকদের মধ্য থেকেই তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হবে। তবে জুডিশিয়াল কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য বার কাউন্সিলের সদস্যদের ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই কমিশনের সঙ্গে পরামর্শের ভিত্তিতে উচ্চতর আদালতগুলোতে অস্থায়ীভাবে বিচারক নিয়োগ দিতে পারবেন প্রধান বিচারপতি।
এ ছাড়া প্রধান নির্বাচন কমিশনের নিয়োগের জন্য গঠিত সংসদীয় কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১২ জন করা হয়েছে। আর ওই সময় সংসদ না থাকলে সিনেট থেকে সদস্য নেওয়া হবে।
এ ছাড়া সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত ইসলামাবাদ হাইকোর্টকে প্রশাসনিক ও আর্থিক ব্যয়ের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এই সংশোধনীতে।
১৯তম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর উপলক্ষে গত শনিবার সন্ধ্যায় করাচিতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রচারণার জন্য প্রেসিডেন্ট করাচিতেই ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিনেটের সভাপতি ফারুক এইচ নায়েক, জাতীয় সংসদের স্পিকার ফাহমিদা মির্জা এবং সাংবিধানিক সংস্কারসংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি রাজা রাব্বানি।
অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট জারদারি ১৯তম সংশোধনীকে দেশের জনগণের জন্য নববর্ষের উপহার হিসেবে অভিহিত করেন। স্বাক্ষরের জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানোর আগে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বিলিতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পাস হয় বিলটি।
No comments