যুক্তরাজ্যের কারাগারে বন্দীদের আগুন, দাঙ্গা
যুক্তরাজ্যের একটি কারাগারে সৃষ্ট দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। নববর্ষের দিন কারা-কর্মীরা মদপান নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে ক্ষিপ্ত কারাবন্দীরা কারাভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। গতকাল রোববার পুলিশ এ কথা জানায়।
দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের ফোর্ড ওপেন কারাগারে এই ঘটনা ঘটে। দিনব্যাপী এই দাঙ্গার ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। গত শনিবারের এই দাঙ্গার সঙ্গে প্রায় ৪০ জন কারাবন্দী জড়িত ছিল। দাঙ্গার সময় বেশ কয়েকটি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর পুলিশ ও দমকল-কর্মীদের ডাকা হয়। টেলিভিশন ফুটেজে ষাটের দশকের কারাগারটির কয়েকটি ভবনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। ন্যাশনাল অফেন্ডার ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাইকেল স্পার বলেন, শনিবার বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কারারক্ষীরা সফলভাবে বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাইকেল স্পার বলেন, ঘটনার সময় কারাগারে কর্মকর্তা ও কারারক্ষীর সংখ্যা ছিল স্বাভাবিক। যদিও কয়েকটি খবরে বলা হয়, প্রায় ৫০০ জন কারাবন্দীর এই কারাগারে ঘটনার সময় মাত্র দুই জন কারা কর্মকর্তা ও চারজন কারারক্ষী দায়িত্ব পালন করছিলেন।
প্রিজন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন জানায়, কারাগারে নিষিদ্ধ মদ ঢোকানো হয়েছে—এই আশঙ্কায় কারা-কর্মীরা প্রায় ২০০ জন কারাবন্দীর শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষার চেষ্টা করলে দাঙ্গা শুরু হয়ে যায়। অ্যাসোসিয়েশনের মার্ক ফ্রিম্যান বলেন, ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিরা নিজেদের পরিচয় আড়াল করার জন্য মুখে কাপড় বেঁধে ছিলেন।
মার্ক ফ্রিম্যান বলেন, কয়েকজন কারাবন্দী মদপান করেছেন—এই সন্দেহে কারা-কর্মীরা কয়েকজন কারাবন্দীর শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষার চেষ্টা করে। এ সময় কারাবন্দীরা পরীক্ষা করতে অস্বীকৃতি জানায় ও একপর্যায়ে তারা সহিংস হয়ে ওঠে। বিচার মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানান, দাঙ্গায় কোনো কারাবন্দী অথবা কারা-কর্মী আহত হননি।
আগুনে কারাগারের ছয়টি আবাসন ব্লক, একটি ডাক কক্ষ, একটি ব্যায়ামাগার, একটি স্নুকার কক্ষ ও একটি পোল কক্ষ ধ্বংস হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের ফোর্ড ওপেন কারাগারে এই ঘটনা ঘটে। দিনব্যাপী এই দাঙ্গার ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। গত শনিবারের এই দাঙ্গার সঙ্গে প্রায় ৪০ জন কারাবন্দী জড়িত ছিল। দাঙ্গার সময় বেশ কয়েকটি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর পুলিশ ও দমকল-কর্মীদের ডাকা হয়। টেলিভিশন ফুটেজে ষাটের দশকের কারাগারটির কয়েকটি ভবনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। ন্যাশনাল অফেন্ডার ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাইকেল স্পার বলেন, শনিবার বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কারারক্ষীরা সফলভাবে বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাইকেল স্পার বলেন, ঘটনার সময় কারাগারে কর্মকর্তা ও কারারক্ষীর সংখ্যা ছিল স্বাভাবিক। যদিও কয়েকটি খবরে বলা হয়, প্রায় ৫০০ জন কারাবন্দীর এই কারাগারে ঘটনার সময় মাত্র দুই জন কারা কর্মকর্তা ও চারজন কারারক্ষী দায়িত্ব পালন করছিলেন।
প্রিজন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন জানায়, কারাগারে নিষিদ্ধ মদ ঢোকানো হয়েছে—এই আশঙ্কায় কারা-কর্মীরা প্রায় ২০০ জন কারাবন্দীর শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষার চেষ্টা করলে দাঙ্গা শুরু হয়ে যায়। অ্যাসোসিয়েশনের মার্ক ফ্রিম্যান বলেন, ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিরা নিজেদের পরিচয় আড়াল করার জন্য মুখে কাপড় বেঁধে ছিলেন।
মার্ক ফ্রিম্যান বলেন, কয়েকজন কারাবন্দী মদপান করেছেন—এই সন্দেহে কারা-কর্মীরা কয়েকজন কারাবন্দীর শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষার চেষ্টা করে। এ সময় কারাবন্দীরা পরীক্ষা করতে অস্বীকৃতি জানায় ও একপর্যায়ে তারা সহিংস হয়ে ওঠে। বিচার মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানান, দাঙ্গায় কোনো কারাবন্দী অথবা কারা-কর্মী আহত হননি।
আগুনে কারাগারের ছয়টি আবাসন ব্লক, একটি ডাক কক্ষ, একটি ব্যায়ামাগার, একটি স্নুকার কক্ষ ও একটি পোল কক্ষ ধ্বংস হয়েছে।
No comments