অস্ট্রেলিয়ার ভরসা হাসি আর আকাশ
ইংল্যান্ডকে দ্বিতীয়বার মাঠে নামাতেই দরকার আরও ১৩৭ রান। ৩৭৫ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা অস্ট্রেলিয়া কাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে ৪ উইকেটে ২৩৮ রান নিয়ে। ৬ উইকেট হাতে নিয়ে কত দূর যেতে পারবে পন্টিংয়ের দল? জয়ের বন্দরটা যেন দেখতেই পাচ্ছে ইংল্যান্ড।
বৃষ্টি মাঝেমধ্যে সহায় হতে ‘চাইছে’, তার পরও অ্যাডিলেডে কোণঠাসা স্বাগতিকদের লড়াইটা মনে হয় শুধুই হার এড়ানোর! কাল ৫ উইকেটে ইংল্যান্ড ৬২০ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করলে পিঠে ৩৭৫ রানের বিশাল বোঝা নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। ওয়াটসন, ক্যাটিচ, ক্লার্ক ও হাসি দুর্দান্ত লড়াইয়ে ম্যাচ বাঁচানোর খানিক আশা জাগিয়ে তুলেছিলেন। কিন্তু ইংল্যান্ডের ব্যাটিং-নায়ক কেভিন পিটারসেন বল হাতেও শেষ বিকেলে একটা জাদু দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাথার ওপর ফিরিয়ে এনেছেন পরাজয়ের খড়্গ।
উইকেটে দুই মাইকেল—ক্লার্ক ও হাসি বাড়তি বিপদের দরজাটা যখন দিনের জন্য বন্ধ করে দিয়েছেন বলে মনে হচ্ছিল, তখনই ‘বোলার’ পিটারসেনের আঘাত। তাঁর একটি বল ক্লার্কের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে প্যাডে লেগে উঠে যায় ওপরে। শর্ট লেগে তা লুফে নেন অ্যালিস্টার কুক। ইংলিশ ফিল্ডারদের আবেদনে আম্পায়ার টনি হিল অবশ্য সাড়া দেননি। কিন্তু নাছোড় ইংল্যান্ড রেফারেল চাইলে কপাল পোড়ে ক্লার্কের। ১১টি চার সমেত ৮০ রান করে যখন আউট হলেন অস্ট্রেলিয়ার সহ-অধিনায়ক তখন দিনের খেলার বাকি ছিল মাত্র ৪ বল! ক্লার্কের আউটই ইংল্যান্ডের ম্যাচ জয়ের স্বপ্নকে করে তুলেছে রঙিন।
কাল দিনের শুরুতেই ইনিংস ঘোষণা করে দিলে নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলার গৌরবে ভাসতে পারতেন না পিটারসেন। কিন্তু আরও ৯ ওভার ব্যাট করেছে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের দল, তাতে বাঁহাতি স্পিনার জেভিয়ার ডোহার্টির শিকার হয়ে থামার আগে, আগের দিনের ২১৩ রানকে নিজের ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস (২২৭) বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। এর আগে ২০০৭ সালে লিডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২২৬ রানই ছিল তাঁর সর্বোচ্চ।
বড় রানে পিছিয়ে থাকায় বেশ সতর্কভাবেই দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে শেন ওয়াটসন ও সাইমন ক্যাটিচ উদ্বোধনী জুটিতে করেন ৮৪ রান। তবে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাননি পন্টিং। ‘চশমা’ এড়াতে পারলেও দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই গ্রায়েম সোয়ানের অফ ব্রেকের শিকার হন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক (৯)। ওয়াটসনও ফিরে গেলে লাঞ্চের আগে বিনা উইকেটে ৭৮ রান পর্যন্ত যাওয়া অস্ট্রেলিয়া পরিণত হয় ১৩৪/৩। এরপরই উইকেটে ক্লার্ক ও হাসির প্রতিরোধ। এবং দিনের খেলা শেষের আগ মুহূর্তে অস্ট্রেলিয়াকে ম্যাচ বাঁচানোর স্বপ্ন দেখানো ১০৪ রানের জুটি। কিন্তু ক্যারিয়ারের মাত্র পঞ্চম টেস্ট উইকেটটি পেতে পিটারসেন এই জুটিকেই বানালেন লক্ষ্য।
ব্রিসবেনে একমাত্র ইনিংসে ১৯৫ রান করা হাসি এখনো ভরসা হয়ে আছেন উইকেটে। কিছুটা ভরসা দিচ্ছে অ্যাডিলেডের আকাশও। কাল চা-বিরতির পর বৃষ্টির কারণে এক দফা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল খেলা। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল কাল রাতেও। কিন্তু ইংল্যান্ডকে জয়বঞ্চিত করতে পারে মনে হয় অ্যাডিলেডের আকাশ ভেঙে নামা বৃষ্টি।
বৃষ্টি মাঝেমধ্যে সহায় হতে ‘চাইছে’, তার পরও অ্যাডিলেডে কোণঠাসা স্বাগতিকদের লড়াইটা মনে হয় শুধুই হার এড়ানোর! কাল ৫ উইকেটে ইংল্যান্ড ৬২০ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করলে পিঠে ৩৭৫ রানের বিশাল বোঝা নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। ওয়াটসন, ক্যাটিচ, ক্লার্ক ও হাসি দুর্দান্ত লড়াইয়ে ম্যাচ বাঁচানোর খানিক আশা জাগিয়ে তুলেছিলেন। কিন্তু ইংল্যান্ডের ব্যাটিং-নায়ক কেভিন পিটারসেন বল হাতেও শেষ বিকেলে একটা জাদু দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাথার ওপর ফিরিয়ে এনেছেন পরাজয়ের খড়্গ।
উইকেটে দুই মাইকেল—ক্লার্ক ও হাসি বাড়তি বিপদের দরজাটা যখন দিনের জন্য বন্ধ করে দিয়েছেন বলে মনে হচ্ছিল, তখনই ‘বোলার’ পিটারসেনের আঘাত। তাঁর একটি বল ক্লার্কের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে প্যাডে লেগে উঠে যায় ওপরে। শর্ট লেগে তা লুফে নেন অ্যালিস্টার কুক। ইংলিশ ফিল্ডারদের আবেদনে আম্পায়ার টনি হিল অবশ্য সাড়া দেননি। কিন্তু নাছোড় ইংল্যান্ড রেফারেল চাইলে কপাল পোড়ে ক্লার্কের। ১১টি চার সমেত ৮০ রান করে যখন আউট হলেন অস্ট্রেলিয়ার সহ-অধিনায়ক তখন দিনের খেলার বাকি ছিল মাত্র ৪ বল! ক্লার্কের আউটই ইংল্যান্ডের ম্যাচ জয়ের স্বপ্নকে করে তুলেছে রঙিন।
কাল দিনের শুরুতেই ইনিংস ঘোষণা করে দিলে নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলার গৌরবে ভাসতে পারতেন না পিটারসেন। কিন্তু আরও ৯ ওভার ব্যাট করেছে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের দল, তাতে বাঁহাতি স্পিনার জেভিয়ার ডোহার্টির শিকার হয়ে থামার আগে, আগের দিনের ২১৩ রানকে নিজের ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংস (২২৭) বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। এর আগে ২০০৭ সালে লিডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২২৬ রানই ছিল তাঁর সর্বোচ্চ।
বড় রানে পিছিয়ে থাকায় বেশ সতর্কভাবেই দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে শেন ওয়াটসন ও সাইমন ক্যাটিচ উদ্বোধনী জুটিতে করেন ৮৪ রান। তবে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাননি পন্টিং। ‘চশমা’ এড়াতে পারলেও দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই গ্রায়েম সোয়ানের অফ ব্রেকের শিকার হন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক (৯)। ওয়াটসনও ফিরে গেলে লাঞ্চের আগে বিনা উইকেটে ৭৮ রান পর্যন্ত যাওয়া অস্ট্রেলিয়া পরিণত হয় ১৩৪/৩। এরপরই উইকেটে ক্লার্ক ও হাসির প্রতিরোধ। এবং দিনের খেলা শেষের আগ মুহূর্তে অস্ট্রেলিয়াকে ম্যাচ বাঁচানোর স্বপ্ন দেখানো ১০৪ রানের জুটি। কিন্তু ক্যারিয়ারের মাত্র পঞ্চম টেস্ট উইকেটটি পেতে পিটারসেন এই জুটিকেই বানালেন লক্ষ্য।
ব্রিসবেনে একমাত্র ইনিংসে ১৯৫ রান করা হাসি এখনো ভরসা হয়ে আছেন উইকেটে। কিছুটা ভরসা দিচ্ছে অ্যাডিলেডের আকাশও। কাল চা-বিরতির পর বৃষ্টির কারণে এক দফা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল খেলা। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল কাল রাতেও। কিন্তু ইংল্যান্ডকে জয়বঞ্চিত করতে পারে মনে হয় অ্যাডিলেডের আকাশ ভেঙে নামা বৃষ্টি।
No comments