সেরা প্যাভিলিয়ন বাংলাদেশের
কলকাতা শিল্প ও বাণিজ্য মেলায় সেরা প্যাভিলিয়নের পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ। এতে দ্বিতীয় পুরস্কার পায় ভুটান।
মেলার শেষ দিনে গতকাল রোববার পশ্চিমবঙ্গের শিল্পমন্ত্রী নিরুপম সেন কলকাতা উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাংলাদেশের বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুকের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন। এ উপলক্ষে মিলনমেলা ময়দানে মেলা প্রাঙ্গণে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘এই আন্তর্জাতিক মেলায় বাংলাদেশ সেরা প্যাভিলিয়নের সম্মান পাওয়ায় গর্বিত বাংলাদেশ। এ গৌরব আমাদের গোটা বাংলাদেশের।’
এবারের মেলায় ফোকাস কান্ট্রি ছিল ভুটান। তবে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল বাংলাদেশ। মেলা চলাকালে প্রতিদিনই সবচেয়ে বেশি ভিড় লক্ষ করা গেছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও কলকাতার বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএনসিসিআই) আয়োজিত এই মেলার শেষ দুই দিনে শনিবার ও গতকাল রোববার বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ছিল উপচে পড়া ভিড়। প্যাভিলিয়নের ভেতর যেন হাঁটার উপায় ছিল না, গিজগিজ করছিল ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড়ে। তাঁরা লাইন ধরে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ঢোকেন। গত ২৪ ডিসেম্বর কলকাতার বাইপাস-সংলগ্ন মিলনমেলা ময়দানে শুরু হয় এই মেলা।
এবারের এই মেলায় যোগ দিয়েছে বাংলাদেশের ৪৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: অ্যাকমে অ্যাগ্রোভেট অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, মৌসুমী ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, গ্লোব সফট ড্রিংকস লিমিটেড, বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশন, শরীফ মেলামাইন, সোহাগ মেলামাইন, ডায়মন্ড মেলামাইন, চিটাগং ফ্যাশন মিলেনিয়াম টেক্সটাইলস লিমিটেড, বাংলাদেশ স্মল অ্যান্ড কটেজ ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিক), অরক্রিস্টা ক্রাফট, নুর নকশী, এলমা ট্রেডিং অ্যান্ড করপোরেশন, হ্যাপি টাঙ্গাইল শাড়ি ও ড্রেস, সিফাত বুটিক হাউস, জেরি, বাংলাদেশ রেশমশিল্প মালিক সমিতি, ওয়ার্ক টু সার্ভ জে শপস, নিউ সুমাত্রা, স্পাডিক্স লিমিটেড, বেবি ক্যাম্প, নৈবেদ্য, মহুয়া নকশী, পিয়াল ক্রাফট, আসমা হ্যান্ডিক্রাফট, কিয়াম মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ, ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল, কারিগর, আধুনিকা, লালোমা হ্যান্ডিক্রাফটস এবং বিভিন্ন জামদানি শাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
মেলার শেষ দিনে গতকাল রোববার পশ্চিমবঙ্গের শিল্পমন্ত্রী নিরুপম সেন কলকাতা উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাংলাদেশের বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুকের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন। এ উপলক্ষে মিলনমেলা ময়দানে মেলা প্রাঙ্গণে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘এই আন্তর্জাতিক মেলায় বাংলাদেশ সেরা প্যাভিলিয়নের সম্মান পাওয়ায় গর্বিত বাংলাদেশ। এ গৌরব আমাদের গোটা বাংলাদেশের।’
এবারের মেলায় ফোকাস কান্ট্রি ছিল ভুটান। তবে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল বাংলাদেশ। মেলা চলাকালে প্রতিদিনই সবচেয়ে বেশি ভিড় লক্ষ করা গেছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও কলকাতার বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএনসিসিআই) আয়োজিত এই মেলার শেষ দুই দিনে শনিবার ও গতকাল রোববার বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ছিল উপচে পড়া ভিড়। প্যাভিলিয়নের ভেতর যেন হাঁটার উপায় ছিল না, গিজগিজ করছিল ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড়ে। তাঁরা লাইন ধরে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ঢোকেন। গত ২৪ ডিসেম্বর কলকাতার বাইপাস-সংলগ্ন মিলনমেলা ময়দানে শুরু হয় এই মেলা।
এবারের এই মেলায় যোগ দিয়েছে বাংলাদেশের ৪৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: অ্যাকমে অ্যাগ্রোভেট অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, মৌসুমী ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, গ্লোব সফট ড্রিংকস লিমিটেড, বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশন, শরীফ মেলামাইন, সোহাগ মেলামাইন, ডায়মন্ড মেলামাইন, চিটাগং ফ্যাশন মিলেনিয়াম টেক্সটাইলস লিমিটেড, বাংলাদেশ স্মল অ্যান্ড কটেজ ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিক), অরক্রিস্টা ক্রাফট, নুর নকশী, এলমা ট্রেডিং অ্যান্ড করপোরেশন, হ্যাপি টাঙ্গাইল শাড়ি ও ড্রেস, সিফাত বুটিক হাউস, জেরি, বাংলাদেশ রেশমশিল্প মালিক সমিতি, ওয়ার্ক টু সার্ভ জে শপস, নিউ সুমাত্রা, স্পাডিক্স লিমিটেড, বেবি ক্যাম্প, নৈবেদ্য, মহুয়া নকশী, পিয়াল ক্রাফট, আসমা হ্যান্ডিক্রাফট, কিয়াম মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ, ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল, কারিগর, আধুনিকা, লালোমা হ্যান্ডিক্রাফটস এবং বিভিন্ন জামদানি শাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
No comments