ফিজিও হেনরির ফ্ল্যাটে আগুন
ঘণ্টাখানেকের জন্য শপিংয়ে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ফিজিও মাইকেল হেনরি। শপিং শেষে ফ্ল্যাটে ফিরে দরজা খুলতেই দেখলেন ভয়াবহ দৃশ্য। ঘরের মধ্যে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। গনগনে তাপে এক পা ভেতরে ঢোকাও মুশকিল। একটু ধাতস্থ হতেই দেখলেন আগুনে পুড়ে সব ছাই। টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, এয়ারকন্ডিশনার থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্র—পুড়ে গেছে সবই!
পরশু দুপুরে ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে হেনরির গুলশানের ফ্ল্যাটে। এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগ পয়েন্ট পুড়ে গিয়েই আগুনের উৎপত্তি বলে অনুমান হেনরির। হেনরির ভাষ্য, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার ব্রিগেডকে পর্যন্ত ডাকতে হয়েছে, ‘ফায়ার ব্রিগেড এসে আগুন নিভিয়েছে। সবকিছু পুড়ে গেছে আমার। টেলিভিশন-ল্যাপটপ থেকে শুরু করে জামা-কাপড়ও। ঘরের দেয়াল কালো হয়ে গেছে, ফ্লোরের টাইলস পর্যন্ত ফেটে গেছে।’ কাল বিসিবি অফিসে অগ্নিকাণ্ডের বর্ণনা দিতে দিতে গায়ের টি-শার্টটা দেখিয়ে হেনরি বললেন, ‘এই যে টি-শার্টটা দেখছেন, এটাও জেমির (কোচ জেমি সিডন্স)। আমি এখন ওর ফ্ল্যাটেই আশ্রয় নিয়েছি।’
একই অ্যাপার্টমেন্টে সিডন্স থাকেন হেনরির ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটে। অগ্নিকাণ্ডের তিনিও সাক্ষী, ‘আমি তখন বাচ্চার দেখভাল করছিলাম। হঠাৎ হেনরির ফোন। আগুন দেখে আমাকেই প্রথম ফোনটা করে ও। বলে, ঘরে আগুন লেগেছে। আগুনের উত্তাপ এতটাই বেশি ছিল যে, আমার ফ্লোরও গরম হয়ে উঠেছিল।’
আগুনে ঠিক কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা সঠিক বলতে পারলেন না হেনরি। কারণটা সহজ, জামা-কাপড় ছাড়া আর যেসব নিত্যব্যবহার্য জিনিস পুড়েছে, তার সবই যে বিসিবির সম্পত্তি! চুক্তি অনুযায়ীই বিদেশি কোচিং স্টাফরা প্রয়োজনীয় সব জিনিসে সজ্জিত ফ্ল্যাট পেয়ে থাকেন বিসিবির কাছ থেকে।
পরশু দুপুরে ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে হেনরির গুলশানের ফ্ল্যাটে। এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগ পয়েন্ট পুড়ে গিয়েই আগুনের উৎপত্তি বলে অনুমান হেনরির। হেনরির ভাষ্য, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার ব্রিগেডকে পর্যন্ত ডাকতে হয়েছে, ‘ফায়ার ব্রিগেড এসে আগুন নিভিয়েছে। সবকিছু পুড়ে গেছে আমার। টেলিভিশন-ল্যাপটপ থেকে শুরু করে জামা-কাপড়ও। ঘরের দেয়াল কালো হয়ে গেছে, ফ্লোরের টাইলস পর্যন্ত ফেটে গেছে।’ কাল বিসিবি অফিসে অগ্নিকাণ্ডের বর্ণনা দিতে দিতে গায়ের টি-শার্টটা দেখিয়ে হেনরি বললেন, ‘এই যে টি-শার্টটা দেখছেন, এটাও জেমির (কোচ জেমি সিডন্স)। আমি এখন ওর ফ্ল্যাটেই আশ্রয় নিয়েছি।’
একই অ্যাপার্টমেন্টে সিডন্স থাকেন হেনরির ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটে। অগ্নিকাণ্ডের তিনিও সাক্ষী, ‘আমি তখন বাচ্চার দেখভাল করছিলাম। হঠাৎ হেনরির ফোন। আগুন দেখে আমাকেই প্রথম ফোনটা করে ও। বলে, ঘরে আগুন লেগেছে। আগুনের উত্তাপ এতটাই বেশি ছিল যে, আমার ফ্লোরও গরম হয়ে উঠেছিল।’
আগুনে ঠিক কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা সঠিক বলতে পারলেন না হেনরি। কারণটা সহজ, জামা-কাপড় ছাড়া আর যেসব নিত্যব্যবহার্য জিনিস পুড়েছে, তার সবই যে বিসিবির সম্পত্তি! চুক্তি অনুযায়ীই বিদেশি কোচিং স্টাফরা প্রয়োজনীয় সব জিনিসে সজ্জিত ফ্ল্যাট পেয়ে থাকেন বিসিবির কাছ থেকে।
No comments