অস্ট্রেলিয়ায় গৃহদাহ
একের পর এক পরাজয়ে জেরবার, নির্বাচকদের মধ্যে মতবিভেদ, দলের নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দল...না, কিছুদিন ধরে এ রকমই খবর জোগান দিয়ে চলা দলটার নাম পাকিস্তান নয়! বিস্ময় এখানে, দলটা অস্ট্রেলিয়া!
টানা ষষ্ঠ আন্তর্জাতিক ম্যাচে হেরে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ার দুই নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ ও গ্রেগ চ্যাপেলের মধ্যে নাকি মতবিরোধ চলছে অ্যাশেজের দল নির্বাচন নিয়ে। এর পরই খবর এল, রিকি পন্টিংয়ের জায়গায় নাকি অধিনায়ক হচ্ছেন মার্কাস নর্থ! ভাবী অধিনায়ক হিসেবে যে মাইকেল ক্লার্ককে প্রস্তুত করছে অস্ট্রেলিয়া, তাঁর নেতৃত্ব নাকি মেনে নিতে রাজি নয় দলের অনেকেই।
সর্বশেষ মেলবোর্নে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে যাওয়ার পর এ ধরনের খবর এসেছে অস্ট্রেলীয় পত্রপত্রিকায়। যদিও কাল নর্থ নিজে থেকে অস্বীকার করে বলেছেন, দলে কোনো কোন্দল নেই, ‘আজ (গতকাল) সকালে ঘুম থেকে উঠে এ ধরনের কিছু খবর পড়লাম, যেগুলো একেবারেই ভিত্তিহীন।’
যে মিডিয়া তাঁকে অধিনায়ক বানিয়ে দিচ্ছে, তাদেরই বরং ধুয়ে দিলেন এই অলরাউন্ডার, ‘গতকালই লেখালেখি হচ্ছিল আমাকে সরিয়ে দিয়ে কাকে দলে নেওয়া উচিত। আর আজ লেখা হচ্ছে, আমি নাকি অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ অধিনায়ক। আসলে অ্যাশেজের মৌসুম চলছে। এখন অনেক কিছুই লেখা হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা হচ্ছে।’
এসব খবরে মজাই খুঁজে পেয়েছেন বলে জানালেন সেঞ্চুরি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখা এই বাঁহাতি, ‘আমার কাছে খানিকটা মজাই লেগেছে। কিন্তু এটা স্রেফ গালগল্প। কালকেই সবাই ভুলে যাবে।’
অধিনায়ক হিসেবে তিনি যে অযোগ্য এমনটাও নয়। তাঁর নেতৃত্বেই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া। নর্থ অবশ্য ভবিষ্যৎ অধিনায়ক হিসেবে ক্লার্কের নেতৃত্ব মেনে নিতে প্রস্তুত, ‘রিকি অবশ্যই আরও অনেক বছর অধিনায়কত্ব করবে। এরপর মাইকেল ক্লার্ক আছে, ওকে পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। ও এরই মধ্যে যখনই রিকির কাছ থেকে দায়িত্ব নিয়েছে, প্রতিবারই দারুণ, দারুণ ভালো করেছে। তাই পরিষ্কার করেই বলছি, আমি এটি নিয়ে মোটেও ভাবছি না।’
সমস্যা হলো, এ ধরনের ‘গালগল্প’ যখন বেরোয়, পুরোটা না হলেও কিছুটা সত্যি কিন্তু খুঁজে পাওয়া যায় শেষ পর্যন্ত। যা রটে, কিছুটা সত্যি তো বটে!
টানা ষষ্ঠ আন্তর্জাতিক ম্যাচে হেরে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ার দুই নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ ও গ্রেগ চ্যাপেলের মধ্যে নাকি মতবিরোধ চলছে অ্যাশেজের দল নির্বাচন নিয়ে। এর পরই খবর এল, রিকি পন্টিংয়ের জায়গায় নাকি অধিনায়ক হচ্ছেন মার্কাস নর্থ! ভাবী অধিনায়ক হিসেবে যে মাইকেল ক্লার্ককে প্রস্তুত করছে অস্ট্রেলিয়া, তাঁর নেতৃত্ব নাকি মেনে নিতে রাজি নয় দলের অনেকেই।
সর্বশেষ মেলবোর্নে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে যাওয়ার পর এ ধরনের খবর এসেছে অস্ট্রেলীয় পত্রপত্রিকায়। যদিও কাল নর্থ নিজে থেকে অস্বীকার করে বলেছেন, দলে কোনো কোন্দল নেই, ‘আজ (গতকাল) সকালে ঘুম থেকে উঠে এ ধরনের কিছু খবর পড়লাম, যেগুলো একেবারেই ভিত্তিহীন।’
যে মিডিয়া তাঁকে অধিনায়ক বানিয়ে দিচ্ছে, তাদেরই বরং ধুয়ে দিলেন এই অলরাউন্ডার, ‘গতকালই লেখালেখি হচ্ছিল আমাকে সরিয়ে দিয়ে কাকে দলে নেওয়া উচিত। আর আজ লেখা হচ্ছে, আমি নাকি অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ অধিনায়ক। আসলে অ্যাশেজের মৌসুম চলছে। এখন অনেক কিছুই লেখা হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা হচ্ছে।’
এসব খবরে মজাই খুঁজে পেয়েছেন বলে জানালেন সেঞ্চুরি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখা এই বাঁহাতি, ‘আমার কাছে খানিকটা মজাই লেগেছে। কিন্তু এটা স্রেফ গালগল্প। কালকেই সবাই ভুলে যাবে।’
অধিনায়ক হিসেবে তিনি যে অযোগ্য এমনটাও নয়। তাঁর নেতৃত্বেই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া। নর্থ অবশ্য ভবিষ্যৎ অধিনায়ক হিসেবে ক্লার্কের নেতৃত্ব মেনে নিতে প্রস্তুত, ‘রিকি অবশ্যই আরও অনেক বছর অধিনায়কত্ব করবে। এরপর মাইকেল ক্লার্ক আছে, ওকে পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। ও এরই মধ্যে যখনই রিকির কাছ থেকে দায়িত্ব নিয়েছে, প্রতিবারই দারুণ, দারুণ ভালো করেছে। তাই পরিষ্কার করেই বলছি, আমি এটি নিয়ে মোটেও ভাবছি না।’
সমস্যা হলো, এ ধরনের ‘গালগল্প’ যখন বেরোয়, পুরোটা না হলেও কিছুটা সত্যি কিন্তু খুঁজে পাওয়া যায় শেষ পর্যন্ত। যা রটে, কিছুটা সত্যি তো বটে!
No comments