ভারতের তথ্যপ্রযুক্তিতে আবার সুদিন ফিরছে
ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের সুদিন ফিরে আসছে। সেই সঙ্গে সুদিন ফিরছে বৈশ্বিক মন্দার ফলে চাকরিচ্যুত অনেকেরও। ভারতের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পৃথ্বী সেন চাকরি করতেন ফ্ল্যাগশিপ আউটসোর্সিং ইন্ডাস্ট্রিতে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বমন্দার প্রভাব পড়ায় তাঁকে চাকরিটি হারাতে হয়। এতে হতাশ হয়ে পড়েন পৃথ্বী। তবে সম্প্রতি তাঁর বেকারত্ব ঘুচে গেছে। তিনি সম্প্রতি ভারতের তথ্যপ্রযুক্তির কেন্দ্রস্থল বেঙ্গালুরুর একটি আউটসোর্সিং কোম্পানিতে চাকরি পেয়েছেন।
চাকরি পাওয়ার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে ২৬ বছর বয়সী পৃথ্বী সেন বলেন, ‘আমার বেকারত্বের দিনগুলো ছিল খুব কষ্টের।’
ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিসেস কোম্পানিজের (নাসকম) একটি সূত্র জানিয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আগামী অর্থবছরে প্রায় ৭০ শতাংশ জনবল নিয়োগ করা হবে।
ভারতের তিনটি বড় আউটসোর্সিং কোম্পানি হলো: টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস (টিসিএস), ইনফোসিস ও উইপ্রো। আগামী অর্থবছরে এ তিনটি প্রতিষ্ঠানই অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে। তথ্যপ্রযুক্তি ও তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর পেশাদারদের ইউনিয়নের প্রধান পৃথ্বী লিক্কাদ বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে সুদিন ফিরে এসেছে। পেশাদারদের এ ট্রেড ইউনিয়নটি অনেক বিদেশি শ্রমিকের প্রতিনিধিত্ব করে।
ভারতের সফটওয়্যার রপ্তানিকারকেরা আগামী অর্থবছরে ২০১১ সালের মার্চের মধ্যে পাঁচ হাজার ৭০০ কোটি ডলার উপার্জন করবেন বলে প্রত্যাশা করছেন। বড় কোম্পানিগুলো সফটওয়্যারের নতুন ফরমায়েশ সংগ্রহ করতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে প্রচারণা শুরু করেছে। কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র আর কে আকাশ বলেন, এখন চাকরির বাজার অনেক ভালো।
ভারতের সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোর দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি লাভের ফলে দেশটির অর্থনীতির বিকাশ ও এর আধুনিকায়ন সম্ভব হয়েছিল। তবে বিশ্বজুড়ে মন্দা দেখা দেওয়ায় সেসব কোম্পানি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে অনেকেই তাঁদের বিভিন্ন প্রকল্প বন্ধ করে দিয়েছেন।
তবে এ খাতে সুদিন ফিরে আসায় এখন তাঁরা আবার আশায় বুক বেঁধেছেন।
ভারতের তথ্যপ্রযুক্তির চাকরির বাজারে এখন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ২৩ লাখের বেশি মানুষ জড়িত। এ খাতটিই এখন সে দেশের অন্যতম চাকরিদাতা ও অর্থনৈতিক জোগানদাতা খাত হিসেবে পরিচিত।
ভারতের এ সাফল্য দেখে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের কোম্পানিগুলোও এ খাতে ভারত থেকে জনশক্তি নিচ্ছে। নাসকমের প্রেসিডেন্ট সোম মিত্তাল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, চলতি অর্থবছরে আমরা দেড় লাখের বেশি জনশক্তি রপ্তানি করতে পারব।’
চাকরি পাওয়ার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে ২৬ বছর বয়সী পৃথ্বী সেন বলেন, ‘আমার বেকারত্বের দিনগুলো ছিল খুব কষ্টের।’
ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিসেস কোম্পানিজের (নাসকম) একটি সূত্র জানিয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আগামী অর্থবছরে প্রায় ৭০ শতাংশ জনবল নিয়োগ করা হবে।
ভারতের তিনটি বড় আউটসোর্সিং কোম্পানি হলো: টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস (টিসিএস), ইনফোসিস ও উইপ্রো। আগামী অর্থবছরে এ তিনটি প্রতিষ্ঠানই অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে। তথ্যপ্রযুক্তি ও তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর পেশাদারদের ইউনিয়নের প্রধান পৃথ্বী লিক্কাদ বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে সুদিন ফিরে এসেছে। পেশাদারদের এ ট্রেড ইউনিয়নটি অনেক বিদেশি শ্রমিকের প্রতিনিধিত্ব করে।
ভারতের সফটওয়্যার রপ্তানিকারকেরা আগামী অর্থবছরে ২০১১ সালের মার্চের মধ্যে পাঁচ হাজার ৭০০ কোটি ডলার উপার্জন করবেন বলে প্রত্যাশা করছেন। বড় কোম্পানিগুলো সফটওয়্যারের নতুন ফরমায়েশ সংগ্রহ করতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে প্রচারণা শুরু করেছে। কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র আর কে আকাশ বলেন, এখন চাকরির বাজার অনেক ভালো।
ভারতের সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোর দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি লাভের ফলে দেশটির অর্থনীতির বিকাশ ও এর আধুনিকায়ন সম্ভব হয়েছিল। তবে বিশ্বজুড়ে মন্দা দেখা দেওয়ায় সেসব কোম্পানি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে অনেকেই তাঁদের বিভিন্ন প্রকল্প বন্ধ করে দিয়েছেন।
তবে এ খাতে সুদিন ফিরে আসায় এখন তাঁরা আবার আশায় বুক বেঁধেছেন।
ভারতের তথ্যপ্রযুক্তির চাকরির বাজারে এখন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ২৩ লাখের বেশি মানুষ জড়িত। এ খাতটিই এখন সে দেশের অন্যতম চাকরিদাতা ও অর্থনৈতিক জোগানদাতা খাত হিসেবে পরিচিত।
ভারতের এ সাফল্য দেখে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের কোম্পানিগুলোও এ খাতে ভারত থেকে জনশক্তি নিচ্ছে। নাসকমের প্রেসিডেন্ট সোম মিত্তাল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, চলতি অর্থবছরে আমরা দেড় লাখের বেশি জনশক্তি রপ্তানি করতে পারব।’
No comments