যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ করবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছে ইরান। সম্প্রতি ঘোষিত মার্কিন পরমাণুনীতিতে বলা হয়, যেসব দেশের কাছে পরমাণু অস্ত্র নেই, সেসব দেশের বিরুদ্ধে তা ব্যবহার করা হবে না। কিন্তু ওই সব দেশের তালিকা থেকে ইরানকে বাদ দেওয়ায় তেহরান এ অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছে। গত রোববার ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ইরানের বিরুদ্ধে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রচ্ছন্ন হুমকি ‘বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকি।’ ইরানের আধাসরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স এ কথা জানায়।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রমিন মেহমানপারাস্ত গত রোববার বলেন, ইরানের সংসদের ২৯০ জন সদস্যের মধ্যে ২৫০ জনই যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার এই পদক্ষেপকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়েছেন। এর আগে ইরানের ২৯০ আসনের পার্লামেন্টের ২২২ জন সদস্য অভিযোগ দায়েরের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কয়েক দিন আগে প্রেসিডেন্ট ওবামা তাঁর প্রশাসনের নতুন পরমাণুনীতি ঘোষণা করেন। ওই নীতিতে যেসব দেশের পরমাণু অস্ত্র নেই, সেসব দেশের বিরুদ্ধে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার অঙ্গীকার করা হয়েছে।
যদিও ইরান ও উত্তর কোরিয়াকে সুনির্দিষ্টভাবে ওই প্রতিশ্রুতির বাইরে রাখা হয়েছে। কারণ ওয়াশিংটনের অভিযোগ, দেশ দুটো পরমাণু অস্ত্রের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করছে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের অভিযোগ, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে, কিন্তু তেহরান বরাবরই ওই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। ইরানের দাবি তাদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের জন্য।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গত রোববার সংবাদবিষয়ক একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, পরমাণু প্রযুক্তিতে ইরানের অগ্রগতির দাবিকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
গত শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তৃতীয় প্রজন্মের সেন্ট্রিফিউজ উদ্বোধন করেন, যা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচির গতি ত্বরান্বিত করার কাজে ব্যবহার করা হতে পারে।
পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য জ্বালানি তৈরি করতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা হয়।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ইরানের বিরুদ্ধে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রচ্ছন্ন হুমকি ‘বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকি।’ ইরানের আধাসরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স এ কথা জানায়।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রমিন মেহমানপারাস্ত গত রোববার বলেন, ইরানের সংসদের ২৯০ জন সদস্যের মধ্যে ২৫০ জনই যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার এই পদক্ষেপকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়েছেন। এর আগে ইরানের ২৯০ আসনের পার্লামেন্টের ২২২ জন সদস্য অভিযোগ দায়েরের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কয়েক দিন আগে প্রেসিডেন্ট ওবামা তাঁর প্রশাসনের নতুন পরমাণুনীতি ঘোষণা করেন। ওই নীতিতে যেসব দেশের পরমাণু অস্ত্র নেই, সেসব দেশের বিরুদ্ধে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার অঙ্গীকার করা হয়েছে।
যদিও ইরান ও উত্তর কোরিয়াকে সুনির্দিষ্টভাবে ওই প্রতিশ্রুতির বাইরে রাখা হয়েছে। কারণ ওয়াশিংটনের অভিযোগ, দেশ দুটো পরমাণু অস্ত্রের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করছে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের অভিযোগ, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে, কিন্তু তেহরান বরাবরই ওই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। ইরানের দাবি তাদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের জন্য।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গত রোববার সংবাদবিষয়ক একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, পরমাণু প্রযুক্তিতে ইরানের অগ্রগতির দাবিকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
গত শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তৃতীয় প্রজন্মের সেন্ট্রিফিউজ উদ্বোধন করেন, যা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচির গতি ত্বরান্বিত করার কাজে ব্যবহার করা হতে পারে।
পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য জ্বালানি তৈরি করতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা হয়।
No comments