মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা দুই প্যানেলের মধ্যে
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) কার্যনির্বাহী পরিষদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচন ২৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। ২১ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে এবার ৫২ জন প্রার্থী হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবার মূলত দুটি প্যানেলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে। ‘নবধারা’ নামের প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বর্তমান কমিটির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ও আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাংসদ নসরুল হামিদ। ‘জাগরণ’ নামের প্যানেলটির নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক সহসভাপতি মোকাররম হুসাইন খান। ইতিমধ্যে প্যানেলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
নবধারা প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন হামিদ রিয়েল এস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিহ্যাবের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য নসরুল হামিদ, ইনডেক্স ডেভেলপমেন্টের আবদুর রহিম খান, বিডিডিএলের সাঈদ নজরুল, মেগা বিল্ডার্সের মুরাদ ইকবাল চৌধুরী, লতিফ রিয়েল এস্টেটের আকতার বিশ্বাস, এলিয়েন প্রপার্টিজের মিজানুর রহমান দেওয়ান, র্যামস ডেভেলপমেন্টের মো. মহসিন মিয়া, ইউনিয়ন ডেভেলপমেন্টের মো. জাহিদ হাসান, জাপান গার্ডেন সিটির মো. ওয়াহিদুজ্জামান, দালান কোঠার মেজর (অব.) জামশেদ হাসান, কিংডম বিল্ডার্সের মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ, ট্রপিক্যাল হোমসের রবিউল হক, আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের এম সাইফুল ইসলাম, প্রাসাদ নির্মাণের আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ, ভারটেক্স বিল্ডার্সের সৈয়দ জুনায়েদ আনোয়ার, রয়েল এস্টেটের এম আনিসুজ্জামান রানা, নগর হোমসের আবদুর রহমান, বিশ্বাস বিল্ডার্সের শহিদুর রহমান, স্ট্যান্ডার্ড কনস্ট্রাকশনের মো. রবিউল হাসনাত, এভিনিউ বিল্ডার্সের এম এ ওহাব এবং নবো উদ্যোগের আবুল খায়ের সেলিম।
জাগরণ প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন ক্যাপিটাল্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোকাররম হোসেন খান, আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাংসদ ও এনা প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. এনামুল হক, অ্যাডভান্স ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিসের এস এম আনোয়ার হোসেন, সাউথ ব্রিজ হাউজিংয়ের আনিসুর রহমান খান, মেট্রো মেকারসের এ এফ এম জাহাঙ্গীর, সূচনা ডেভেলপমেন্টের আখিল আকতার চৌধুরী, মোমেন রিয়েল এস্টেটের স্থপতি রিয়াদ মোমেন, এস এ খালেক প্রপার্টিজের সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, মেট্রো হোমসের মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, হাইপেরিয়ান বিল্ডার্সের মো. শামসুল আলম, ইউনিক লিভিংয়ের মো. শামসুজ্জোহা চৌধুরী, নন্দনকানন হাউজিংয়ের শাহেদ মাহমুদ, গ্র্যান্ড প্রপার্টিজের তৈয়বুর রহমান, কমপ্রিহেনসিভ হোল্ডিংয়ের মো. জিল্লুল করিম, জেটস ডেভেলপমেন্টের মো. জাহাঙ্গীর আলম, বিকস ওয়ার্কস ডেভেলপমেন্টের লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, স্প্রিং ফিল্ড ডেভেলপমেন্টের শাহ মমরেজ চৌধুরী, অ্যাডভান্স হোমসের তাওহীদা সুলতানা এবং এমবিকে বিল্ডার্সের মো. সাঈদুল ইসলাম বাদল।
এ ছাড়া তামান্না রিয়েল এস্টেটের তুহিন হাসনাত কফিল, সিটি টেকনোলজির হাফিজুল আলম, ফেয়ার বিল্ডার্সের এস এম জাহিদুর রহমান, ভ্যালেন্টাইন কনস্ট্রাকশনের সফিক রহমান, রুটস প্রপার্টিজের মো. মিজানুর রহমান, এবং এলিগেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্সের মো. আশিকুল হক মিলে ‘পরিবর্তন’ নামে আরেকটি প্যানেল গঠন করেছেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন দারুল ইসলাম হাউজিংয়ের মো. খায়রুল আলম, আরবিল ডেভেলপমেন্টের মো. আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, ইমপেরিয়াল ডেভেলপমেন্টের আসাদুর রাহমান জোয়ারদার ও নর্দান ফাউন্ডেশনের মোহাম্মদ আখতার হাবিব ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রিহ্যাবে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হচ্ছে। আর বর্তমান কমিটি প্রথমবারের মতো সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বভার গ্রহণ করে। গতবার নবধারা প্যানেলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়েছিল। আর গতবারের বিজিত ‘গ্রিন’ প্যানেল এবার জাগরণ নামে নতুন প্যানেল করেছে।
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রিহ্যাবের নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত বিবেচনায় উঠে আসবে দলীয় পরিচয়।
জানা গেছে, নবধারা প্যানেল মূলত আওয়ামী ঘরানার ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ব্যবসায়ীদের নিয়ে গঠিত।
অন্যদিকে জাগরণ প্যানেলে একজন আওয়ামী লীগের সাংসদ ছাড়াও কয়েকজন আওয়ামী-সমর্থিত ব্যবসায়ী থাকলেও অন্তত দুজন প্রার্থী জামায়াতের নেতা বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির সাবেক সাংসদের ছেলে ও বিএনপি-সমর্থিত ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেশি।
রিহ্যাব সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে মাত্র নয়জন সদস্য নিয়ে রিহ্যাবের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এর সদস্য ৬৩৭ জন। তবে এবারের নির্বাচনে ভোটারসংখ্যা ৫৮৮ জন।
রিহ্যাবের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্যরা হলেন মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী, এ কে ফজলুল হক, আরশি হায়দার, তৌফিক এম সেরাজ, সৈয়দ ফজলে বারী, পিন্টু খান, এম এস আলম, নসরুল হামিদ এবং ব্রিগেডিয়ার (অব.) এ এইচ এম আবদুল মোমেন।
এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন শেলটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌফিক এম সেরাজ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এবার মূলত দুটি প্যানেলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে। ‘নবধারা’ নামের প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বর্তমান কমিটির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ও আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাংসদ নসরুল হামিদ। ‘জাগরণ’ নামের প্যানেলটির নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক সহসভাপতি মোকাররম হুসাইন খান। ইতিমধ্যে প্যানেলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
নবধারা প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন হামিদ রিয়েল এস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিহ্যাবের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য নসরুল হামিদ, ইনডেক্স ডেভেলপমেন্টের আবদুর রহিম খান, বিডিডিএলের সাঈদ নজরুল, মেগা বিল্ডার্সের মুরাদ ইকবাল চৌধুরী, লতিফ রিয়েল এস্টেটের আকতার বিশ্বাস, এলিয়েন প্রপার্টিজের মিজানুর রহমান দেওয়ান, র্যামস ডেভেলপমেন্টের মো. মহসিন মিয়া, ইউনিয়ন ডেভেলপমেন্টের মো. জাহিদ হাসান, জাপান গার্ডেন সিটির মো. ওয়াহিদুজ্জামান, দালান কোঠার মেজর (অব.) জামশেদ হাসান, কিংডম বিল্ডার্সের মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ, ট্রপিক্যাল হোমসের রবিউল হক, আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের এম সাইফুল ইসলাম, প্রাসাদ নির্মাণের আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ, ভারটেক্স বিল্ডার্সের সৈয়দ জুনায়েদ আনোয়ার, রয়েল এস্টেটের এম আনিসুজ্জামান রানা, নগর হোমসের আবদুর রহমান, বিশ্বাস বিল্ডার্সের শহিদুর রহমান, স্ট্যান্ডার্ড কনস্ট্রাকশনের মো. রবিউল হাসনাত, এভিনিউ বিল্ডার্সের এম এ ওহাব এবং নবো উদ্যোগের আবুল খায়ের সেলিম।
জাগরণ প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন ক্যাপিটাল্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোকাররম হোসেন খান, আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাংসদ ও এনা প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. এনামুল হক, অ্যাডভান্স ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিসের এস এম আনোয়ার হোসেন, সাউথ ব্রিজ হাউজিংয়ের আনিসুর রহমান খান, মেট্রো মেকারসের এ এফ এম জাহাঙ্গীর, সূচনা ডেভেলপমেন্টের আখিল আকতার চৌধুরী, মোমেন রিয়েল এস্টেটের স্থপতি রিয়াদ মোমেন, এস এ খালেক প্রপার্টিজের সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, মেট্রো হোমসের মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, হাইপেরিয়ান বিল্ডার্সের মো. শামসুল আলম, ইউনিক লিভিংয়ের মো. শামসুজ্জোহা চৌধুরী, নন্দনকানন হাউজিংয়ের শাহেদ মাহমুদ, গ্র্যান্ড প্রপার্টিজের তৈয়বুর রহমান, কমপ্রিহেনসিভ হোল্ডিংয়ের মো. জিল্লুল করিম, জেটস ডেভেলপমেন্টের মো. জাহাঙ্গীর আলম, বিকস ওয়ার্কস ডেভেলপমেন্টের লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, স্প্রিং ফিল্ড ডেভেলপমেন্টের শাহ মমরেজ চৌধুরী, অ্যাডভান্স হোমসের তাওহীদা সুলতানা এবং এমবিকে বিল্ডার্সের মো. সাঈদুল ইসলাম বাদল।
এ ছাড়া তামান্না রিয়েল এস্টেটের তুহিন হাসনাত কফিল, সিটি টেকনোলজির হাফিজুল আলম, ফেয়ার বিল্ডার্সের এস এম জাহিদুর রহমান, ভ্যালেন্টাইন কনস্ট্রাকশনের সফিক রহমান, রুটস প্রপার্টিজের মো. মিজানুর রহমান, এবং এলিগেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্সের মো. আশিকুল হক মিলে ‘পরিবর্তন’ নামে আরেকটি প্যানেল গঠন করেছেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন দারুল ইসলাম হাউজিংয়ের মো. খায়রুল আলম, আরবিল ডেভেলপমেন্টের মো. আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, ইমপেরিয়াল ডেভেলপমেন্টের আসাদুর রাহমান জোয়ারদার ও নর্দান ফাউন্ডেশনের মোহাম্মদ আখতার হাবিব ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রিহ্যাবে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হচ্ছে। আর বর্তমান কমিটি প্রথমবারের মতো সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বভার গ্রহণ করে। গতবার নবধারা প্যানেলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়েছিল। আর গতবারের বিজিত ‘গ্রিন’ প্যানেল এবার জাগরণ নামে নতুন প্যানেল করেছে।
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রিহ্যাবের নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত বিবেচনায় উঠে আসবে দলীয় পরিচয়।
জানা গেছে, নবধারা প্যানেল মূলত আওয়ামী ঘরানার ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ব্যবসায়ীদের নিয়ে গঠিত।
অন্যদিকে জাগরণ প্যানেলে একজন আওয়ামী লীগের সাংসদ ছাড়াও কয়েকজন আওয়ামী-সমর্থিত ব্যবসায়ী থাকলেও অন্তত দুজন প্রার্থী জামায়াতের নেতা বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির সাবেক সাংসদের ছেলে ও বিএনপি-সমর্থিত ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেশি।
রিহ্যাব সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে মাত্র নয়জন সদস্য নিয়ে রিহ্যাবের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এর সদস্য ৬৩৭ জন। তবে এবারের নির্বাচনে ভোটারসংখ্যা ৫৮৮ জন।
রিহ্যাবের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্যরা হলেন মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী, এ কে ফজলুল হক, আরশি হায়দার, তৌফিক এম সেরাজ, সৈয়দ ফজলে বারী, পিন্টু খান, এম এস আলম, নসরুল হামিদ এবং ব্রিগেডিয়ার (অব.) এ এইচ এম আবদুল মোমেন।
এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন শেলটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌফিক এম সেরাজ।
No comments