জলবায়ু আলোচনা নিয়ে অচলাবস্থার জন্য ধনী দেশগুলো দায়ী: চীন
জলবায়ু পরিবর্তনের আলোচনা নিয়ে সৃষ্ট অচলাবস্থার জন্য উন্নত বিশ্বকে দায়ী করেছে চীন। বেইজিং বলেছে, ধনী দেশগুলোকে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাত্রা কমিয়ে আনতে হবে। এ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে নতুন চুক্তিতে পৌঁছাতে আলোচনার পথ উন্মুক্ত হবে বলে তাদের বিশ্বাস।
চীনা শহর তিয়ানজিনে চলমান জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে গতকাল শুক্রবার স্বাগতিক দেশের প্রতিনিধি এসব কথা বলেন। তবে সম্মেলনে অন্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা অগ্রগতির পথে চীনই বড় অন্তরায়।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, পরস্পরবিরোধী এ অবস্থানের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে জাতিসংঘের নতুন চুক্তির সম্ভাবনা হুমকির মুখে পড়তে পারে। কেননা আগামী বছরের সম্ভাব্য নতুন চুক্তির ভিত্তি তিয়ানজিন সম্মেলনেই প্রতিষ্ঠিত হবে বলে তাঁরা আশা পোষণ করেছিলেন। সপ্তাহব্যাপী এ সম্মেলন আজ শনিবার শেষ হচ্ছে।
জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক চীনা আলোচক হুয়াং হুইকাং বলেছেন, ‘আমরা শঙ্কিত, কেউ কেউ কিয়োটো প্রটোকলকে গলাটিপে হত্যা করতে চাইছে।’ তিনি বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিয়ে উন্নত বিশ্বের উচিত, ২০১৩ সাল থেকে কিয়োটো প্রটোকলের পরবর্তী ধাপ নিয়ে আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করা। হুয়াং বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাত্রা কমিয়ে আনতে ধনী দেশগুলোর বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে।
তবে সম্মেলনে অন্য আলোচকেরা বলেছেন, ২০১২ সালের পর কিয়োটো প্রটোকলের বৈধতা নিয়ে আলোচনার বিষয়টি চীন এড়িয়ে যাচ্ছে। এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা ও গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তি বিনিময় সংক্রান্ত চুক্তির পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে।
চীনা শহর তিয়ানজিনে চলমান জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে গতকাল শুক্রবার স্বাগতিক দেশের প্রতিনিধি এসব কথা বলেন। তবে সম্মেলনে অন্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা অগ্রগতির পথে চীনই বড় অন্তরায়।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, পরস্পরবিরোধী এ অবস্থানের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে জাতিসংঘের নতুন চুক্তির সম্ভাবনা হুমকির মুখে পড়তে পারে। কেননা আগামী বছরের সম্ভাব্য নতুন চুক্তির ভিত্তি তিয়ানজিন সম্মেলনেই প্রতিষ্ঠিত হবে বলে তাঁরা আশা পোষণ করেছিলেন। সপ্তাহব্যাপী এ সম্মেলন আজ শনিবার শেষ হচ্ছে।
জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক চীনা আলোচক হুয়াং হুইকাং বলেছেন, ‘আমরা শঙ্কিত, কেউ কেউ কিয়োটো প্রটোকলকে গলাটিপে হত্যা করতে চাইছে।’ তিনি বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিয়ে উন্নত বিশ্বের উচিত, ২০১৩ সাল থেকে কিয়োটো প্রটোকলের পরবর্তী ধাপ নিয়ে আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করা। হুয়াং বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাত্রা কমিয়ে আনতে ধনী দেশগুলোর বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে।
তবে সম্মেলনে অন্য আলোচকেরা বলেছেন, ২০১২ সালের পর কিয়োটো প্রটোকলের বৈধতা নিয়ে আলোচনার বিষয়টি চীন এড়িয়ে যাচ্ছে। এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা ও গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তি বিনিময় সংক্রান্ত চুক্তির পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে।
No comments