বিদেশিদের মিয়ানমারে আসার আহ্বান জানালেন সু চির সহযোগী
মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেত্রী অং সান সু চির ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী উইন তিন সে দেশের মানুষের দুর্দশা স্বচক্ষে দেখার জন্য বিদেশিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে সু চি বিদেশিদের মিয়ানমারে ভ্রমণে না আসার আহ্বান জানালেও উইন তিন বলেছেন, তাঁরা এখন মনে করছেন, মিয়ানমারবাসীর দুঃখ বুঝতে বিদেশিদের সেখানে যাওয়া দরকার। ব্রিটেনের সংবাদপত্র দি টাইমস এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা উইন তিন তাঁদের বলেছেন, তাঁরা চাইছেন বিদেশিরা সামরিক জান্তাকে সহায়তা করতে নয়, বরং মিয়ানমারের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক তথা সার্বিক পরিস্থিতি বুঝে সেখানকার জনগণকে সহায়তা করতে সেই দেশ ভ্রমণ করুক।
১৯৯৬ সালে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার পর্যটন খাতে আয় বাড়ানোর জন্য বিদেশিদের সেই দেশে ভ্রমণ করার আহ্বান জানায়। সে সময় সু চি সরকারি প্রচারণার তীব্র বিরোধিতা করেন এবং মিয়ানমার থেকে বিদেশিদের দূরে থাকার পরামর্শ দেন। সু চি তখন বলেছিলেন, পর্যটকরা এলে সরকারের যে আয় হবে, তা শুধু জেনারেলদেরই পকেট ভারী করবে। ওই অর্থ জনগণের কাজে লাগবে না। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বহু পর্যটক মিয়ানমার সফর করা থেকে বিরত থাকেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা উইন তিন তাঁদের বলেছেন, তাঁরা চাইছেন বিদেশিরা সামরিক জান্তাকে সহায়তা করতে নয়, বরং মিয়ানমারের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক তথা সার্বিক পরিস্থিতি বুঝে সেখানকার জনগণকে সহায়তা করতে সেই দেশ ভ্রমণ করুক।
১৯৯৬ সালে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার পর্যটন খাতে আয় বাড়ানোর জন্য বিদেশিদের সেই দেশে ভ্রমণ করার আহ্বান জানায়। সে সময় সু চি সরকারি প্রচারণার তীব্র বিরোধিতা করেন এবং মিয়ানমার থেকে বিদেশিদের দূরে থাকার পরামর্শ দেন। সু চি তখন বলেছিলেন, পর্যটকরা এলে সরকারের যে আয় হবে, তা শুধু জেনারেলদেরই পকেট ভারী করবে। ওই অর্থ জনগণের কাজে লাগবে না। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বহু পর্যটক মিয়ানমার সফর করা থেকে বিরত থাকেন।
No comments