পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
থাইল্যান্ডের সেনাপ্রধান জেনারেল অনুপং প্রচিন্দা সংকট নিরসনে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর এ মন্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা বলেছেন, লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের টানা আন্দোলনের মুখে তাঁর সরকার এবং সেনাবাহিনী এখনো ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে রয়েছে। তাঁদের মধ্যে কোনো বিভেদ সৃষ্টি হয়নি। গতকাল সোমবার এক টেলিভিশন ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ করে গণতান্ত্রিক উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে থাইল্যান্ডের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা সরকারের কাছে এক লিখিত আবেদন জানিয়েছেন। অন্যদিকে, বিক্ষোভকারীরা গতকাল লাশসহ কফিন নিয়ে ব্যাংককে বিক্ষোভ করেছে। খবর এএফপি ও বিবিসি অনলাইনের।
সেনাপ্রধান অনুপং প্রচিন্দা গতকাল বলেন, সরকারের অনড় অবস্থানের কারণে সেনাবাহিনীতে মতদ্বৈধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এ কারণে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত।
এদিকে টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাভিজা বলেন, আন্দোলনকারীদের মধ্যে ‘সন্ত্রাসীরা’ মিশে গিয়ে দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। তিনি বলেন, শনিবারের হতাহতের ঘটনার নেপথ্যে ‘সন্ত্রাসীদের’ হাত রয়েছে। সরকার নিরপরাধ আন্দোলনকারী ও ‘সন্ত্রাসীদের’ আলাদা করার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কোনো বিভেদ সৃষ্টি হয়নি। তারা এখনো ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।
এদিকে, বিক্ষোভকারীরা গতকালও ব্যাংককের রাজপথে আন্দোলন করেছে। তারা শনিবারের ঘটনায় নিহত দুই ব্যক্তির লাশসহ কফিন ও অনেকগুলো খালি কফিন নিয়ে বিক্ষোভ করেছে।
বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপ্রন প্রমপ্যান বিক্ষোভমঞ্চ থেকে সমর্থকদের উদ্দেশে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ বিক্ষোভকারীদের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন। তাঁর মতো ‘খুনির’ সঙ্গে তাঁদের আর আলোচনা করার অবকাশ নেই।
তবে গতকাল নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে গতকাল নতুন কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। বিক্ষোভকারীদের বন্ধ করে দেওয়া রেল ও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কপথ গতকাল খুলে দেওয়া হয়েছে।
ব্যাংকক থেকে প্রকাশিত কয়েকটি সংবাদপত্র বলেছে, ক্ষমতাসীন জোট সরকারের শরিক দলের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাভিজাকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিতে চাপ দিচ্ছেন।
এর আগে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বৈঠককালে প্রধানমন্ত্রী এ বছরের শেষে নির্বাচন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন।
এদিকে, ব্যাংককের বেশ কয়েকজন শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী গতকাল প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানকে দমন-পীড়ন বন্ধ করে গণতান্ত্রিক উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন। চিঠির অনুলিপি আসিয়ানভুক্তসহ অন্য বেশ কয়েকটি দেশের সরকারের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
সেনাপ্রধান অনুপং প্রচিন্দা গতকাল বলেন, সরকারের অনড় অবস্থানের কারণে সেনাবাহিনীতে মতদ্বৈধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এ কারণে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া উচিত।
এদিকে টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাভিজা বলেন, আন্দোলনকারীদের মধ্যে ‘সন্ত্রাসীরা’ মিশে গিয়ে দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। তিনি বলেন, শনিবারের হতাহতের ঘটনার নেপথ্যে ‘সন্ত্রাসীদের’ হাত রয়েছে। সরকার নিরপরাধ আন্দোলনকারী ও ‘সন্ত্রাসীদের’ আলাদা করার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কোনো বিভেদ সৃষ্টি হয়নি। তারা এখনো ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।
এদিকে, বিক্ষোভকারীরা গতকালও ব্যাংককের রাজপথে আন্দোলন করেছে। তারা শনিবারের ঘটনায় নিহত দুই ব্যক্তির লাশসহ কফিন ও অনেকগুলো খালি কফিন নিয়ে বিক্ষোভ করেছে।
বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপ্রন প্রমপ্যান বিক্ষোভমঞ্চ থেকে সমর্থকদের উদ্দেশে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ বিক্ষোভকারীদের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন। তাঁর মতো ‘খুনির’ সঙ্গে তাঁদের আর আলোচনা করার অবকাশ নেই।
তবে গতকাল নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে গতকাল নতুন কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। বিক্ষোভকারীদের বন্ধ করে দেওয়া রেল ও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কপথ গতকাল খুলে দেওয়া হয়েছে।
ব্যাংকক থেকে প্রকাশিত কয়েকটি সংবাদপত্র বলেছে, ক্ষমতাসীন জোট সরকারের শরিক দলের কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাভিজাকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিতে চাপ দিচ্ছেন।
এর আগে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বৈঠককালে প্রধানমন্ত্রী এ বছরের শেষে নির্বাচন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন।
এদিকে, ব্যাংককের বেশ কয়েকজন শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী গতকাল প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানকে দমন-পীড়ন বন্ধ করে গণতান্ত্রিক উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন। চিঠির অনুলিপি আসিয়ানভুক্তসহ অন্য বেশ কয়েকটি দেশের সরকারের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
No comments