তিব্বতে আরেকটি বিমানবন্দর তৈরি করছে চীন
তিব্বতে আরেকটি বেসামরিক বিমানবন্দর তৈরি করছে চীন। হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্টের কাছাকাছি এই বিমানবন্দরটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘শান্তি বিমানবন্দর’। আগামী অক্টোবর মাসে এটি চালু হবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
তিব্বতের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সিগাজে নির্মাণ করা হচ্ছে বিমানবন্দরটি। ওই শহরে প্রাচীন অনেকগুলো মন্দির আছে। এ ছাড়া এভারেস্টও এখান থেকে কাছে। নতুন বিমানবন্দর নির্মাণের ফলে ওই এলাকায় পর্যটকদের যাওয়া-আসায় সুবিধা হবে।
চীনের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের তিব্বত শাখার প্রধান জু বো জানিয়েছেন, বিমানবন্দরটির নির্মাণকাজ শুরু হয় গত বছরের এপ্রিল থেকে এবং শেষ হবে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে। অক্টোবর থেকে এটি সচল হবে। নির্মাণে খরচ হচ্ছে সাত কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০ সাল নাগাদ এ বিমানবন্দর দিয়ে বছরে দুই লাখ ৩০ হাজার যাত্রী এবং দুই হাজার ৫৮০টি বিমান ওঠানামা করতে পারবে।
তবে এই বিমানবন্দর নির্মাণের পেছনে শুধু যে পর্যটনের উদ্দেশ্য আছে তা নয়। এর মাধ্যমে তিব্বতের ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ জোরদার হবে এবং খুব সহজে তারা ভারতীয় সীমান্তে পৌঁছে যেতে পারবে।
শান্তি বিমানবন্দর হবে চীনের পঞ্চম বেসামরিক বিমানবন্দর। বাকি চারটি আছে লাসা, কামদো, নিয়াংচি এবং এনগারিতে।
তিব্বতের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সিগাজে নির্মাণ করা হচ্ছে বিমানবন্দরটি। ওই শহরে প্রাচীন অনেকগুলো মন্দির আছে। এ ছাড়া এভারেস্টও এখান থেকে কাছে। নতুন বিমানবন্দর নির্মাণের ফলে ওই এলাকায় পর্যটকদের যাওয়া-আসায় সুবিধা হবে।
চীনের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের তিব্বত শাখার প্রধান জু বো জানিয়েছেন, বিমানবন্দরটির নির্মাণকাজ শুরু হয় গত বছরের এপ্রিল থেকে এবং শেষ হবে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে। অক্টোবর থেকে এটি সচল হবে। নির্মাণে খরচ হচ্ছে সাত কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০ সাল নাগাদ এ বিমানবন্দর দিয়ে বছরে দুই লাখ ৩০ হাজার যাত্রী এবং দুই হাজার ৫৮০টি বিমান ওঠানামা করতে পারবে।
তবে এই বিমানবন্দর নির্মাণের পেছনে শুধু যে পর্যটনের উদ্দেশ্য আছে তা নয়। এর মাধ্যমে তিব্বতের ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ জোরদার হবে এবং খুব সহজে তারা ভারতীয় সীমান্তে পৌঁছে যেতে পারবে।
শান্তি বিমানবন্দর হবে চীনের পঞ্চম বেসামরিক বিমানবন্দর। বাকি চারটি আছে লাসা, কামদো, নিয়াংচি এবং এনগারিতে।
No comments