‘মেসিকে থামাতে মেশিনগান লাগবে’
মুখের ধার আর পায়ের দক্ষতার জন্য তাঁর ডাকনাম হয়ে গিয়েছিল ‘দ্য ড্যাগার’। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে বুলগেরিয়ার হয়ে তাঁর পারফরম্যান্স দেখে ইতালির কোচ আরিগো সাচ্চি বলেছিলেন, তাঁকে থামাতে বন্দুক লাগবে।
বার্সেলোনার ‘ড্রিম টিমের’ সদস্য সেই রিস্টো স্টইচকভ মেসির প্রশংসা করতে টেনে আনলেন সেই স্মৃতি, ‘একসময় লোকে বলত, আমাকে থামাতে পিস্তল লাগবে। ওকে (মেসিকে) থামাতে তো দেখছি মেশিনগান লাগবে!’
১৯৯৪ বিশ্বকাপে বুলগেরিয়াকে সেমিফাইনালে তোলায় বড় ভূমিকা ছিল তাঁর। ক্রুইফের বার্সেলোনায় রোমারিওর সঙ্গে গড়েছিলেন দুর্দান্ত এক স্ট্রাইকিং জুটি। তবে লোকে স্টইচকভকে বেশি মনে রেখেছে তাঁর সোজাসাপটা কথার জন্য। বার্সেলোনায় থাকতেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল সম্পর্কে সব সময়ই মনের কথা খুলে বলেছেন। যার বেশির ভাগই যে প্রীতিকর ছিল না বলা বাহুল্য।
সর্বশেষ এল ক্লাসিকোয় বার্সেলোনার জয়ে আবার মুখ খুলে গেছে স্টইচকভের, ‘এই খেলা নিয়ে আর কী মন্তব্য করব? একদল গাধার মতো বলে লাথি মারল, আরেক দল ফুটবল খেলল। টাকা দিয়ে ফুটবল হয় না। রিয়ালের কয়েক শ মিলিয়ন ডলারেও একটা গোল হলো না।’
স্টইচকভ যাদের, বিশেষত যার প্রশংসায় এত কথা বলছেন, সেই লিওনেল মেসি কিন্তু যথারীতি বিনয়ী। তিনি বরং বলছেন, বার্সা ২-০ গোলে জিতলেও খেলাটা ‘ক্লোজ’ ছিল। বার্সা জিতেছে সুযোগ কাজে লাগাতে পেরেছে বলে।
স্টইচকভের মতো কথাবার্তা তো বলছেনই না। বরং মেসি সবাইকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, লিগ শিরোপা এখনো অনেক দূরের পথ, ‘এতে (রিয়ালের বিপক্ষে জয়ে) আমরা কি লিগ জিতে গেছি? এখনো অনেক খেলা বাকি। এখনো কয়েকটা কঠিন অ্যাওয়ে ম্যাচ বাকি আছে। তবে এটা ঠিক, এই জয়ে আমরা খুব বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা ধাপ এগিয়ে গেলাম।’
বার্সেলোনাকে শুধু লিগ নিয়ে ভাবলে চলছে না। সামনেই চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনাল। ইন্টার মিলানের বাধা পেরোতে পারলে বার্সা আবার ফিরে আসবে বার্নাব্যুতে, চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল খেলার জন্য। যতই সন্ন্যাসীসুলভ নিরাসক্ত ভাব দেখান না কেন, টানা দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের জন্য মুখিয়ে আছেন মেসিও, ‘আমাদের অবশ্যই ধীরে এবং ধাপে ধাপে এগোতে হবে। কারণ এখনো সাতটা লিগ ম্যাচ বাকি। হ্যাঁ, চ্যাম্পিয়নস লিগে আবার এখানে ফেরার সম্ভাবনা আছে। আর তা হলে অসাধারণই হবে।’
বার্সেলোনার ‘ড্রিম টিমের’ সদস্য সেই রিস্টো স্টইচকভ মেসির প্রশংসা করতে টেনে আনলেন সেই স্মৃতি, ‘একসময় লোকে বলত, আমাকে থামাতে পিস্তল লাগবে। ওকে (মেসিকে) থামাতে তো দেখছি মেশিনগান লাগবে!’
১৯৯৪ বিশ্বকাপে বুলগেরিয়াকে সেমিফাইনালে তোলায় বড় ভূমিকা ছিল তাঁর। ক্রুইফের বার্সেলোনায় রোমারিওর সঙ্গে গড়েছিলেন দুর্দান্ত এক স্ট্রাইকিং জুটি। তবে লোকে স্টইচকভকে বেশি মনে রেখেছে তাঁর সোজাসাপটা কথার জন্য। বার্সেলোনায় থাকতেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল সম্পর্কে সব সময়ই মনের কথা খুলে বলেছেন। যার বেশির ভাগই যে প্রীতিকর ছিল না বলা বাহুল্য।
সর্বশেষ এল ক্লাসিকোয় বার্সেলোনার জয়ে আবার মুখ খুলে গেছে স্টইচকভের, ‘এই খেলা নিয়ে আর কী মন্তব্য করব? একদল গাধার মতো বলে লাথি মারল, আরেক দল ফুটবল খেলল। টাকা দিয়ে ফুটবল হয় না। রিয়ালের কয়েক শ মিলিয়ন ডলারেও একটা গোল হলো না।’
স্টইচকভ যাদের, বিশেষত যার প্রশংসায় এত কথা বলছেন, সেই লিওনেল মেসি কিন্তু যথারীতি বিনয়ী। তিনি বরং বলছেন, বার্সা ২-০ গোলে জিতলেও খেলাটা ‘ক্লোজ’ ছিল। বার্সা জিতেছে সুযোগ কাজে লাগাতে পেরেছে বলে।
স্টইচকভের মতো কথাবার্তা তো বলছেনই না। বরং মেসি সবাইকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, লিগ শিরোপা এখনো অনেক দূরের পথ, ‘এতে (রিয়ালের বিপক্ষে জয়ে) আমরা কি লিগ জিতে গেছি? এখনো অনেক খেলা বাকি। এখনো কয়েকটা কঠিন অ্যাওয়ে ম্যাচ বাকি আছে। তবে এটা ঠিক, এই জয়ে আমরা খুব বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা ধাপ এগিয়ে গেলাম।’
বার্সেলোনাকে শুধু লিগ নিয়ে ভাবলে চলছে না। সামনেই চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনাল। ইন্টার মিলানের বাধা পেরোতে পারলে বার্সা আবার ফিরে আসবে বার্নাব্যুতে, চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল খেলার জন্য। যতই সন্ন্যাসীসুলভ নিরাসক্ত ভাব দেখান না কেন, টানা দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের জন্য মুখিয়ে আছেন মেসিও, ‘আমাদের অবশ্যই ধীরে এবং ধাপে ধাপে এগোতে হবে। কারণ এখনো সাতটা লিগ ম্যাচ বাকি। হ্যাঁ, চ্যাম্পিয়নস লিগে আবার এখানে ফেরার সম্ভাবনা আছে। আর তা হলে অসাধারণই হবে।’
No comments