মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দিলেন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট
লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সারলিফ মন্ত্রিপরিষদের একজন ছাড়া সব মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেছেন। গতকালবৃহস্পতিবার তিনি এ ঘোষণা দেন। তবে কী কারণে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সে সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি। ২০১১ সালের নির্বাচনের আগে প্রেসিডেন্টের এ পদক্ষেপকে তাঁর প্রশাসনের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সরকারি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সারলিফ গত বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। এর পরই মন্ত্রীরা পদত্যাগ করেন। তবে প্রেসিডেন্ট-বিষয়ক মন্ত্রী এডওয়ার্ড ম্যাকক্লেইনকে বরখাস্ত করা হয়নি।
মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট সারলিফ বলেছেন, তাঁর প্রশাসন একটা কঠিন সময় পাড়ি দিচ্ছে। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের মাধ্যমে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। নতুন মন্ত্রিসভা যত দ্রুত সম্ভব গঠন করা হবে জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, বরখাস্ত করা মন্ত্রীদের মধ্যে কাউকে কাউকে পুনর্বহাল করা হতে পারে।
১৪ বছরের রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের অবসানের পর লাইবেরিয়ায় ২০০৬ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে বিজয়ী হন সারলিফ। তিনি ২০১১ সালের নির্বাচনেও দ্বিতীয় মেয়াদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও ক্ষমতায় আসার পর মাত্র এক মেয়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
মন্ত্রিপরিষদের পাশাপাশি সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও ঢেলে সাজানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা প্রেসিডেন্টের এসব পদক্ষেপকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন। দেশটির রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ টমাস নিমলি বলেছেন, প্রেসিডেন্টের এ সিদ্ধান্তকে অস্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখা ঠিক হবে না। ‘আগামী নির্বাচন সামনে রেখে আমরা একটা নতুন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। ওই নির্বাচনে বিজয়ী হতে হলে অধিকাংশ লাইবেরীয়র মন জয়ের জন্য প্রেসিডেন্ট সারলিফকে কিছু-না-কিছু করতেই হবে।’ বলছিলেন টমাস নিমলি।
সরকারি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সারলিফ গত বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। এর পরই মন্ত্রীরা পদত্যাগ করেন। তবে প্রেসিডেন্ট-বিষয়ক মন্ত্রী এডওয়ার্ড ম্যাকক্লেইনকে বরখাস্ত করা হয়নি।
মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট সারলিফ বলেছেন, তাঁর প্রশাসন একটা কঠিন সময় পাড়ি দিচ্ছে। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের মাধ্যমে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। নতুন মন্ত্রিসভা যত দ্রুত সম্ভব গঠন করা হবে জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, বরখাস্ত করা মন্ত্রীদের মধ্যে কাউকে কাউকে পুনর্বহাল করা হতে পারে।
১৪ বছরের রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের অবসানের পর লাইবেরিয়ায় ২০০৬ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে বিজয়ী হন সারলিফ। তিনি ২০১১ সালের নির্বাচনেও দ্বিতীয় মেয়াদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও ক্ষমতায় আসার পর মাত্র এক মেয়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
মন্ত্রিপরিষদের পাশাপাশি সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও ঢেলে সাজানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা প্রেসিডেন্টের এসব পদক্ষেপকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন। দেশটির রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ টমাস নিমলি বলেছেন, প্রেসিডেন্টের এ সিদ্ধান্তকে অস্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখা ঠিক হবে না। ‘আগামী নির্বাচন সামনে রেখে আমরা একটা নতুন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। ওই নির্বাচনে বিজয়ী হতে হলে অধিকাংশ লাইবেরীয়র মন জয়ের জন্য প্রেসিডেন্ট সারলিফকে কিছু-না-কিছু করতেই হবে।’ বলছিলেন টমাস নিমলি।
No comments