মাওবাদীদের সঙ্গে সরকারের আলোচনায় মধ্যস্থতায় রাজি অরুন্ধতী
ভারতীয় লেখক অরুন্ধতী রায় বলেছেন, মাওবাদী গেরিলাদের সঙ্গে সে দেশের সরকার শান্তি আলোচনার জন্য রাজি হলে সে ক্ষেত্রে তিনি ‘নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক’-এর ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওবাদী গেরিলাদের শান্তি আলোচনার প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন। মাওবাদীদের সামরিক শাখার নেতা কোতেশ্বর রাও (কিষেনজি) বার্তা সংস্থা বিবিসিকে অজ্ঞাত স্থান থেকে এ কথা জানান।
কিষেনজি বলেন, শান্তি আলোচনায় সরকার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অরুন্ধতী রায় অথবা বি ডি শর্মার মতো বুদ্ধিজীবী বা মানবাধিকারকর্মীকে আমন্ত্রণ জানালে তাঁরা সহিংসতার পথ ছেড়ে দেবেন।
অরুন্ধতী রায় যেকোনো আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনে অস্বীকৃতি জানালেও বিবিসি হিন্দি রেডিওকে বলেন, নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক হিসেবে আলোচনায় অংশ নিতে তিনি রাজি আছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একজন লেখক। আমি জানি যে আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর গুণাবলি আমার নেই।’ তিনি আরও জানান, মাওবাদীদের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না তিনি। কিন্তু তিনি তাঁদের আলোচনার প্রস্তাবকে সর্মথন করেন।
বুকার পুরস্কার বিজয়ী এই লেখক বলেন, মাওবাদীরা আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের এ প্রস্তাব মেনে নেওয়া উচিত।
ভারতে মাওবাদীদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে সরকারি বাহিনীর সশস্ত্র সংগ্রাম চলে আসছে। এতে শত শত মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। মাওবাদীরা বলছে, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থে তারা সংগ্রাম করছে। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের জন্য মাওবাদীরাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় হুমকি।
কিষেনজি বলেন, শান্তি আলোচনায় সরকার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অরুন্ধতী রায় অথবা বি ডি শর্মার মতো বুদ্ধিজীবী বা মানবাধিকারকর্মীকে আমন্ত্রণ জানালে তাঁরা সহিংসতার পথ ছেড়ে দেবেন।
অরুন্ধতী রায় যেকোনো আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনে অস্বীকৃতি জানালেও বিবিসি হিন্দি রেডিওকে বলেন, নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক হিসেবে আলোচনায় অংশ নিতে তিনি রাজি আছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একজন লেখক। আমি জানি যে আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর গুণাবলি আমার নেই।’ তিনি আরও জানান, মাওবাদীদের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না তিনি। কিন্তু তিনি তাঁদের আলোচনার প্রস্তাবকে সর্মথন করেন।
বুকার পুরস্কার বিজয়ী এই লেখক বলেন, মাওবাদীরা আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের এ প্রস্তাব মেনে নেওয়া উচিত।
ভারতে মাওবাদীদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে সরকারি বাহিনীর সশস্ত্র সংগ্রাম চলে আসছে। এতে শত শত মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। মাওবাদীরা বলছে, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থে তারা সংগ্রাম করছে। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের জন্য মাওবাদীরাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় হুমকি।
No comments