ক্ষুদ্রঋণ-গ্রহীতাদের প্রকৃত অবস্থা মূল্যায়ন করছে পিকেএসএফ
দেশে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি প্রকৃত অর্থেই উপকারভোগী তথা গ্রহীতাদের কতটা কাজে আসছে, তা জানতে পল্লি কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এক গবেষণা ও মূল্যায়ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
পিকেএসএফের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ এ কথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেসবাহউদ্দিন আহমেদ ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভীন মাহমুদ।
কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ জানান, এত দিন ধরে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে জন্ম দেওয়া নানা প্রশ্নের উত্তর জানতে এবং এর সমাধানের পথ খুঁজতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে পরিচালিত ব্যবসা থেকে অর্জিত মুনাফার হার অনেক ক্ষেত্রেই প্রকৃত সুদের হার থেকে কম হয়। ঋণগ্রহীতাদের অনেকে বছরের পর বছর ধরে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে চলেছে, কিন্তু অবস্থার উন্নতি হয়নি।
কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, এত দিন ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কিছু মৌলিক প্রশ্ন সেভাবে উত্থাপন করা হয়নি। এসব প্রশ্নের উত্তর জানা অতি জরুরি। যেমন—ক্ষুদ্রঋণের ব্যবসা থেকে অর্জিত মুনাফার হার প্রকৃত সুদের হার থেকে বেশি কি না বা গৃহীত কর্মকাণ্ডে কী পরিমাণ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয় এবং তা টেকসই কি না।
খলীকুজ্জমান আহমদ আরও বলেন, ঋণগ্রহীতা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের অবস্থা কী এবং একটি ঋণগ্রহীতা পরিবার স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য যথেষ্ট সম্পদ সংগ্রহের আগে কত দিন ক্ষুদ্রঋণের ওপর নির্ভরশীল থাকবে, এগুলোর উত্তর জানা নেই।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে নিরবচ্ছিন্ন অর্থায়নের জন্য ১৯৯০ সালে শীর্ষ অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পিকেএসএফ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠাকালে বাংলাদেশে এমনকি বিশ্বের কোথাও এ রকম কোনো ক্ষুদ্রঋণ অর্থায়নকারী শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ছিল না।
এতে আরও জানানো হয়, প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরে পিকেএসএফ মাত্র ২৩টি সহযোগী সংস্থা ও মাঠপর্যায়ে প্রায় এক হাজার উপকারভোগীকে নিয়ে কাজ করে। আর বর্তমানে পিকেএসএফ সারা দেশে সক্রিয়ভাবে কর্মরত ১৯৩টি সহযোগী সংস্থার প্রায় ছয় হাজার শাখার মাধ্যমে দেশের সব জেলায় ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বর্তমানে সহযোগী সংস্থাগুলোর মাধ্যমে পিকেএসএফের ঋণগ্রহীতার সংখ্যা ৮৩ লাখ ৮৬ হাজার ২১৪ জনে উন্নীত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পিকেএসএফের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, পিকেএসএফের দেওয়া ঋণের উপকারভোগীদের পণ্য প্রদর্শনী, বিক্রির মেলাসহ নানা আয়োজন থাকবে।
পিকেএসএফের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ এ কথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেসবাহউদ্দিন আহমেদ ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভীন মাহমুদ।
কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ জানান, এত দিন ধরে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে জন্ম দেওয়া নানা প্রশ্নের উত্তর জানতে এবং এর সমাধানের পথ খুঁজতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে পরিচালিত ব্যবসা থেকে অর্জিত মুনাফার হার অনেক ক্ষেত্রেই প্রকৃত সুদের হার থেকে কম হয়। ঋণগ্রহীতাদের অনেকে বছরের পর বছর ধরে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে চলেছে, কিন্তু অবস্থার উন্নতি হয়নি।
কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, এত দিন ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কিছু মৌলিক প্রশ্ন সেভাবে উত্থাপন করা হয়নি। এসব প্রশ্নের উত্তর জানা অতি জরুরি। যেমন—ক্ষুদ্রঋণের ব্যবসা থেকে অর্জিত মুনাফার হার প্রকৃত সুদের হার থেকে বেশি কি না বা গৃহীত কর্মকাণ্ডে কী পরিমাণ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয় এবং তা টেকসই কি না।
খলীকুজ্জমান আহমদ আরও বলেন, ঋণগ্রহীতা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের অবস্থা কী এবং একটি ঋণগ্রহীতা পরিবার স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য যথেষ্ট সম্পদ সংগ্রহের আগে কত দিন ক্ষুদ্রঋণের ওপর নির্ভরশীল থাকবে, এগুলোর উত্তর জানা নেই।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে নিরবচ্ছিন্ন অর্থায়নের জন্য ১৯৯০ সালে শীর্ষ অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পিকেএসএফ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠাকালে বাংলাদেশে এমনকি বিশ্বের কোথাও এ রকম কোনো ক্ষুদ্রঋণ অর্থায়নকারী শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ছিল না।
এতে আরও জানানো হয়, প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরে পিকেএসএফ মাত্র ২৩টি সহযোগী সংস্থা ও মাঠপর্যায়ে প্রায় এক হাজার উপকারভোগীকে নিয়ে কাজ করে। আর বর্তমানে পিকেএসএফ সারা দেশে সক্রিয়ভাবে কর্মরত ১৯৩টি সহযোগী সংস্থার প্রায় ছয় হাজার শাখার মাধ্যমে দেশের সব জেলায় ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বর্তমানে সহযোগী সংস্থাগুলোর মাধ্যমে পিকেএসএফের ঋণগ্রহীতার সংখ্যা ৮৩ লাখ ৮৬ হাজার ২১৪ জনে উন্নীত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পিকেএসএফের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, পিকেএসএফের দেওয়া ঋণের উপকারভোগীদের পণ্য প্রদর্শনী, বিক্রির মেলাসহ নানা আয়োজন থাকবে।
No comments