নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা
চীনের ভিন্নমতাবলম্বী গণতন্ত্রপন্থী মানবাধিকারকর্মী ও লেখক লিউ সিয়াওবো এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। চীনের মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘদিন ধরে অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতি হিসেবে নোবেল কমিটি গতকাল শুক্রবার তাঁকে এই পুরস্কার দিয়েছে।
১৯০১ সালে প্রথমবারের মতো নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়। ওই বছর থেকেই শান্তিতে পুরস্কারও দেওয়া হচ্ছে। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী গুরুত্বপূর্ণব্যক্তিরা হলেন:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা (২০০৯), গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস (২০০৬), আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা ও এর সাবেক প্রধান এল বারাদি (২০০৫), কেনিয়ার পরিবেশ ও রাজনৈতিক কর্মী ওয়াঙ্গারি মাথি (২০০৪), ইরানের আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী শিরিন এবাদি (২০০৩), সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার (২০০২), জাতিসংঘ ও এর সাবেক মহাসচিব কফি আনান (২০০১), দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট কিম দে জং (২০০০), পূর্ব তিমুরের রোমান ক্যাথলিক যাজক ক্যারোল ফিলিপ জিমেনেস বেলো ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা (১৯৯৬), সমন্বিতভাবে ইসরায়েলের রাজনীতিবিদ আইজ্যাক রবিন ও শিমন পেরেজ এবং ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাত (১৯৯৪), যৌথভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা ও ফ্রেডেরিক ডি ক্লার্ক (১৯৯৩), গুয়াতেমালার আদিবাসী নেতা রিগোবার্তা মেনচু (১৯৯২), মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি (১৯৯১), সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতা মিখাইল গর্বাচেভ (১৯৯০), তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা (১৯৮৯)।
১৯০১ সালে প্রথমবারের মতো নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়। ওই বছর থেকেই শান্তিতে পুরস্কারও দেওয়া হচ্ছে। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী গুরুত্বপূর্ণব্যক্তিরা হলেন:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা (২০০৯), গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস (২০০৬), আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা ও এর সাবেক প্রধান এল বারাদি (২০০৫), কেনিয়ার পরিবেশ ও রাজনৈতিক কর্মী ওয়াঙ্গারি মাথি (২০০৪), ইরানের আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী শিরিন এবাদি (২০০৩), সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার (২০০২), জাতিসংঘ ও এর সাবেক মহাসচিব কফি আনান (২০০১), দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট কিম দে জং (২০০০), পূর্ব তিমুরের রোমান ক্যাথলিক যাজক ক্যারোল ফিলিপ জিমেনেস বেলো ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা (১৯৯৬), সমন্বিতভাবে ইসরায়েলের রাজনীতিবিদ আইজ্যাক রবিন ও শিমন পেরেজ এবং ফিলিস্তিনের নেতা ইয়াসির আরাফাত (১৯৯৪), যৌথভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা ও ফ্রেডেরিক ডি ক্লার্ক (১৯৯৩), গুয়াতেমালার আদিবাসী নেতা রিগোবার্তা মেনচু (১৯৯২), মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি (১৯৯১), সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতা মিখাইল গর্বাচেভ (১৯৯০), তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা (১৯৮৯)।
No comments