কান্দাহারে মার্কিন বাহিনীর অভিযানে তিন লাখ ঘরবাড়ি ধ্বংস
আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর তালেবানবিরোধী অভিযানে গত সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত তিন লাখেরও বেশি ঘরবাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে। বিষয়সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে ব্যাপক। হতাহত হয়েছে অনেক লোক। আফগানিস্তানের একটি মানবাধিকার সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
আফগান রাইটস মনিটর (এআরএম) নামের ওই মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর তালেবানবিরোধী ‘অপারেশন ড্রাগন স্ট্রাইক’ নামের ওই অভিযান শুরুর পর ওই প্রদেশের আর্গহান্দাব, পাঞ্চওয়াই, জেরাইও দামান এলাকার কমপক্ষে তিন লাখ ঘরবাড়ি ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১০ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত প্রদেশটিতে হতাহত হয়েছে অনেক লোক। জাতিসংঘের এক হিসাব অনুযায়ী ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে কান্দাহারে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় হতাহতের সংখ্যা ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এআরএমের প্রতিবেদনে বলা হয়, তালেবানের অবস্থানের ওপর মার্কিন বাহিনীর বিমান থেকে ব্যাপক বোমাবর্ষণ, তালেবান জঙ্গিদের ফাঁদে ফেলতে বেসামরিক ঘরবাড়িতে মাইন ও বোমা লুকিয়ে রাখার কারণেই এত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এআরএমের পরিচালক সামাদি আজমল জানান, ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে যুদ্ধের পর ওই এলাকায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজের দরকার হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে অনেক তহবিলের।
আফগান রাইটস মনিটর (এআরএম) নামের ওই মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর তালেবানবিরোধী ‘অপারেশন ড্রাগন স্ট্রাইক’ নামের ওই অভিযান শুরুর পর ওই প্রদেশের আর্গহান্দাব, পাঞ্চওয়াই, জেরাইও দামান এলাকার কমপক্ষে তিন লাখ ঘরবাড়ি ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১০ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত প্রদেশটিতে হতাহত হয়েছে অনেক লোক। জাতিসংঘের এক হিসাব অনুযায়ী ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে কান্দাহারে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় হতাহতের সংখ্যা ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এআরএমের প্রতিবেদনে বলা হয়, তালেবানের অবস্থানের ওপর মার্কিন বাহিনীর বিমান থেকে ব্যাপক বোমাবর্ষণ, তালেবান জঙ্গিদের ফাঁদে ফেলতে বেসামরিক ঘরবাড়িতে মাইন ও বোমা লুকিয়ে রাখার কারণেই এত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এআরএমের পরিচালক সামাদি আজমল জানান, ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে যুদ্ধের পর ওই এলাকায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজের দরকার হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে অনেক তহবিলের।
No comments