নিষিদ্ধ ত্রয়ীর চুক্তি বাতিল
সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আপিল বাতিল হওয়ার পর এবার আরেকটা বড়সড় ধাক্কা খেলেন বাট-আমিররা। সালমান বাট, মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফের কেন্দ্রীয় চুক্তি বাতিল করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। শুধু তা-ই নয়, অভিযোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার লড়াইটাও এখন নিষিদ্ধ ত্রয়ীকে আলাদাভাবে করতে হবে। বোর্ড কোনো সাহায্য করবে না। আইসিসি আবার বাট ও আমিরকে সাবধান করে দিয়েছে বেফাঁস মন্তব্য না করতে।
গত মার্চের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ছিলেন বাট ও আসিফ, মাসিক বেতন পেতেন আড়াই লাখ রুপি। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে থাকা আমিরের বেতন ছিল মাসে এক লাখ ৭৫ হাজার রুপি। আপিল বাতিলকেই চুক্তি ছিন্ন করার কারণ বললেন পিসিবির কর্মকর্তা জাকির খান, ‘আপিল আবেদনের শুনানি পর্যন্ত তাঁদের চুক্তি কার্যকর ছিল। আইসিসির কোড অনুযায়ী আপিল বাতিল হওয়ার পর চুক্তি বাতিল না করে আমাদের আর উপায় ছিল না।’
এ কথাটাই একটু ঘুরিয়ে বলেছেন পিসিবির আইনি উপদেষ্টা তাফাজ্জুল রিজভি, ‘যারা পাকিস্তানের হয়ে খেলতে পারবে, তারাই কেবল চুক্তিতে থাকবে। অভিযোগের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা বোর্ডের কোনো সুযোগ-সুবিধা পাবে না।’
সুরাহা কবে হবে, সেটা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কেউই। তবে আমিরের আইনজীবী শহিদ করিমের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী আগামী ২ ডিসেম্বরের মধ্যেই আইসিসিকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে নিষেধাজ্ঞা থাকবে, নাকি তুলে নেওয়া হবে। আর স্বতন্ত্র ট্রাইব্যুনালে শুনানি নিতে হবে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে। করিম অবশ্য ধারণা করছেন, আইসিসি শুনানির সময় পেছাতে পারে।
বাট ও আমির আইসিসির ‘ধমক’ শুনেছেন প্রকাশ্যে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাটির কঠোর সমালোচনা করায়। আপিল বাতিল করাকে বাট বলেছিলেন, ‘আগে থেকেই ঠিক করে আসা সিদ্ধান্ত।’ আর আমির বলেছিলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেটের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র।’ কথাবার্তায় দুজনকেই আরও সতর্ক হতে বলেছে আইসিসি।
এই প্রসঙ্গেই আবার নিষিদ্ধ ত্রয়ীকে ভালো একটা বুদ্ধি দিয়েছেন সরফরাজ নেওয়াজ। সাবেক পেসারের কথা, আইসিসির ওপর যখন এতই অবিশ্বাস, তখন ব্যাপারটা ‘কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্টস’-এ নিয়ে গেলেই হয়। এমনিতে গঠনমূলক কথা সরফরাজের মুখ থেকে খুব কমই শোনা যায়। তবে এই পরামর্শটা কিন্তু আমিরদের জন্য খারাপ হবে বলে মনে হয় না!
গত মার্চের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ছিলেন বাট ও আসিফ, মাসিক বেতন পেতেন আড়াই লাখ রুপি। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে থাকা আমিরের বেতন ছিল মাসে এক লাখ ৭৫ হাজার রুপি। আপিল বাতিলকেই চুক্তি ছিন্ন করার কারণ বললেন পিসিবির কর্মকর্তা জাকির খান, ‘আপিল আবেদনের শুনানি পর্যন্ত তাঁদের চুক্তি কার্যকর ছিল। আইসিসির কোড অনুযায়ী আপিল বাতিল হওয়ার পর চুক্তি বাতিল না করে আমাদের আর উপায় ছিল না।’
এ কথাটাই একটু ঘুরিয়ে বলেছেন পিসিবির আইনি উপদেষ্টা তাফাজ্জুল রিজভি, ‘যারা পাকিস্তানের হয়ে খেলতে পারবে, তারাই কেবল চুক্তিতে থাকবে। অভিযোগের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা বোর্ডের কোনো সুযোগ-সুবিধা পাবে না।’
সুরাহা কবে হবে, সেটা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কেউই। তবে আমিরের আইনজীবী শহিদ করিমের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী আগামী ২ ডিসেম্বরের মধ্যেই আইসিসিকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে নিষেধাজ্ঞা থাকবে, নাকি তুলে নেওয়া হবে। আর স্বতন্ত্র ট্রাইব্যুনালে শুনানি নিতে হবে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে। করিম অবশ্য ধারণা করছেন, আইসিসি শুনানির সময় পেছাতে পারে।
বাট ও আমির আইসিসির ‘ধমক’ শুনেছেন প্রকাশ্যে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাটির কঠোর সমালোচনা করায়। আপিল বাতিল করাকে বাট বলেছিলেন, ‘আগে থেকেই ঠিক করে আসা সিদ্ধান্ত।’ আর আমির বলেছিলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেটের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র।’ কথাবার্তায় দুজনকেই আরও সতর্ক হতে বলেছে আইসিসি।
এই প্রসঙ্গেই আবার নিষিদ্ধ ত্রয়ীকে ভালো একটা বুদ্ধি দিয়েছেন সরফরাজ নেওয়াজ। সাবেক পেসারের কথা, আইসিসির ওপর যখন এতই অবিশ্বাস, তখন ব্যাপারটা ‘কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্টস’-এ নিয়ে গেলেই হয়। এমনিতে গঠনমূলক কথা সরফরাজের মুখ থেকে খুব কমই শোনা যায়। তবে এই পরামর্শটা কিন্তু আমিরদের জন্য খারাপ হবে বলে মনে হয় না!
No comments