‘বিদায়’ বলার সময় এসেছে: কলিংউড
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড শিরোপা জিতেছে তাঁরই অধিনায়কত্বে। এখনো ইংলিশদের ওয়ানডে দল তাঁকে বাদ দিয়ে চিন্তা করা যায় না। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে বছরখানেক ধরেই সময়টা একদমই ভালো যাচ্ছে না পল কলিংউডের। পুরো অ্যাশেজে চারটি টেস্ট খেলেও এখন পর্যন্ত বলার মতো কিছুই করতে পারেননি তিনি। তাই নিজের ওপর হতাশ, সমালোচনায় বিদ্ধ কলিংউড অবসরের কথাটা ভাবছেন বেশ জোরের সঙ্গেই।
আজ সোমবার সিডনিতে অ্যাশেজ সিরিজের শেষ টেস্ট শুরু হয়েছে। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার ‘মেইল অন সানডে’ পত্রিকাকে কলিংউড জানিয়েছেন, সিডনিতে হয়তো এবারই শেষবারের মতো টেস্ট খেলতে নামবেন তিনি।
ব্যাপারটি পুরোপুরি নিশ্চিত করেননি তিনি। সিডনি টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট কি না, সাংবাদিকেরা তা জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কলিংউড সে ব্যাপারে কোনো কিছু খোলাসা না করেই জানিয়েছেন, তাঁর ফর্মের যে অবস্থা তাতে তিনি তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের ক্রান্তিলগ্নেই দাঁড়িয়ে আছেন। সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে সিডনি টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট হওয়ার।
২০০৫ সালে নিজ দেশের মাটিতে অ্যাশেজ জয়ের অন্যতম নায়ক কলিংউড ২০০৬ সালে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই করেছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। এরপর থেকে গত চার বছর ধরেই বারবার নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন তিনি। টেস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে চার বছরের ফর্মহীনতার কারণে কলিংউড নিজেও যথেষ্টই বিব্রত। তাঁর বিব্রত হওয়ার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক সতীর্থ অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ। ইংল্যান্ডের সাবেক এই অলরাউন্ডার অবিলম্বে কলিংউডকে ইংলিশ টেস্ট দল থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
‘টেস্টে আমার ব্যাটিং ফর্মের অবস্থা অনেক দিন ধরেই খুব খারাপ। মেলবোর্ন টেস্টকে অগ্নিপরীক্ষা হিসেবেই নিয়েছিলাম আমি। কিন্তু তাতেও ব্যর্থ হওয়ার আমার টেস্ট ক্যারিয়ারই অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছে।’ মেইল অন সানডেতে কলিংউড এভাবেই নিজের টেস্ট ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নের কথা জানিয়েছেন।
তবে এত কিছুর পরও নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে দারুণ গর্বিত কলিংউড। তিনি বলেছেন, ‘সিডনি টেস্টের পরে যদি নির্বাচকেরা আমাকে ডেকে বিদায়ের কথা বলে দেন, তার পরও বলব, ইংলিশ ক্রিকেটে আমার অবদান নেহায়েত্ই কম নয়।’
তিনটি অ্যাশেজ বিজয়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ে ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দেওয়া কলিংউড জোর গলায় বলতেই পারেন নিজের অবদানের কথা।
আজ সোমবার সিডনিতে অ্যাশেজ সিরিজের শেষ টেস্ট শুরু হয়েছে। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার ‘মেইল অন সানডে’ পত্রিকাকে কলিংউড জানিয়েছেন, সিডনিতে হয়তো এবারই শেষবারের মতো টেস্ট খেলতে নামবেন তিনি।
ব্যাপারটি পুরোপুরি নিশ্চিত করেননি তিনি। সিডনি টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট কি না, সাংবাদিকেরা তা জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কলিংউড সে ব্যাপারে কোনো কিছু খোলাসা না করেই জানিয়েছেন, তাঁর ফর্মের যে অবস্থা তাতে তিনি তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের ক্রান্তিলগ্নেই দাঁড়িয়ে আছেন। সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে সিডনি টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট হওয়ার।
২০০৫ সালে নিজ দেশের মাটিতে অ্যাশেজ জয়ের অন্যতম নায়ক কলিংউড ২০০৬ সালে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই করেছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। এরপর থেকে গত চার বছর ধরেই বারবার নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন তিনি। টেস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে চার বছরের ফর্মহীনতার কারণে কলিংউড নিজেও যথেষ্টই বিব্রত। তাঁর বিব্রত হওয়ার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক সতীর্থ অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ। ইংল্যান্ডের সাবেক এই অলরাউন্ডার অবিলম্বে কলিংউডকে ইংলিশ টেস্ট দল থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
‘টেস্টে আমার ব্যাটিং ফর্মের অবস্থা অনেক দিন ধরেই খুব খারাপ। মেলবোর্ন টেস্টকে অগ্নিপরীক্ষা হিসেবেই নিয়েছিলাম আমি। কিন্তু তাতেও ব্যর্থ হওয়ার আমার টেস্ট ক্যারিয়ারই অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছে।’ মেইল অন সানডেতে কলিংউড এভাবেই নিজের টেস্ট ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নের কথা জানিয়েছেন।
তবে এত কিছুর পরও নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে দারুণ গর্বিত কলিংউড। তিনি বলেছেন, ‘সিডনি টেস্টের পরে যদি নির্বাচকেরা আমাকে ডেকে বিদায়ের কথা বলে দেন, তার পরও বলব, ইংলিশ ক্রিকেটে আমার অবদান নেহায়েত্ই কম নয়।’
তিনটি অ্যাশেজ বিজয়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ে ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দেওয়া কলিংউড জোর গলায় বলতেই পারেন নিজের অবদানের কথা।
No comments