মালয়েশিয়ায় বেত্রাঘাতের ঘটনা মহামারির রূপ নিয়েছে
মালয়েশিয়ায় প্রতিবছর ১০ হাজারেরও বেশি মানুষকে বেত্রাঘাত করা হয়। এ ধরনের আঘাতের শিকার ব্যক্তিদের শরীরে ও মনে স্থায়ী ক্ষতের সৃষ্টি হয়। দেশটিতে বেত্রাঘাতের ঘটনা মহামারি আকার ধারণ করেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে এ দাবি করেছে। লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনটি এ ধরনের শাস্তি অমানবিক ও নিষ্ঠুর উল্লেখ করে তা বন্ধের জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে।
অ্যামনেস্টির এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক সাম জারিফি বলেছেন, ‘বেত্রাঘাতের এসব ঘটনা আমরা খতিয়ে দেখেছি। তাতে ভয়াবহ চিত্র ধরা পড়েছে। যেকোনো বিচারে এ ধরনের শাস্তি অমানবিক ও নিষ্ঠুর। যেকোনো পরিস্থিতিতে বেত্রাঘাত করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০২ সালে অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অপরাধে সে দেশের পার্লামেন্টে বেত্রাঘাতের শাস্তি অনুমোদন করে। এরপর থেকে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক ও আশ্রয়প্রার্থী ভয়াবহ বেত্রাঘাতের শিকার হয়েছেন।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদক ল্যান্স লেটিগ জানান, মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রতিবছর ১০ হাজারের বেশি মানুষকে বেত্রাঘাত করে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেত্রাঘাতে দক্ষতা অর্জনের জন্য কারা কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কারাবন্দীদের প্রতিটি বেত্রাঘাতের বিনিময়ে কারা কর্মকর্তারা বাড়তি অর্থ পায়।
অ্যামনেস্টির এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক সাম জারিফি বলেছেন, ‘বেত্রাঘাতের এসব ঘটনা আমরা খতিয়ে দেখেছি। তাতে ভয়াবহ চিত্র ধরা পড়েছে। যেকোনো বিচারে এ ধরনের শাস্তি অমানবিক ও নিষ্ঠুর। যেকোনো পরিস্থিতিতে বেত্রাঘাত করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০২ সালে অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অপরাধে সে দেশের পার্লামেন্টে বেত্রাঘাতের শাস্তি অনুমোদন করে। এরপর থেকে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক ও আশ্রয়প্রার্থী ভয়াবহ বেত্রাঘাতের শিকার হয়েছেন।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদক ল্যান্স লেটিগ জানান, মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রতিবছর ১০ হাজারের বেশি মানুষকে বেত্রাঘাত করে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বেত্রাঘাতে দক্ষতা অর্জনের জন্য কারা কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কারাবন্দীদের প্রতিটি বেত্রাঘাতের বিনিময়ে কারা কর্মকর্তারা বাড়তি অর্থ পায়।
No comments