শেয়ারবাজারে লেনদেন ও সূচক বেড়েছে
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশের পর থেকে দেশের পুঁজিবাজার কিছুটা সংশোধনের ধারায় ফেরে। এ সময় মূল্যসূচক কমার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে লেনদেনের পরিমাণও। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরবরাহ বাড়লে বর্তমানে তালিকাভুক্ত রয়েছে—এমন সরকারি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমতে পারে, এ আশঙ্কা থেকে অনেকে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার হাতে রাখা নিরাপদ মনে করেননি। এ কারণে এসব খাতের শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। আবার নতুন করে এসব খাতে বিনিয়োগে অনেকে আগ্রহ দেখাননি। মূলত এ কারণে কয়েক দিন ধরে শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক ও লেনদেন কমতে শুরু করে।
তবে সরকারি কোম্পানিগুলোর শেয়ার ঠিক কবে নাগাদ বাজারে আসবে, সে ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো শেয়ার ছাড়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর আদেশ পেলেও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। আবার অনেক কোম্পানির শেয়ারের সরকারি অংশ এখনো অজড়করণ বা ডিমেট-প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। তাই বিনিয়োগকারীদের অনেকেরই ধারণা, ঘোষিত সময়ের মধ্যে শেয়ারগুলো বাজারে ছাড়তে পারবে না সরকার। এ ধরনের ভাবনা থেকে গতকাল অনেকে নতুন করে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার কেনায় আগ্রহ দেখিয়েছেন। এর প্রভাবেই গতকাল ধারার বিপরীতে বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
শেয়ারবাজারে গতকালের উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল দীর্ঘদিন পর মিউচুয়াল ফান্ডের মূল্যবৃদ্ধি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২৯টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে একটি ছাড়া সবগুলোর দামই বেড়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গত বুধবার বেসরকারি খাতের প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডে রাইট-বোনাস ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এ খবরে গতকাল ফান্ডটি লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ সময়ে ফান্ডটির ৩৪ লাখ ৯০ হাজার ইউনিট হাতবদল হয়েছে। দাম বেড়েছে চার টাকা ১৫ পয়সা বা ২০ শতাংশের মতো।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৯৮৬ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৯০২ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৩টির, কমেছে ৭৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি টাকার বেশি। লেনদেন হওয়া ১৯১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির, কমেছে ৬৮টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরবরাহ বাড়লে বর্তমানে তালিকাভুক্ত রয়েছে—এমন সরকারি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমতে পারে, এ আশঙ্কা থেকে অনেকে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার হাতে রাখা নিরাপদ মনে করেননি। এ কারণে এসব খাতের শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। আবার নতুন করে এসব খাতে বিনিয়োগে অনেকে আগ্রহ দেখাননি। মূলত এ কারণে কয়েক দিন ধরে শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক ও লেনদেন কমতে শুরু করে।
তবে সরকারি কোম্পানিগুলোর শেয়ার ঠিক কবে নাগাদ বাজারে আসবে, সে ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো শেয়ার ছাড়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর আদেশ পেলেও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। আবার অনেক কোম্পানির শেয়ারের সরকারি অংশ এখনো অজড়করণ বা ডিমেট-প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। তাই বিনিয়োগকারীদের অনেকেরই ধারণা, ঘোষিত সময়ের মধ্যে শেয়ারগুলো বাজারে ছাড়তে পারবে না সরকার। এ ধরনের ভাবনা থেকে গতকাল অনেকে নতুন করে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার কেনায় আগ্রহ দেখিয়েছেন। এর প্রভাবেই গতকাল ধারার বিপরীতে বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
শেয়ারবাজারে গতকালের উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল দীর্ঘদিন পর মিউচুয়াল ফান্ডের মূল্যবৃদ্ধি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২৯টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে একটি ছাড়া সবগুলোর দামই বেড়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গত বুধবার বেসরকারি খাতের প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডে রাইট-বোনাস ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এ খবরে গতকাল ফান্ডটি লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ সময়ে ফান্ডটির ৩৪ লাখ ৯০ হাজার ইউনিট হাতবদল হয়েছে। দাম বেড়েছে চার টাকা ১৫ পয়সা বা ২০ শতাংশের মতো।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে সাত হাজার ৯৮৬ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৯০২ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৩টির, কমেছে ৭৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি টাকার বেশি। লেনদেন হওয়া ১৯১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির, কমেছে ৬৮টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
No comments