দেশভাগের জন্য মহাত্মা গান্ধীকে দুষলেন বিজেপির সম্পাদক
দেশভাগ নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সম্ভবত শেষ কথা বলার সময় এখনো আসেনি। মাত্র কয়েক মাস আগে যশবন্ত সিং তাঁর বইয়ে দেশভাগের জন্য জহরলাল নেহরু ও সরদার প্যাটেলকে দায়ী করেছিলেন। তিনি পাকিস্তানের স্থপতি এম এ জিন্নাহর প্রশংসা করায় পার্টি থেকেও বহিষ্কৃত হন। এর রেশ কাটতে না-কাটতেই বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক ও রাজ্যসভার সদস্য বালবীর পুঞ্জ এবার আঙুল তুললেন মহাত্মা গান্ধীর দিকে।
তিনি দেশভাগকে ‘আদি অধর্ম’ হিসেবে বর্ণনা করে অভিশপ্ত এ কাজের দায় চাপালেন বাপুজির ঘাড়ে।
পুঞ্জ বিকল্প নামের ছোট্ট এক বইয়ে উল্লেখ করেন, দূর তুরস্কে ১৯২০ সালে খেলাফত পুনরুদ্ধারে গান্ধীজির অকৃপণ সমর্থনই দেশভাগ ডেকে আনে। খলিফার রাজত্ব কায়েমের লক্ষ্যে ১৯১৯ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত খেলাফত আন্দোলন চলে। ব্রিটিশরা খলিফার রাজত্ব বিলুপ্ত করে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ‘মুসলিম ফার্স্ট’ নীতিও একই বলে বর্ণনা করেন পুঞ্জ।
বিজেপির সভাপতি নিতিন গড়কারি ও বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা এল কে আদভানির উপস্থিতিতে ১১ ফেব্রুয়ারি জনসংঘের প্রবর্তক ও বিজেপির পূর্বসূরি দয়াল উপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বইটি প্রকাশ করা হয়। বহুল প্রচারিত হিন্দুস্থান টাইমস-এর খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
পুঞ্জ আরও বলেন, ভারতীয় জাতীয়তাবাদ মানেই হিন্দু জাতীয়তাবাদ। অথচ গান্ধীর সময় থেকেই হিন্দুদের অবমূল্যায়ন শুরু হয়।
বিশ্লেষকেরা পুঞ্জের এ বক্তব্যকে গান্ধী সম্পর্কে সংঘ পরিবারের বিশ্বাসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ, প্রথম থেকেই বিজেপি গান্ধীর নীতিকে অনুসরণের দাবি করে আসছে।
তিনি দেশভাগকে ‘আদি অধর্ম’ হিসেবে বর্ণনা করে অভিশপ্ত এ কাজের দায় চাপালেন বাপুজির ঘাড়ে।
পুঞ্জ বিকল্প নামের ছোট্ট এক বইয়ে উল্লেখ করেন, দূর তুরস্কে ১৯২০ সালে খেলাফত পুনরুদ্ধারে গান্ধীজির অকৃপণ সমর্থনই দেশভাগ ডেকে আনে। খলিফার রাজত্ব কায়েমের লক্ষ্যে ১৯১৯ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত খেলাফত আন্দোলন চলে। ব্রিটিশরা খলিফার রাজত্ব বিলুপ্ত করে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ‘মুসলিম ফার্স্ট’ নীতিও একই বলে বর্ণনা করেন পুঞ্জ।
বিজেপির সভাপতি নিতিন গড়কারি ও বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা এল কে আদভানির উপস্থিতিতে ১১ ফেব্রুয়ারি জনসংঘের প্রবর্তক ও বিজেপির পূর্বসূরি দয়াল উপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীর দিন বইটি প্রকাশ করা হয়। বহুল প্রচারিত হিন্দুস্থান টাইমস-এর খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
পুঞ্জ আরও বলেন, ভারতীয় জাতীয়তাবাদ মানেই হিন্দু জাতীয়তাবাদ। অথচ গান্ধীর সময় থেকেই হিন্দুদের অবমূল্যায়ন শুরু হয়।
বিশ্লেষকেরা পুঞ্জের এ বক্তব্যকে গান্ধী সম্পর্কে সংঘ পরিবারের বিশ্বাসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ, প্রথম থেকেই বিজেপি গান্ধীর নীতিকে অনুসরণের দাবি করে আসছে।
No comments