৮৪ কেজি ওজনের গুরু গ্রন্থসাহেব
মালয়েশিয়ার যশবন্ত সিং খোসা চতুর্থবারের মতো নিজের হাতে শিখদের ধর্মীয় পুস্তক গুরু গ্রন্থসাহেব লিখেছেন। এটিই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ভারী গুরু গ্রন্থ সাহেব। হাতে লেখা নতুন গুরু গ্রন্থসাহেব-এর ওজন ৮৪ কেজি। ৯১ দশমিক ৪৪ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ৬৬ দশমিক ০৪ সেন্টিমিটার চওড়া বইটিতে পৃষ্ঠা সংখ্যা এক হাজার ৪৩০।
২০০৪ সালে খোসার হাতে লেখা দ্বিতীয় গুরু গ্রন্থসাহেব মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বড় ও ভারী বইয়ের রেকর্ড গড়েছিল। ওই বইটির ওজন ছিল ৪৫ কেজি। আকারে ৭৬ দশমিক ২ সেন্টিমিটার লম্বা ও প্রস্থে ৪৮ দশমিক ২৬ সেন্টিমিটার। চতুর্থটি লিখে নিজের আগের রেকর্ড ভাঙলেন ৭৩ বছর বয়সী খোসা।
খোসা বলেন, ভালোবাসা থেকেই এত পরিশ্রম। নতুন বইটি খুললে লম্বা হবে ১৮২ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার। প্রতিদিন ১৪ ঘণ্টা করে ১৪ মাসে তিনি এটি লিখেছেন। নতুন বইটি যুক্তরাষ্ট্রের একটি শিখমন্দিরে দান করে দিয়েছেন বলে জানান খোসা।
খোসার লেখা দ্বিতীয় গুরু গ্রন্থসাহেব আছে অমৃতসরের একটি মন্দিরে। তৃতীয় বইটির আকার-আকৃতিও দ্বিতীয় বইটির মতো। ২০০৭ সালে সেটি তিনি দান করেন কানাডার একটি মন্দিরে। আর হাতে লেখা প্রথম বইটি ১৯৯৮ সালে দিয়ে দেন লন্ডনের একটি শিখমন্দিরে। চারটি বই-ই ঐতিহ্যবাহী গুরমুখি লিপিতে লেখা।
বর্তমানে গুরু গ্রন্থসাহেব-এর বেশির ভাগ কপিই প্রিন্ট করা।
খোসা বলেন, ‘বইগুলো খ্যাতি লাভের জন্য আমি লিখিনি। কেউ কেউ আমাকে ৭০ লাখ রুপি পর্যন্ত দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু আমি রাজি হইনি।
২০০৪ সালে খোসার হাতে লেখা দ্বিতীয় গুরু গ্রন্থসাহেব মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বড় ও ভারী বইয়ের রেকর্ড গড়েছিল। ওই বইটির ওজন ছিল ৪৫ কেজি। আকারে ৭৬ দশমিক ২ সেন্টিমিটার লম্বা ও প্রস্থে ৪৮ দশমিক ২৬ সেন্টিমিটার। চতুর্থটি লিখে নিজের আগের রেকর্ড ভাঙলেন ৭৩ বছর বয়সী খোসা।
খোসা বলেন, ভালোবাসা থেকেই এত পরিশ্রম। নতুন বইটি খুললে লম্বা হবে ১৮২ দশমিক ৯ সেন্টিমিটার। প্রতিদিন ১৪ ঘণ্টা করে ১৪ মাসে তিনি এটি লিখেছেন। নতুন বইটি যুক্তরাষ্ট্রের একটি শিখমন্দিরে দান করে দিয়েছেন বলে জানান খোসা।
খোসার লেখা দ্বিতীয় গুরু গ্রন্থসাহেব আছে অমৃতসরের একটি মন্দিরে। তৃতীয় বইটির আকার-আকৃতিও দ্বিতীয় বইটির মতো। ২০০৭ সালে সেটি তিনি দান করেন কানাডার একটি মন্দিরে। আর হাতে লেখা প্রথম বইটি ১৯৯৮ সালে দিয়ে দেন লন্ডনের একটি শিখমন্দিরে। চারটি বই-ই ঐতিহ্যবাহী গুরমুখি লিপিতে লেখা।
বর্তমানে গুরু গ্রন্থসাহেব-এর বেশির ভাগ কপিই প্রিন্ট করা।
খোসা বলেন, ‘বইগুলো খ্যাতি লাভের জন্য আমি লিখিনি। কেউ কেউ আমাকে ৭০ লাখ রুপি পর্যন্ত দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু আমি রাজি হইনি।
No comments