বড় জয়েই ফাইনালে মোহামেডান
বিদেশি খেলোয়াড় ছাড়াই মাঠে নামল মোহামেডান। সেমিফাইনালের জন্য সোনালী ব্যাংক উড়িয়ে আনল দুই পাকিস্তানি খেলোয়াড় ওয়াসিফ সিদ্দিক ও ওসামাকে। কিন্তু তার পরও একতরফা একটা ম্যাচই হলো। কাল ঢাকা ব্যাংক ক্লাব হকির সেমিফাইনালে মোহামেডানের কাছে ৮-১ গোলে উড়ে গেল সোনালী ব্যাংক।
২টি করে গোল করেছেন মামুনুর রহমান (চয়ন) ও রাহুল রায়। রাসেল মাহমুদ (জিমি), কামরুজ্জামান (রানা), সাব্বির হোসেন (রানা) ও খোন্দকার হানিফের গোল ১টি করে। সোনালী ব্যাংকের একমাত্র গোলটি রিমনের। ১৬ এপ্রিল ফাইনালে আজ আবাহনী ও ঊষার মধ্যকার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জয়ী দলের মুখোমুখি হবে মোহামেডান।
শক্তির বিচারে মোহামেডান সোনালী ব্যাংকের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কিন্তু জয়টা এত মসৃণ হবে সেটা হয়তো মোহামেডান সমর্থকদের অনেকেই ভাবেনি। ম্যাচ শেষে সোনালী ব্যাংকের অধিনায়ক আশিকুজ্জামানও বললেন একই কথা, ‘এত বড় ব্যবধানে হারব ভাবিনি। তবে হকিতে এমন হতেই পারে।’
পুরো ম্যাচেই ছিল মোহামেডানের আধিপত্য। রাসেল মাহমুদ গোল করেছেন একটি, কিন্তু করিয়েছেন আরও চারটি। সোনালী ব্যাংকের পাকিস্তানি খেলোয়াড় ওয়াসিফের কাছ থেকে দৃষ্টিনন্দন স্টিকওয়ার্কই আশা করেছিল মেরেকেটে শ-তিনেক দর্শক। কিন্তু গত দক্ষিণ এশীয় গেমসে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ১১ গোল করা এই স্ট্রাইকার কাল পুরো ব্যর্থ। এমনকি পেনাল্টি কর্নার থেকে বল থামাতে পর্যন্ত পারেননি এই স্ট্রাইকার। ম্যাচ শেষে অবশ্য তিনি হারের জন্য দুষলেন সতীর্থদের, ‘অন্য খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেভাবে সমর্থন পাইনি আমি।’
২টি করে গোল করেছেন মামুনুর রহমান (চয়ন) ও রাহুল রায়। রাসেল মাহমুদ (জিমি), কামরুজ্জামান (রানা), সাব্বির হোসেন (রানা) ও খোন্দকার হানিফের গোল ১টি করে। সোনালী ব্যাংকের একমাত্র গোলটি রিমনের। ১৬ এপ্রিল ফাইনালে আজ আবাহনী ও ঊষার মধ্যকার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জয়ী দলের মুখোমুখি হবে মোহামেডান।
শক্তির বিচারে মোহামেডান সোনালী ব্যাংকের চেয়ে অনেক এগিয়ে। কিন্তু জয়টা এত মসৃণ হবে সেটা হয়তো মোহামেডান সমর্থকদের অনেকেই ভাবেনি। ম্যাচ শেষে সোনালী ব্যাংকের অধিনায়ক আশিকুজ্জামানও বললেন একই কথা, ‘এত বড় ব্যবধানে হারব ভাবিনি। তবে হকিতে এমন হতেই পারে।’
পুরো ম্যাচেই ছিল মোহামেডানের আধিপত্য। রাসেল মাহমুদ গোল করেছেন একটি, কিন্তু করিয়েছেন আরও চারটি। সোনালী ব্যাংকের পাকিস্তানি খেলোয়াড় ওয়াসিফের কাছ থেকে দৃষ্টিনন্দন স্টিকওয়ার্কই আশা করেছিল মেরেকেটে শ-তিনেক দর্শক। কিন্তু গত দক্ষিণ এশীয় গেমসে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ১১ গোল করা এই স্ট্রাইকার কাল পুরো ব্যর্থ। এমনকি পেনাল্টি কর্নার থেকে বল থামাতে পর্যন্ত পারেননি এই স্ট্রাইকার। ম্যাচ শেষে অবশ্য তিনি হারের জন্য দুষলেন সতীর্থদের, ‘অন্য খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেভাবে সমর্থন পাইনি আমি।’
No comments