হাইতিতে কলেরায় মৃত্যু বাড়ছে, ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
দুর্যোগ যেন পিছু ছাড়ছে না ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশ হাইতির। কয়েক দিন থেকে ছড়িয়ে পড়া কলেরায় এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৪২ জনে। এরই মধ্যে দেশটির দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘টমাস’। আবহাওয়াবিদদের ধারণা, গতিপথ পরিবর্তন না হলে আজ শুক্রবার টমাস আঘাত হানতে পারে। এতে নতুন করে আবারও দুর্যোগের কবলে পড়বে দরিদ্র এই দেশটির মানুষেরা।
স্বাস্থ্য বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, গত শনিবার থেকে এ পর্যন্ত ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৪২ জনে। এদিকে টমাস আঘাত হানলে কলেরার প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে সাহায্য সংস্থাগুলো আশঙ্কা করছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার অবনতি হবে। এতে দেখা দেবে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার জানায়, ঘূর্ণিঝড় টমাস হাইতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এতে দেশটির উপকূলীয় পাহাড়ি এলাকায় বন্যা ও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার।
এদিকে হাইতিতে অবস্থিত নেপালের শান্তিরক্ষী বাহিনীর মাধ্যমে এ রোগ ছড়িয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, তা তদন্ত করছে জাতিসংঘ। হাইতির স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যালেক্স লারসেন জানান, হাইতিতে এ জাতীয় কলেরার প্রাদুর্ভাব কখনো দেখা যায়নি।
চিকিৎসকেরা বলছেন, গত জানুয়ারি মাসের ভূমিকম্পের ফলে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ে। তারপর থেকে কলেরায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে গেছে। গত শনিবার থেকে এ পর্যন্ত ২০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। কলেরায় এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ছয় হাজার ৭৪২ জন।
স্বাস্থ্য বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, গত শনিবার থেকে এ পর্যন্ত ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৪২ জনে। এদিকে টমাস আঘাত হানলে কলেরার প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে সাহায্য সংস্থাগুলো আশঙ্কা করছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার অবনতি হবে। এতে দেখা দেবে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার জানায়, ঘূর্ণিঝড় টমাস হাইতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এতে দেশটির উপকূলীয় পাহাড়ি এলাকায় বন্যা ও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার।
এদিকে হাইতিতে অবস্থিত নেপালের শান্তিরক্ষী বাহিনীর মাধ্যমে এ রোগ ছড়িয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, তা তদন্ত করছে জাতিসংঘ। হাইতির স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যালেক্স লারসেন জানান, হাইতিতে এ জাতীয় কলেরার প্রাদুর্ভাব কখনো দেখা যায়নি।
চিকিৎসকেরা বলছেন, গত জানুয়ারি মাসের ভূমিকম্পের ফলে পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ে। তারপর থেকে কলেরায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে গেছে। গত শনিবার থেকে এ পর্যন্ত ২০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। কলেরায় এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ছয় হাজার ৭৪২ জন।
No comments